ইসলাম ডেস্ক
কিবলামুখী হয়ে নামাজ আদায় করা নামাজের অন্যতম ফরজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা কিবলার দিকে মুখ করে নামাজ আদায় করার আদেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘মসজিদুল হারামের দিকে মুখ ফেরাও এবং তোমরা যেখানেই থাকো, ওই দিকে মুখ ফেরাও।’ (সুরা বাকারা: ১৪৪)
তবে নতুন কোনো জায়গায় গেলে কিবলার দিক নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। অনেক সময় বুঝে ওঠা যায় না কোন দিকে ফিরে নামাজ আদায় করতে হবে। এ অবস্থায় কিবলার দিক সম্পর্কে জানে এমন কাউকে না পেলে কীভাবে নামাজ আদায় করতে হবে—এ বিষয়ে ইসলামে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আপনি যে জায়গায় গিয়েছেন, সেখানে যদি আপনি কিবলার দিক নির্ণয় করতে ব্যর্থ হন, তবে আপনার কর্তব্য হলো—প্রথমে ভালোভাবে খোঁজখবর নেওয়া। এরপর কারও কাছে জানতে না পারলে নিজে চিন্তাভাবনা করে দেখতে হবে। যেই দিকটিকে কিবলা মনে হবে, সেদিকে ফিরে নামাজ আদায় করতে হবে। আর নামাজ আদায় করার সময় যদি কেউ এসে কিবলার সঠিক দিক সম্পর্কে জানায়, তবে সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে যেতে হবে।
আর নামাজ শেষ করার পর যদি জানতে পারেন যে আপনি ভুল কিবলার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করেছেন, তবে আপনার কোনো দায় নেই; আপনার নামাজ সঠিক বলে ধরে নেওয়া হবে। সুতরাং নামাজ আবার আদায় করতে হবে না।
তবে ভালোভাবে খোঁজখবর না নিয়ে এবং চিন্তাভাবনাও না করে নামাজ আদায় করলে এবং নামাজ শেষে কিবলা ভুল প্রমাণিত হলে নামাজ বাতিল হয়ে যাবে। আবার তা আদায় করে দিতে হবে।
সূত্র: ফাতওয়ায়ে শামি: ২ / ১১৫-১১৬; ফাতওয়ায়ে আলমগিরি: ১ / ৬৪; আল বাহরুর রায়েক: ২ / ২৮৭; ফাতওয়ায়ে মাহমুদিয়া: ৯ / ২৩৩
কিবলামুখী হয়ে নামাজ আদায় করা নামাজের অন্যতম ফরজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা কিবলার দিকে মুখ করে নামাজ আদায় করার আদেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘মসজিদুল হারামের দিকে মুখ ফেরাও এবং তোমরা যেখানেই থাকো, ওই দিকে মুখ ফেরাও।’ (সুরা বাকারা: ১৪৪)
তবে নতুন কোনো জায়গায় গেলে কিবলার দিক নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। অনেক সময় বুঝে ওঠা যায় না কোন দিকে ফিরে নামাজ আদায় করতে হবে। এ অবস্থায় কিবলার দিক সম্পর্কে জানে এমন কাউকে না পেলে কীভাবে নামাজ আদায় করতে হবে—এ বিষয়ে ইসলামে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আপনি যে জায়গায় গিয়েছেন, সেখানে যদি আপনি কিবলার দিক নির্ণয় করতে ব্যর্থ হন, তবে আপনার কর্তব্য হলো—প্রথমে ভালোভাবে খোঁজখবর নেওয়া। এরপর কারও কাছে জানতে না পারলে নিজে চিন্তাভাবনা করে দেখতে হবে। যেই দিকটিকে কিবলা মনে হবে, সেদিকে ফিরে নামাজ আদায় করতে হবে। আর নামাজ আদায় করার সময় যদি কেউ এসে কিবলার সঠিক দিক সম্পর্কে জানায়, তবে সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে যেতে হবে।
আর নামাজ শেষ করার পর যদি জানতে পারেন যে আপনি ভুল কিবলার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করেছেন, তবে আপনার কোনো দায় নেই; আপনার নামাজ সঠিক বলে ধরে নেওয়া হবে। সুতরাং নামাজ আবার আদায় করতে হবে না।
তবে ভালোভাবে খোঁজখবর না নিয়ে এবং চিন্তাভাবনাও না করে নামাজ আদায় করলে এবং নামাজ শেষে কিবলা ভুল প্রমাণিত হলে নামাজ বাতিল হয়ে যাবে। আবার তা আদায় করে দিতে হবে।
সূত্র: ফাতওয়ায়ে শামি: ২ / ১১৫-১১৬; ফাতওয়ায়ে আলমগিরি: ১ / ৬৪; আল বাহরুর রায়েক: ২ / ২৮৭; ফাতওয়ায়ে মাহমুদিয়া: ৯ / ২৩৩
ঈদের দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল ঈদের নামাজ আদায় করা। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করে আগে আগে ঈদগাহে চলে যাওয়া উচিত। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ঈদের জামাত ছুটে গেলে অথবা অংশ বিশেষ না পেলে করণীয় হলো—
২ ঘণ্টা আগেখুশির বার্তা নিয়ে হাজির হয় ঈদ। ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করে। তবে বছরে মাত্র দুইবার এই নামাজ পড়ার ফলে অনেকেরই এর নিয়মকানুন মনে থাকে না। ঈদের নামাজ সংক্রান্ত যেসব বিষয় মনে রাখতে হবে, তা হলো—
২০ ঘণ্টা আগেআকাশে জিলহজের বাঁকা চাঁদ হাসি দেওয়ার দশম দিন উদ্যাপিত হয় ঈদুল আজহা। এটি মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎসব। ঈদুল আজহা মনের সব কালিমা দূর করে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে, মান-অভিমান বিসর্জন দিয়ে একতা, সমদর্শিতা, ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের দিন। যাবতীয় কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজের
১ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য খুবই বরকত ও ফজিলতপূর্ণ দিন। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বিশেষভাবে এ দিনের গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে। এই দিনের নামে একটি সুরাও স্থান পেয়েছে কোরআনুল কারিমে।
১ দিন আগে