ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না। তাই ইসলামের বাণী মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার বিনিময় গ্রহণ কোরআনের চেতনার পরিপন্থী। এখানে কিছু আয়াত তুলে ধরা হলো—
১. হজরত নুহ (আ.) বলেছেন, ‘হে আমার জাতির লোকজন, আমি এ কাজে (আল্লাহর পথে আহ্বান) তোমাদের কাছে কোনো ধন-সম্পদ চাই না। আমার পারিশ্রমিক আছে কেবল আল্লাহর কাছে।...’ (সুরা হুদ, আয়াত: ২৯)
২. হজরত হুদ (আ.) বলেছেন, ‘হে আমার সম্প্রদায়, এর (আল্লাহর পথে আহ্বান) বিনিময়ে আমি তোমাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাই না। আমার পারিশ্রমিক তো তাঁর জিম্মায়, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। তবু কি তোমরা জ্ঞান-বুদ্ধি খাটাবে না?’ (সুরা হুদ, আয়াত: ৫১)
৩. হজরত সালেহ (আ.) বলেছেন, ‘আর এ জন্য (আল্লাহর পথে আহ্বান) আমি তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান তো আছে একমাত্র বিশ্বজগতের প্রতিপালকের কাছে।’ (সুরা শুআরা, আয়াত: ১৪৫)
৪. হজরত লুত (আ.) একই বাক্যে বলেছেন, ‘আমি এ জন্য (আল্লাহর পথে আহ্বান) তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান একমাত্র জগৎসমূহের প্রতিপালকের কাছে রয়েছে।’ (সুরা শুআরা, আয়াত: ১৬৪)
৫. হজরত শোআইব (আ.) বলেছেন, ‘এ জন্য (আল্লাহর পথে আহ্বান) আমি তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চাই না, আমার প্রতিদান তো রয়েছে একমাত্র জগৎসমূহের প্রতিপালকের নিকট। (সুরা শুআরা, আয়াত: ১৮০)
৬. হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তুমি তার জন্য (ধর্মপ্রচার) তাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাচ্ছো না, এটা তো বিশ্বজগতের সবার জন্য উপদেশমাত্র।’ (সুরা ইউসুফ, আয়াত: ১০৪)
৭. অন্যত্র আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেছেন, ‘বলো (হে নবী), আমি এর (সত্য-সঠিক পথের দিকে ডাকার) জন্য তোমাদের কাছে পারিশ্রমিক চাই না। আর আমি কোনো ধোঁকাবাজ নই।’ (সুরা সোয়াদ, আয়াত: ৮৬)
৮.অন্য আয়াতে বলেছেন, ‘বলো (হে নবী), এর জন্য (আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেওয়ার জন্য) আমি তোমাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাই না। এটা সারা দুনিয়ার মানুষের জন্য উপদেশ বাণী।’ (সুরা আনআম, আয়াত: ৯০)
৯.আরেক আয়াতে বলেছেন, ‘বলো (হে নবী), এ কাজের জন্য আত্মীয়তার ভালোবাসা ছাড়া তোমাদের কাছে কিছুই চাই না। যে কেউ উত্তম কাজ করে, আমি তার জন্য তাতে পুণ্য বাড়িয়ে দেই।...’ (সুরা শুরা, আয়াত: ২৩)
১০. অন্য তিন নবীর আলোচনায় এসেছে, মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘নগর প্রান্ত থেকে এক লোক ছুটে এল। সে বলল, হে আমার জাতির লোকজন, তোমরা রাসুলদের মান্য করো। তোমরা তাঁর অনুকরণ করো যে তোমাদের কাছে (সত্যর পথে আহ্বান করে) কোনো বিনিময় চায় না। আর এমন লোকজনই হিদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা ইয়াসিন, আয়াত: ২১)
পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না। তাই ইসলামের বাণী মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার বিনিময় গ্রহণ কোরআনের চেতনার পরিপন্থী। এখানে কিছু আয়াত তুলে ধরা হলো—
১. হজরত নুহ (আ.) বলেছেন, ‘হে আমার জাতির লোকজন, আমি এ কাজে (আল্লাহর পথে আহ্বান) তোমাদের কাছে কোনো ধন-সম্পদ চাই না। আমার পারিশ্রমিক আছে কেবল আল্লাহর কাছে।...’ (সুরা হুদ, আয়াত: ২৯)
২. হজরত হুদ (আ.) বলেছেন, ‘হে আমার সম্প্রদায়, এর (আল্লাহর পথে আহ্বান) বিনিময়ে আমি তোমাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাই না। আমার পারিশ্রমিক তো তাঁর জিম্মায়, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। তবু কি তোমরা জ্ঞান-বুদ্ধি খাটাবে না?’ (সুরা হুদ, আয়াত: ৫১)
৩. হজরত সালেহ (আ.) বলেছেন, ‘আর এ জন্য (আল্লাহর পথে আহ্বান) আমি তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান তো আছে একমাত্র বিশ্বজগতের প্রতিপালকের কাছে।’ (সুরা শুআরা, আয়াত: ১৪৫)
৪. হজরত লুত (আ.) একই বাক্যে বলেছেন, ‘আমি এ জন্য (আল্লাহর পথে আহ্বান) তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান একমাত্র জগৎসমূহের প্রতিপালকের কাছে রয়েছে।’ (সুরা শুআরা, আয়াত: ১৬৪)
৫. হজরত শোআইব (আ.) বলেছেন, ‘এ জন্য (আল্লাহর পথে আহ্বান) আমি তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চাই না, আমার প্রতিদান তো রয়েছে একমাত্র জগৎসমূহের প্রতিপালকের নিকট। (সুরা শুআরা, আয়াত: ১৮০)
৬. হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তুমি তার জন্য (ধর্মপ্রচার) তাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাচ্ছো না, এটা তো বিশ্বজগতের সবার জন্য উপদেশমাত্র।’ (সুরা ইউসুফ, আয়াত: ১০৪)
৭. অন্যত্র আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেছেন, ‘বলো (হে নবী), আমি এর (সত্য-সঠিক পথের দিকে ডাকার) জন্য তোমাদের কাছে পারিশ্রমিক চাই না। আর আমি কোনো ধোঁকাবাজ নই।’ (সুরা সোয়াদ, আয়াত: ৮৬)
৮.অন্য আয়াতে বলেছেন, ‘বলো (হে নবী), এর জন্য (আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেওয়ার জন্য) আমি তোমাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাই না। এটা সারা দুনিয়ার মানুষের জন্য উপদেশ বাণী।’ (সুরা আনআম, আয়াত: ৯০)
৯.আরেক আয়াতে বলেছেন, ‘বলো (হে নবী), এ কাজের জন্য আত্মীয়তার ভালোবাসা ছাড়া তোমাদের কাছে কিছুই চাই না। যে কেউ উত্তম কাজ করে, আমি তার জন্য তাতে পুণ্য বাড়িয়ে দেই।...’ (সুরা শুরা, আয়াত: ২৩)
১০. অন্য তিন নবীর আলোচনায় এসেছে, মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘নগর প্রান্ত থেকে এক লোক ছুটে এল। সে বলল, হে আমার জাতির লোকজন, তোমরা রাসুলদের মান্য করো। তোমরা তাঁর অনুকরণ করো যে তোমাদের কাছে (সত্যর পথে আহ্বান করে) কোনো বিনিময় চায় না। আর এমন লোকজনই হিদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা ইয়াসিন, আয়াত: ২১)
বিয়ের বর-কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, বিয়েতে কারও পছন্দের ব্যাপারে মানুষ চারটি বিষয় দেখে। যথা—সম্পদ, আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং খোদাভীতি। এর মধ্যে ভাগ্যবান এবং শ্রেষ্ঠ সে, যে একজন ধার্মিক মেয়েকে বিয়ে করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে আরও সতর্ক করে দেন...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
১ দিন আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
১ দিন আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
১ দিন আগে