ইসলাম ডেস্ক
আল্লাহ তাআলা দিনরাতের প্রতিটি মুহূর্তেই বান্দার ডাকে সাড়া দেন, তার দোয়া কবুল করেন। তবে কিছু কিছু মুহূর্ত আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়। তখন দোয়া করলে আল্লাহ তাআলা খুশি হন এবং বান্দার প্রতি আরও বেশি সদয় হন। কোরআন-হাদিসে বর্ণিত এমনই কয়েকটি মুহূর্তের কথা এখানে তুলে ধরা হলো:
» জুমার দিন সূর্য ডোবার আগমুহূর্তে: রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিনে এমন এক মুহূর্ত রয়েছে, তখন কোনো মুসলিম কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে দান করেন। আসরের পরের শেষ মুহূর্তে তা অনুসন্ধান করো।’ (বুখারি: ৬০৩৭)
» রাতের শেষ প্রহরে: রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘রাতের শেষ ভাগে আল্লাহ বান্দার সবচেয়ে কাছের হন। তাই সম্ভব হলে এই সময় আল্লাহর স্মরণ করো।’ (বুখারি: ১১৪৫)
» সিজদায়: রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সিজদারত বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছের। তাই সিজদার সময় তাঁর কাছে বেশি বেশি দোয়া করো।’ (মুসলিম: ৪৮২)
» আজানের সময়: রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘যখন মুয়াজ্জিন আজান দেয়, আসমানের দুয়ার খুলে যায় এবং দোয়া কবুল হয়।’ (মাজমাউয যাওয়ায়েদ: ১৮৮৪)
» সকাল ও সন্ধ্যায়: পবিত্র কোরআনে দাউদ (আ.) সম্পর্কে এরশাদ হয়েছে, ‘আমি পর্বতকে সকাল-সন্ধ্যায় তার সঙ্গে আমার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করার জন্য নিয়োজিত করেছি। এবং সমবেত পাখিদেরও। …’ (সুরা সোয়াদ: ১৮-১৯)
» আজান-একামতের মধ্যবর্তী সময়ে: রাসুল (সা.) বলেন, ‘আজান ও একামতের মধ্যবর্তী সময় দোয়া কবুল হয়। সুতরাং তোমরা দোয়া করো।’ (মিশকাত: ৬৭১)
আল্লাহ তাআলা দিনরাতের প্রতিটি মুহূর্তেই বান্দার ডাকে সাড়া দেন, তার দোয়া কবুল করেন। তবে কিছু কিছু মুহূর্ত আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়। তখন দোয়া করলে আল্লাহ তাআলা খুশি হন এবং বান্দার প্রতি আরও বেশি সদয় হন। কোরআন-হাদিসে বর্ণিত এমনই কয়েকটি মুহূর্তের কথা এখানে তুলে ধরা হলো:
» জুমার দিন সূর্য ডোবার আগমুহূর্তে: রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিনে এমন এক মুহূর্ত রয়েছে, তখন কোনো মুসলিম কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে দান করেন। আসরের পরের শেষ মুহূর্তে তা অনুসন্ধান করো।’ (বুখারি: ৬০৩৭)
» রাতের শেষ প্রহরে: রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘রাতের শেষ ভাগে আল্লাহ বান্দার সবচেয়ে কাছের হন। তাই সম্ভব হলে এই সময় আল্লাহর স্মরণ করো।’ (বুখারি: ১১৪৫)
» সিজদায়: রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সিজদারত বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছের। তাই সিজদার সময় তাঁর কাছে বেশি বেশি দোয়া করো।’ (মুসলিম: ৪৮২)
» আজানের সময়: রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘যখন মুয়াজ্জিন আজান দেয়, আসমানের দুয়ার খুলে যায় এবং দোয়া কবুল হয়।’ (মাজমাউয যাওয়ায়েদ: ১৮৮৪)
» সকাল ও সন্ধ্যায়: পবিত্র কোরআনে দাউদ (আ.) সম্পর্কে এরশাদ হয়েছে, ‘আমি পর্বতকে সকাল-সন্ধ্যায় তার সঙ্গে আমার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করার জন্য নিয়োজিত করেছি। এবং সমবেত পাখিদেরও। …’ (সুরা সোয়াদ: ১৮-১৯)
» আজান-একামতের মধ্যবর্তী সময়ে: রাসুল (সা.) বলেন, ‘আজান ও একামতের মধ্যবর্তী সময় দোয়া কবুল হয়। সুতরাং তোমরা দোয়া করো।’ (মিশকাত: ৬৭১)
নবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
১৯ ঘণ্টা আগেহাবিল ও কাবিল নামে হজরত আদমের দু’টি সন্তান ছিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে একবার এক বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে আল্লাহর নামে তাদের কোরবানি করার আদেশ দেন আদম (আ.)। সেটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম কোরবানি।
১ দিন আগেঈদের দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল ঈদের নামাজ আদায় করা। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করে আগে আগে ঈদগাহে চলে যাওয়া উচিত। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ঈদের জামাত ছুটে গেলে অথবা অংশ বিশেষ না পেলে করণীয় হলো—
১ দিন আগেখুশির বার্তা নিয়ে হাজির হয় ঈদ। ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করে। তবে বছরে মাত্র দুইবার এই নামাজ পড়ার ফলে অনেকেরই এর নিয়মকানুন মনে থাকে না। ঈদের নামাজ সংক্রান্ত যেসব বিষয় মনে রাখতে হবে, তা হলো—
২ দিন আগে