মুফতি আবু দারদা
মানুষের জীবনে হতাশা, দুঃখ ও মানসিক অস্থিরতা থাকবেই। এমন সময়ে মহান আল্লাহর স্মরণ হৃদয়কে প্রশান্ত করে। আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসই পারে সব দুঃখ ভুলিয়ে দিতে। মানসিক অস্থিরতা কাটানোর চারটি আমলের কথা তুলে
ধরা হলো—
দোয়া: দোয়ার মাধ্যমে মানসিক অস্থিরতা কাটে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন আমার বান্দাগণ আমার সম্পর্কে তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে, আমি তো (তাদের) কাছেই, আহ্বানকারী যখন আমাকে আহ্বান করে আমি তার আহ্বানে সাড়া দিই।...’ (সুরা বাকারা: ১৮৬)
আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে চিন্তা করা: মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের সংখ্যার চেয়ে নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামতের সংখ্যা বহুগুণে বেশি। এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ গণনা করতে চাইলে কখনো তার সংখ্যা নির্ধারণ করতে পারবে না। মানুষ অবশ্যই বড়ই জালিম, বড়ই অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা ইবরাহিম: ৩৪)
ধৈর্য ধরা: যারা ধৈর্য ধরে আল্লাহর সাহায্য চায়, মহান আল্লাহ তাদের সাহায্য করেন, ফলে তাদের অস্থির হওয়ার কোনো কারণ থাকে না। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে আমার সাহায্য চাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)
নেক আমল করা: নেক আমলের মাধ্যমে উত্তম জীবন লাভ করা যায়। জীবনে কল্যাণ আসে। তাই মুমিনের উচিত, অস্থিরতায় নেক আমলে মনোযোগী হওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎকাজ করবে, তাকে আমি নিশ্চয়ই আনন্দময় জীবন দান করব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার প্রদান করব।’ (সুরা নাহল: ৯৭) নেক আমল হতে পারে জিকির, তিলাওয়াত, দরুদ, নফল নামাজ, ইস্তেগফার,
সদকা ইত্যাদি।
মুফতি আবু দারদা
ইসলামবিষয়ক গবেষক
মানুষের জীবনে হতাশা, দুঃখ ও মানসিক অস্থিরতা থাকবেই। এমন সময়ে মহান আল্লাহর স্মরণ হৃদয়কে প্রশান্ত করে। আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসই পারে সব দুঃখ ভুলিয়ে দিতে। মানসিক অস্থিরতা কাটানোর চারটি আমলের কথা তুলে
ধরা হলো—
দোয়া: দোয়ার মাধ্যমে মানসিক অস্থিরতা কাটে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন আমার বান্দাগণ আমার সম্পর্কে তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে, আমি তো (তাদের) কাছেই, আহ্বানকারী যখন আমাকে আহ্বান করে আমি তার আহ্বানে সাড়া দিই।...’ (সুরা বাকারা: ১৮৬)
আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে চিন্তা করা: মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের সংখ্যার চেয়ে নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামতের সংখ্যা বহুগুণে বেশি। এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ গণনা করতে চাইলে কখনো তার সংখ্যা নির্ধারণ করতে পারবে না। মানুষ অবশ্যই বড়ই জালিম, বড়ই অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা ইবরাহিম: ৩৪)
ধৈর্য ধরা: যারা ধৈর্য ধরে আল্লাহর সাহায্য চায়, মহান আল্লাহ তাদের সাহায্য করেন, ফলে তাদের অস্থির হওয়ার কোনো কারণ থাকে না। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে আমার সাহায্য চাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)
নেক আমল করা: নেক আমলের মাধ্যমে উত্তম জীবন লাভ করা যায়। জীবনে কল্যাণ আসে। তাই মুমিনের উচিত, অস্থিরতায় নেক আমলে মনোযোগী হওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎকাজ করবে, তাকে আমি নিশ্চয়ই আনন্দময় জীবন দান করব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার প্রদান করব।’ (সুরা নাহল: ৯৭) নেক আমল হতে পারে জিকির, তিলাওয়াত, দরুদ, নফল নামাজ, ইস্তেগফার,
সদকা ইত্যাদি।
মুফতি আবু দারদা
ইসলামবিষয়ক গবেষক
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
১০ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগে