ইসলাম ডেস্ক
পানি মৌলিকভাবে পবিত্র ও পবিত্রকারী। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত পানি নাপাক হওয়ার প্রমাণ না পাওয়া যাবে, ততক্ষণ তা পবিত্র বলে গণ্য হবে।
যদি পানির সঙ্গে কোনো পবিত্র জিনিস মেশার ফলে পানির রং, ঘ্রাণ বা স্বাদ বদলে যায়। যেমন বন্যার পানির সঙ্গে বালু মিশে গেল, অথবা জাফরান বা সাবান পড়ে পানিতে তার কিছুটা রং এসে গেল, এ অবস্থায় পানি পবিত্র থাকবে এবং তরল থাকার শর্তে তা দিয়ে অজু ও গোসল জায়েজ হবে। (হিদায়া: ১ / ৩৪)
যদি কোনো পবিত্র জিনিস দিয়ে পানি জ্বাল দেওয়ার পর পানির গুণাবলি (রং, ঘ্রাণ বা স্বাদ) পরিবর্তন হয়ে যায়, তাহলে এ পানি দ্বারা অজু ও গোসল জায়েজ হবে না। (হিদায়া: ১ / ৩৫)
তবে বরইপাতা বা সুগন্ধি ঘাস দ্বারা জ্বাল দেওয়া পানি দিয়ে অজু ও গোসল জায়েজ হবে।
যদি স্রোতের পানিতে নাপাকি পতিত হয় এবং পানির রং, ঘ্রাণ বা স্বাদে কোনো পরিবর্তন না আসে, তাহলে তা দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করা জায়েজ। (ফাতাওয়া আলমগিরি: ১ / ১৬-১৭)
বড় পুকুর, যার একদিকে পানি নাড়া দিলে অন্যদিকে নড়ে না—এ ধরনের পুকুরের একদিকে নাপাকি পড়লে অন্যদিক দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করা জায়েজ। (হিদায়া: ১ / ৩৬)
যে জীবের দেহে প্রবহমান রক্ত থাকে না, যেমন—মাছি, মশা, ভোমর, বিচ্ছু ইত্যাদি। তা পানিতে পড়ে মরে গেলে, অথবা মরে পড়ে গেলে পানি অপবিত্র হয় না। এ পানি দিয়ে অজু ও গোসল জায়েজ। (হিদায়া: ১ / ৩৭)
যদি পানিতে বসবাসকারী জীব পানিতে মরে যায় যেমন—মাছ, কাঁকড়া, ব্যাঙ ইত্যাদি, তাহলে পানি অপবিত্র হবে না।
পানি মৌলিকভাবে পবিত্র ও পবিত্রকারী। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত পানি নাপাক হওয়ার প্রমাণ না পাওয়া যাবে, ততক্ষণ তা পবিত্র বলে গণ্য হবে।
যদি পানির সঙ্গে কোনো পবিত্র জিনিস মেশার ফলে পানির রং, ঘ্রাণ বা স্বাদ বদলে যায়। যেমন বন্যার পানির সঙ্গে বালু মিশে গেল, অথবা জাফরান বা সাবান পড়ে পানিতে তার কিছুটা রং এসে গেল, এ অবস্থায় পানি পবিত্র থাকবে এবং তরল থাকার শর্তে তা দিয়ে অজু ও গোসল জায়েজ হবে। (হিদায়া: ১ / ৩৪)
যদি কোনো পবিত্র জিনিস দিয়ে পানি জ্বাল দেওয়ার পর পানির গুণাবলি (রং, ঘ্রাণ বা স্বাদ) পরিবর্তন হয়ে যায়, তাহলে এ পানি দ্বারা অজু ও গোসল জায়েজ হবে না। (হিদায়া: ১ / ৩৫)
তবে বরইপাতা বা সুগন্ধি ঘাস দ্বারা জ্বাল দেওয়া পানি দিয়ে অজু ও গোসল জায়েজ হবে।
যদি স্রোতের পানিতে নাপাকি পতিত হয় এবং পানির রং, ঘ্রাণ বা স্বাদে কোনো পরিবর্তন না আসে, তাহলে তা দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করা জায়েজ। (ফাতাওয়া আলমগিরি: ১ / ১৬-১৭)
বড় পুকুর, যার একদিকে পানি নাড়া দিলে অন্যদিকে নড়ে না—এ ধরনের পুকুরের একদিকে নাপাকি পড়লে অন্যদিক দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করা জায়েজ। (হিদায়া: ১ / ৩৬)
যে জীবের দেহে প্রবহমান রক্ত থাকে না, যেমন—মাছি, মশা, ভোমর, বিচ্ছু ইত্যাদি। তা পানিতে পড়ে মরে গেলে, অথবা মরে পড়ে গেলে পানি অপবিত্র হয় না। এ পানি দিয়ে অজু ও গোসল জায়েজ। (হিদায়া: ১ / ৩৭)
যদি পানিতে বসবাসকারী জীব পানিতে মরে যায় যেমন—মাছ, কাঁকড়া, ব্যাঙ ইত্যাদি, তাহলে পানি অপবিত্র হবে না।
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১৫ ঘণ্টা আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
১ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগেইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
৩ দিন আগে