ইসলাম ডেস্ক
জীবনের নানা চাপ, অস্থিরতা আর অপ্রাপ্তি আমাদের মনে দুশ্চিন্তা এনে দেয়। তবে একজন মুমিনের জন্য দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির পথ তার ইমানের মধ্যেই নিহিত। এখানে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার কয়েকটি আমল তুলে ধরা হলো।
ধৈর্য ধারণ: দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ হলো বিপদ-আপদে অধৈর্য হয়ে পড়া। মুমিন জানে, প্রতিটি বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি পরীক্ষা, যা তাকে পরিশুদ্ধ করে। তাই সে ধৈর্য ধারণ করে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)। এই আয়াত মুমিনকে শক্তি জোগায় যে কষ্টের সময় সে একা নয়, স্বয়ং আল্লাহ তার পাশে আছেন।
তাকদিরে বিশ্বাস ও তাওয়াক্কুল: দুশ্চিন্তা ও হতাশা থেকে মুক্তির এক কার্যকর উপায় হলো তাকদিরের ওপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখা। মুমিন ব্যক্তি বিশ্বাস করে যে ভালো-মন্দ যা-ই ঘটুক না কেন, তা আল্লাহর পূর্বনির্ধারিত। যা কিছু ঘটেছে, তা থেকে পালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এই বিশ্বাস মনের ওপর থেকে অপ্রয়োজনীয় ভার নামিয়ে দেয়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
দোয়া ও জিকির: বিপদ ও দুশ্চিন্তার মুহূর্তে আল্লাহকে ডাকা মুমিনের স্বভাব। দোয়া হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া জানি, যা কোনো বিপদগ্রস্ত লোক পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তার বিপদ দূর করে দেন। তা হলো আমার ভাই ইউনুস (আ.)-এর দোয়া—‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন।’ (তিরমিজি: ৩৫০৫)
ইস্তিগফার: গুনাহ বা পাপের ভারও অনেক সময় দুশ্চিন্তার কারণ হয়। ইস্তিগফার বা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া হলো সেই ভারমুক্ত হওয়ার এক চমৎকার উপায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তিগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন।’ (আবু দাউদ: ১৫২০)
জীবনের নানা চাপ, অস্থিরতা আর অপ্রাপ্তি আমাদের মনে দুশ্চিন্তা এনে দেয়। তবে একজন মুমিনের জন্য দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির পথ তার ইমানের মধ্যেই নিহিত। এখানে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার কয়েকটি আমল তুলে ধরা হলো।
ধৈর্য ধারণ: দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ হলো বিপদ-আপদে অধৈর্য হয়ে পড়া। মুমিন জানে, প্রতিটি বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি পরীক্ষা, যা তাকে পরিশুদ্ধ করে। তাই সে ধৈর্য ধারণ করে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)। এই আয়াত মুমিনকে শক্তি জোগায় যে কষ্টের সময় সে একা নয়, স্বয়ং আল্লাহ তার পাশে আছেন।
তাকদিরে বিশ্বাস ও তাওয়াক্কুল: দুশ্চিন্তা ও হতাশা থেকে মুক্তির এক কার্যকর উপায় হলো তাকদিরের ওপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখা। মুমিন ব্যক্তি বিশ্বাস করে যে ভালো-মন্দ যা-ই ঘটুক না কেন, তা আল্লাহর পূর্বনির্ধারিত। যা কিছু ঘটেছে, তা থেকে পালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এই বিশ্বাস মনের ওপর থেকে অপ্রয়োজনীয় ভার নামিয়ে দেয়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
দোয়া ও জিকির: বিপদ ও দুশ্চিন্তার মুহূর্তে আল্লাহকে ডাকা মুমিনের স্বভাব। দোয়া হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া জানি, যা কোনো বিপদগ্রস্ত লোক পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তার বিপদ দূর করে দেন। তা হলো আমার ভাই ইউনুস (আ.)-এর দোয়া—‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন।’ (তিরমিজি: ৩৫০৫)
ইস্তিগফার: গুনাহ বা পাপের ভারও অনেক সময় দুশ্চিন্তার কারণ হয়। ইস্তিগফার বা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া হলো সেই ভারমুক্ত হওয়ার এক চমৎকার উপায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তিগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন।’ (আবু দাউদ: ১৫২০)
‘হে ইমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো। তাঁর নৈকট্য অর্জনের জন্য রাস্তা তালাশ করো এবং তাঁর রাস্তায় মেহনত করো। যাতে এসব কিছুর ফলে তোমাদের সফলতা অর্জিত হয় দুনিয়াতেও, আখিরাতেও।’ (সুরা মায়িদা: ৩৫)
২ ঘণ্টা আগেইসলামে সন্তানের সুন্দর ও অর্থবহ নাম রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব। কারণ নাম শুধু পরিচয়ের মাধ্যম নয়, বরং তার ব্যক্তিত্ব ও জীবনের ওপর এর এক গভীর প্রভাব থাকে। এ কারণে অভিভাবকের উচিত এমন নাম নির্বাচন করা, যা ইসলামি ভাবধারার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং যার অর্থ সুন্দর ও কল্যাণকর।
৪ ঘণ্টা আগেপরিবারে শান্তি অতি প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। পরিবারে যখন শান্তি থাকে—সবাই মানসিকভাবে স্থিতিশীল থাকে, নিজেদের মাঝে বিশ্বাস ও সম্মান বৃদ্ধি পায়। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সন্তানরা সঠিক মূল্যবোধ শিখে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে প্রেরণা পায়। শান্তি ছাড়া পরিবার কখনো পূর্ণাঙ্গ হতে পারে না।
৬ ঘণ্টা আগেআরবি আজান শব্দের অর্থ ঘোষণা। আজান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের জন্য আজানের মাধ্যমেই আহ্বান করা হয়। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়া মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তিনি বলেন, ‘যখন আজান শুনবে, এর জবাবে মুআজ্জিনের অনুরূপ তোমরাও বলবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬১১)
১ দিন আগে