একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার ওসমানপুর গ্রামের মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন, গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়েছেন। আজকের পত্রিকার হয়ে মন্টু খলিফার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রাকিবুল ইসলাম।
গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
আজকের পত্রিকা: কেমন আছেন? ছেলে-মেয়ে কতজন?
মন্টু খলিফা: আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ অনেক ভালো রেখেছেন। তিন ছেলে ও চার মেয়ে আমার।
আজকের পত্রিকা: আপনার পেশায় কি কোনো ছেলে এসেছে?
মন্টু খলিফা: এসেছে, শুধু ছোট ছেলে এ কাজের সঙ্গে জড়িত।
আজকের পত্রিকা: আপনি কেন এই পেশায় এলেন?
মন্টু খলিফা: আমার বাপ মৃত মো. কছিমদ্দিন খলিফা ও দাদার ঐতিহ্য এই পেশা। তাঁদের এই পেশাকে আঁকড়ে ধরে বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিতে চাই। আমার বয়স যখন ২৫ বছর, তখন বাবাকে হারাই। তবে তার আগেই বাবা এই পেশাটা আমাকে শিখিয়ে দিয়ে যান। সেই থেকে ৬০ বছর ধরে বাবার পেশাটা আঁকড়ে ধরে আছি।
আজকের পত্রিকা: আপনার জীবনে ৬০ বছরে কতজন শিশুর খতনা বা মুসলমানি দিয়েছেন?
মন্টু খলিফা: আমি ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর সুন্নতে খতনা বা মুসলমানি দিয়েছে।
আজকের পত্রিকা: পেশাটা আপনার কেমন লাগে?
মন্টু খলিফা: আমার কাছে পেশাটা সব থেকে প্রিয়। কারণ এটা আমার বাবা-দাদার পেশা। তা ছাড়া আমি কোনো পেশাকেই ছোট মনে করি না।
আজকের পত্রিকা: আপনার কাছে সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে কোনো শিশুর দুর্ঘটনা ঘটেছে?
মন্টু খলিফা: আল্লাহর রহমতে আমার কাছে আজ পর্যন্ত সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে কোনো শিশুর দুর্ঘটনা ঘটেনি।
আজকের পত্রিকা: কয়টি জেলার শিশুদের খতনা করিয়েছেন?
মন্টু খলিফা: মোট তিনটি জেলায়। আমার নিজ জেলা চুয়াডাঙ্গা এবং পাশের দুই জেলা যশোর ও মেহেরপুর। আর আমি যানবাহন হিসেবে ব্যবহার করি সাইকেল। এই তিন জেলায় বাইসাইকেল চালিয়েই যাতায়াত করি। আর বিভিন্ন গ্রামে আমার কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী আছে। রাত হয়ে গেলে তাদের কাছে অবস্থান করি।
আজকের পত্রিকা: আজকের পত্রিকাকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মন্টু খলিফা: আজকের পত্রিকাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। আর আজকের পত্রিকার প্রতি রইল শুভকামনা।
আজকের পত্রিকা: কেমন আছেন? ছেলে-মেয়ে কতজন?
মন্টু খলিফা: আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ অনেক ভালো রেখেছেন। তিন ছেলে ও চার মেয়ে আমার।
আজকের পত্রিকা: আপনার পেশায় কি কোনো ছেলে এসেছে?
মন্টু খলিফা: এসেছে, শুধু ছোট ছেলে এ কাজের সঙ্গে জড়িত।
আজকের পত্রিকা: আপনি কেন এই পেশায় এলেন?
মন্টু খলিফা: আমার বাপ মৃত মো. কছিমদ্দিন খলিফা ও দাদার ঐতিহ্য এই পেশা। তাঁদের এই পেশাকে আঁকড়ে ধরে বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিতে চাই। আমার বয়স যখন ২৫ বছর, তখন বাবাকে হারাই। তবে তার আগেই বাবা এই পেশাটা আমাকে শিখিয়ে দিয়ে যান। সেই থেকে ৬০ বছর ধরে বাবার পেশাটা আঁকড়ে ধরে আছি।
আজকের পত্রিকা: আপনার জীবনে ৬০ বছরে কতজন শিশুর খতনা বা মুসলমানি দিয়েছেন?
মন্টু খলিফা: আমি ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর সুন্নতে খতনা বা মুসলমানি দিয়েছে।
আজকের পত্রিকা: পেশাটা আপনার কেমন লাগে?
মন্টু খলিফা: আমার কাছে পেশাটা সব থেকে প্রিয়। কারণ এটা আমার বাবা-দাদার পেশা। তা ছাড়া আমি কোনো পেশাকেই ছোট মনে করি না।
আজকের পত্রিকা: আপনার কাছে সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে কোনো শিশুর দুর্ঘটনা ঘটেছে?
মন্টু খলিফা: আল্লাহর রহমতে আমার কাছে আজ পর্যন্ত সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে কোনো শিশুর দুর্ঘটনা ঘটেনি।
আজকের পত্রিকা: কয়টি জেলার শিশুদের খতনা করিয়েছেন?
মন্টু খলিফা: মোট তিনটি জেলায়। আমার নিজ জেলা চুয়াডাঙ্গা এবং পাশের দুই জেলা যশোর ও মেহেরপুর। আর আমি যানবাহন হিসেবে ব্যবহার করি সাইকেল। এই তিন জেলায় বাইসাইকেল চালিয়েই যাতায়াত করি। আর বিভিন্ন গ্রামে আমার কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী আছে। রাত হয়ে গেলে তাদের কাছে অবস্থান করি।
আজকের পত্রিকা: আজকের পত্রিকাকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মন্টু খলিফা: আজকের পত্রিকাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। আর আজকের পত্রিকার প্রতি রইল শুভকামনা।
অধ্যাপক এম এম আকাশ—বাংলাদেশের বামপন্থী আন্দোলনের এক সুপরিচিত নাম। তিনি শুধু অর্থনীতিবিদ হিসেবেই নন, একজন প্রগতিশীল চিন্তক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) অন্যতম নেতৃত্বদানকারী হিসেবেও পরিচিত। আজকের অস্থির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন একদিকে গণতন্ত্র সংকুচিত হচ্ছে আর অন্যদিকে বৈষম্য বাড়ছে...
১ দিন আগেমিয়ানমারের সংকটকবলিত রাখাইনে খাদ্যসহ জরুরি রসদ সরবরাহে মানবিক করিডর দিতে নীতিগত সম্মতির কথা বলছে সরকার। এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসবিষয়ক গবেষক আলতাফ পারভেজ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বিভুরঞ্জন সরকার ও মাসুদ রানা।
৪ দিন আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির নীতি নির্ধারণে অন্যতম ভূমিকা পালন করছেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। দলের গঠনতন্ত্র প্রণয়নে গঠিত কমিটিতেও রয়েছেন তিনি।
১২ দিন আগেবাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫