তাসনিফ আবীদ
একটি মসজিদ নির্মাণ শৈলীতে কতটা আকর্ষণীয় হতে পারে—এর অন্যতম উদাহরণ, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির শেখ জায়েদ মসজিদ। অবকাঠামোর নান্দনিকতার টানে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ মসজিদটি দেখতে যান। বিশ্বের পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় গন্তব্য এই মসজিদ।
আরব আমিরাতের নান্দনিক এই মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯৯৬ সালে। প্রায় ৫৪৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ১২ বছর সময় লাগে এর কাজ শেষ করতে। বিশ্বমানের ৩৮টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩ হাজার কর্মী মসজিদটি নির্মাণে কাজ করেছেন।
বর্তমান বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম এই মসজিদের আয়তন ২২ হাজার ৪১২ বর্গমিটার—যা প্রায় ৪টি ফুটবল মাঠের সমান। বিশাল এই মসজিদে একসঙ্গে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারেন।
মসজিদটিতে রয়েছে—
এসবের ফলে এই মসজিদের নামে রয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
শেখ জায়েদ মসজিদের নামকরণ করা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নামানুসারে। এই মসজিদ তৈরির পরিকল্পনা তিনিই করেছিলেন। এই মসজিদ নির্মাণের স্থাপত্যবিষয়ক নির্দেশনাও ছিল তারই। তিনি তার সমাধি এই মসজিদের পাশে করার ইচ্ছা পোষণ করেন এবং ২০০৪ সালে তিনি মারা গেলে শেখ জায়েদ মসজিদ চত্বরেই তাকে সমাহিত করা হয়।
দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদের স্থপতি সিরিয়ার নাগরিক ইউসুফ আবদেলকি। তিনি পারস্য, মুঘল এবং মরিশ স্থাপত্যশৈলী থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই নকশা করেন। মসজিদের ভেতরের ফুলের নকশাগুলো করেছেন ব্রিটিশ শিল্পী ও চিত্রকর কেভিন ডিন।
একটি মসজিদ নির্মাণ শৈলীতে কতটা আকর্ষণীয় হতে পারে—এর অন্যতম উদাহরণ, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির শেখ জায়েদ মসজিদ। অবকাঠামোর নান্দনিকতার টানে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ মসজিদটি দেখতে যান। বিশ্বের পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় গন্তব্য এই মসজিদ।
আরব আমিরাতের নান্দনিক এই মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯৯৬ সালে। প্রায় ৫৪৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ১২ বছর সময় লাগে এর কাজ শেষ করতে। বিশ্বমানের ৩৮টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩ হাজার কর্মী মসজিদটি নির্মাণে কাজ করেছেন।
বর্তমান বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম এই মসজিদের আয়তন ২২ হাজার ৪১২ বর্গমিটার—যা প্রায় ৪টি ফুটবল মাঠের সমান। বিশাল এই মসজিদে একসঙ্গে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারেন।
মসজিদটিতে রয়েছে—
এসবের ফলে এই মসজিদের নামে রয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
শেখ জায়েদ মসজিদের নামকরণ করা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নামানুসারে। এই মসজিদ তৈরির পরিকল্পনা তিনিই করেছিলেন। এই মসজিদ নির্মাণের স্থাপত্যবিষয়ক নির্দেশনাও ছিল তারই। তিনি তার সমাধি এই মসজিদের পাশে করার ইচ্ছা পোষণ করেন এবং ২০০৪ সালে তিনি মারা গেলে শেখ জায়েদ মসজিদ চত্বরেই তাকে সমাহিত করা হয়।
দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদের স্থপতি সিরিয়ার নাগরিক ইউসুফ আবদেলকি। তিনি পারস্য, মুঘল এবং মরিশ স্থাপত্যশৈলী থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই নকশা করেন। মসজিদের ভেতরের ফুলের নকশাগুলো করেছেন ব্রিটিশ শিল্পী ও চিত্রকর কেভিন ডিন।
কারও কাছে বৃষ্টি স্মৃতির জানালা, কারও কাছে কবিতার উপকরণ। বৃষ্টি শুধু জল নয়, এক অদ্ভুত আবেগ, এক অনির্বচনীয় ভালো লাগা। বৃষ্টি আল্লাহর এক বিশেষ নিয়ামত। বৃষ্টিতে ভেজা, বৃষ্টি একটু ছুঁয়ে দেখার অনুভূতি লিখে প্রকাশ করা যাবে না। মেঘ ভেঙে নেমে আসা এই রহমতের বারিধারা ছুঁয়ে দেখা আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্
৭ ঘণ্টা আগেযৌথ পরিবারের অর্থ উপার্জনকারীরা বিত্তবান হলে, পরিবারের পক্ষ থেকে বাবা বা যেকোনো একজনের নামে কোরবানি দিলেই কী সবার কোরবানি হয়ে যাবে?
১২ ঘণ্টা আগেনামাজের রয়েছে অসংখ্য বৈশিষ্ট্য। এর মধ্যে অন্যতম—নামাজ নামাজ অন্যায় ও অশ্লীলতা থেকে বিরত রাখে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই নামাজ অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।’
১৩ ঘণ্টা আগেমুসলমানদের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত কোরবানি। এই ইবাদতকে ইসলামের প্রতীকী বিধানাবলির অন্যতম বলে মনে করা হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় আমি তোমাকে কাউসার দান করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগে