মুফতি আইয়ুব নাদীম শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
পবিত্র কোরআনে সফল মুমিনের যেসব গুণাবলি উল্লেখ করা হয়েছে, তার অন্যতম লজ্জাস্থানের হেফাজত তথা চারিত্রিক পবিত্রতা। চারিত্রিক পবিত্রতা নারী-পুরুষ সবার অমূল্য সম্পদ। এ সম্পদ রক্ষার ব্যাপারে ইসলাম বেশ গুরুত্বারোপ করেছে।
নারী-পুরুষ উভয়ের প্রতি আল্লাহ তাআলা চরিত্র হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘মুমিন পুরুষদের বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এটাই তাদের জন্য শুদ্ধতর। তারা যা কিছু করে আল্লাহ সে সম্পর্কে পরিপূর্ণ অবগত।’ (সুরা নুর: ৩০) অন্য এক আয়াতে আরও জোরালো নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং ব্যভিচারের কাছেও যেও না। নিশ্চয়ই তা অশ্লীলতা ও বিপথগামিতা।’ (বনি ইসরাইল: ৩২)
হাদিসে ব্যভিচারের ছয়টি ক্ষতির কথা বর্ণিত হয়েছে, যার তিনটি ইহকালে এবং বাকি তিনটি পরকালে প্রকাশ পাবে। হজরত হুজায়ফাতুন ইয়ামান (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হে মুসলমানগণ, তোমরা ব্যভিচার থেকে বেঁচে থাকো, নিশ্চয়ই ব্যভিচারের ছয়টি ক্ষতি রয়েছে। তিনটি দুনিয়ায়, আর তিনটি পরকালে প্রকাশ পাবে। দুনিয়ায় যে তিনটি প্রকাশ পাবে, তা হলো এক. চেহারার উজ্জ্বলতা চলে যাবে, দুই. রিজিকে সংকীর্ণতা দেখা দেবে এবং তিন. আয়ু কমে যাবে।
পরকালে যে তিনটি প্রকাশ পাবে, তা হলো এক. কিয়ামত দিবসে আল্লাহ তাআলা তার প্রতি ক্রোধান্বিত হবেন, দুই. হিসাবে কড়াকড়ি করবেন এবং তিন. দীর্ঘকাল জাহান্নামে থাকতে হবে।’ (কানজুল উম্মাল: ৫/৪৬৪)
পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘সে লাঞ্ছিত অবস্থায় সেখানে সদাসর্বদা থাকবে। তবে কেউ তওবা করলে, ইমান আনলে এবং সৎকর্ম করলে আল্লাহ এমন লোকজনের পাপরাশিকে পুণ্য দিয়ে বদলে দেন।’ (সুরা ফুরকান: ৬৯-৭০)
পবিত্র কোরআনে সফল মুমিনের যেসব গুণাবলি উল্লেখ করা হয়েছে, তার অন্যতম লজ্জাস্থানের হেফাজত তথা চারিত্রিক পবিত্রতা। চারিত্রিক পবিত্রতা নারী-পুরুষ সবার অমূল্য সম্পদ। এ সম্পদ রক্ষার ব্যাপারে ইসলাম বেশ গুরুত্বারোপ করেছে।
নারী-পুরুষ উভয়ের প্রতি আল্লাহ তাআলা চরিত্র হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘মুমিন পুরুষদের বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এটাই তাদের জন্য শুদ্ধতর। তারা যা কিছু করে আল্লাহ সে সম্পর্কে পরিপূর্ণ অবগত।’ (সুরা নুর: ৩০) অন্য এক আয়াতে আরও জোরালো নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং ব্যভিচারের কাছেও যেও না। নিশ্চয়ই তা অশ্লীলতা ও বিপথগামিতা।’ (বনি ইসরাইল: ৩২)
হাদিসে ব্যভিচারের ছয়টি ক্ষতির কথা বর্ণিত হয়েছে, যার তিনটি ইহকালে এবং বাকি তিনটি পরকালে প্রকাশ পাবে। হজরত হুজায়ফাতুন ইয়ামান (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হে মুসলমানগণ, তোমরা ব্যভিচার থেকে বেঁচে থাকো, নিশ্চয়ই ব্যভিচারের ছয়টি ক্ষতি রয়েছে। তিনটি দুনিয়ায়, আর তিনটি পরকালে প্রকাশ পাবে। দুনিয়ায় যে তিনটি প্রকাশ পাবে, তা হলো এক. চেহারার উজ্জ্বলতা চলে যাবে, দুই. রিজিকে সংকীর্ণতা দেখা দেবে এবং তিন. আয়ু কমে যাবে।
পরকালে যে তিনটি প্রকাশ পাবে, তা হলো এক. কিয়ামত দিবসে আল্লাহ তাআলা তার প্রতি ক্রোধান্বিত হবেন, দুই. হিসাবে কড়াকড়ি করবেন এবং তিন. দীর্ঘকাল জাহান্নামে থাকতে হবে।’ (কানজুল উম্মাল: ৫/৪৬৪)
পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘সে লাঞ্ছিত অবস্থায় সেখানে সদাসর্বদা থাকবে। তবে কেউ তওবা করলে, ইমান আনলে এবং সৎকর্ম করলে আল্লাহ এমন লোকজনের পাপরাশিকে পুণ্য দিয়ে বদলে দেন।’ (সুরা ফুরকান: ৬৯-৭০)
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১৭ ঘণ্টা আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
১ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগেইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
৩ দিন আগে