ইসলাম ডেস্ক
মুসলমানদের সবচেয়ে পবিত্র মাস রমজান এবার শুরু হয়েছে গত বছরের ১০–১২ দিন আগে। অর্থাৎ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রমজান মাস এবার প্রায় অর্ধমাস এগিয়ে এসেছে।
এর কারণ হলো, ইসলামি ক্যালেন্ডার চান্দ্রবর্ষের ভিত্তিতে হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে প্রণয়ন করা হয়েছে। ২৯ অথবা ৩০ দিনে হয় এক চান্দ্রমাস।
চলতি বছর মক্কায় রমজান শুরু হয়েছে গত ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার। আর বাংলাদেশে শুরু হয়েছে পরদিন শুক্রবার।
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের সঙ্গে হিজরি ক্যালেন্ডারের এই পার্থক্যের কারণ চান্দ্রবছর সব সময় সূর্য বছরের চেয়ে ১১ দিন কম হয়। সেই হিসাবে ২০৩০ সালে দুইবার রমজান মাস পড়বে। ওই বছর প্রথম রমজান শুরু হবে ৫ জানুয়ারি, আর দ্বিতীয় রমজান মাস শুরু হবে ২৫ ডিসেম্বর।
আর এবারের মতো ২৩ মার্চ আবার রমজান মাস শুরু হবে আজ থেকে ৩৩ বছর পরে—অর্থাৎ ২০৫৬ সালে।
এদিকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময়ের তারতম্যের কারণে দেশ ও অঞ্চলভেদে সাহরি ও ইফতারের সময়ে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। কোনো কোনো অঞ্চলে সর্বোচ্চ ১৭ ঘণ্টা পর্যন্ত রোজা রাখতে হয়। আবার কোথাও রোজার সময় ১২ ঘণ্টা।
উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোতে সূর্যোদয় দেরিতে হওয়ায় দীর্ঘ সময় ধরে রোজা রাখতে হয় মুসলিমদের। অন্যদিকে নিরক্ষরেখার দক্ষিণে অবস্থিত অঞ্চলে রোজার সময় অপেক্ষাকৃত কম হয়।
এবার দীর্ঘতম সময় অর্থাৎ ১৭ ঘণ্টা রোজা রাখতে হবে গ্রিনল্যান্ডের নুক, আইসল্যান্ডের রিকজাভিক, ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি, সুইডেনের স্টকহোম ও স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে।
সবচেয়ে কম সময় অর্থাৎ ১২ ঘণ্টা রোজা রাখতে হবে আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস, প্যারাগুয়ের সিউদাদ দেল এস্তে, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন, উরুগুয়ের মন্টেভিডিও, অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা, চিলির পুয়ের্তো মন্ট, নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে।
আরও খবর পড়ুন:
মুসলমানদের সবচেয়ে পবিত্র মাস রমজান এবার শুরু হয়েছে গত বছরের ১০–১২ দিন আগে। অর্থাৎ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রমজান মাস এবার প্রায় অর্ধমাস এগিয়ে এসেছে।
এর কারণ হলো, ইসলামি ক্যালেন্ডার চান্দ্রবর্ষের ভিত্তিতে হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে প্রণয়ন করা হয়েছে। ২৯ অথবা ৩০ দিনে হয় এক চান্দ্রমাস।
চলতি বছর মক্কায় রমজান শুরু হয়েছে গত ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার। আর বাংলাদেশে শুরু হয়েছে পরদিন শুক্রবার।
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের সঙ্গে হিজরি ক্যালেন্ডারের এই পার্থক্যের কারণ চান্দ্রবছর সব সময় সূর্য বছরের চেয়ে ১১ দিন কম হয়। সেই হিসাবে ২০৩০ সালে দুইবার রমজান মাস পড়বে। ওই বছর প্রথম রমজান শুরু হবে ৫ জানুয়ারি, আর দ্বিতীয় রমজান মাস শুরু হবে ২৫ ডিসেম্বর।
আর এবারের মতো ২৩ মার্চ আবার রমজান মাস শুরু হবে আজ থেকে ৩৩ বছর পরে—অর্থাৎ ২০৫৬ সালে।
এদিকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময়ের তারতম্যের কারণে দেশ ও অঞ্চলভেদে সাহরি ও ইফতারের সময়ে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। কোনো কোনো অঞ্চলে সর্বোচ্চ ১৭ ঘণ্টা পর্যন্ত রোজা রাখতে হয়। আবার কোথাও রোজার সময় ১২ ঘণ্টা।
উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোতে সূর্যোদয় দেরিতে হওয়ায় দীর্ঘ সময় ধরে রোজা রাখতে হয় মুসলিমদের। অন্যদিকে নিরক্ষরেখার দক্ষিণে অবস্থিত অঞ্চলে রোজার সময় অপেক্ষাকৃত কম হয়।
এবার দীর্ঘতম সময় অর্থাৎ ১৭ ঘণ্টা রোজা রাখতে হবে গ্রিনল্যান্ডের নুক, আইসল্যান্ডের রিকজাভিক, ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি, সুইডেনের স্টকহোম ও স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে।
সবচেয়ে কম সময় অর্থাৎ ১২ ঘণ্টা রোজা রাখতে হবে আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস, প্যারাগুয়ের সিউদাদ দেল এস্তে, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন, উরুগুয়ের মন্টেভিডিও, অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা, চিলির পুয়ের্তো মন্ট, নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে।
আরও খবর পড়ুন:
রোজা গুনাহের ঢালস্বরূপ। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রোজা ঢালস্বরূপ।’ (সহিহ মুসলিম: ২৫৯৫)। অর্থাৎ যুদ্ধের ময়দানে ঢাল যেমন শত্রুর আঘাত থেকে বাঁচায় যতক্ষণ না তা ফেটে বা ছিঁড়ে যায়। তেমনি রোজাও মানুষকে পাপ থেকে বাঁচতে ঢাল হিসেবে কাজ করে, যতক্ষণ না রোজাকে বিনষ্ট করা
৪ ঘণ্টা আগেহাজ্জাজ বিন ইউসুফ ইসলামের ইতিহাসের একজন জালিম, বিতর্কিত ও প্রভাবশালী শাসক। উমাইয়া খিলাফতের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। তাঁর শাসনামলে একাধারে ভয় ও শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠেছিলেন হাজ্জাজ। হাজ্জাজ ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে (৪০ হিজরি) বর্তমান সৌদি আরবের তায়েফে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম আবু মুহাম্মদ...
১৫ ঘণ্টা আগেইউশা ইবনে নুন (আ.) বনি ইসরাইলের একজন নবী ছিলেন। তিনি মুসা (আ.)-এর সঙ্গী ছিলেন এবং তাঁর সঙ্গে খিজির (আ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাতের সফরেও ছিলেন। ঘটনাটি কোরআনে বর্ণিত হয়েছে। মুসা (আ.)-এর মৃত্যুর পর আল্লাহ তাঁকে নবুওয়াত দান করেন এবং বনি ইসরাইলের নেতা নিযুক্ত করেন। তাঁর হাতেই আল্লাহ পবিত্র ভূমি (ফিলিস্তিন) বিজয়
১৫ ঘণ্টা আগেরমজান রহমতের মাস। আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের মাস। এ মাসে আল্লাহ তাআলা রহমতের দুয়ারগুলো খুলে দেন। তাই আমাদেরও উচিত, আল্লাহর অসহায় বান্দাদের প্রতি যথাসম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া; তাদের ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও দুঃখ লাঘবের চেষ্টা করা। এ কাজে প্রথমেই এগিয়ে আসতে হবে সমাজের বিত্তবানদের। কারণ আল্লাহ তাআলা ত
১ দিন আগে