ফারুক মেহেদী
তরুণেরা কতটা দক্ষতা নিয়ে তৈরি হচ্ছে? বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জ কী? বিনিয়োগ আকর্ষণে কী করা যায়? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) চেয়ারম্যান ও প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মাসুদ এ খান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: আপনি একটি সংগঠন বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান। আপনার সংগঠন কী কাজ করে?
মাসুদ এ খান: আমরা কাজ করি তরুণদের নিয়ে। দেশের মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশই তরুণ। এই বিরাট জনগোষ্ঠী শিক্ষিত হচ্ছে, শিক্ষার হার বাড়ছে। তবে তারা মানবসম্পদ হিসেবে তৈরি হচ্ছে কি না, তা নিয়ে আমি সন্দিহান। চাকরিতে প্রবেশের আগে যে স্কিল (দক্ষতা) থাকা দরকার, সেটা তাদের নাই। সে জন্য আমরা তাদের সফট স্কিল দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তরুণদের নিয়ে সেমিনার কর্মশালা করার চেষ্টা করছি।
আজকের পত্রিকা: বিনিয়োগের জন্য দেশের ব্র্যান্ডিং দরকার। এদিকে আপনারা কী করছেন?
মাসুদ এ খান: আমরা বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ করছি। এ জন্য আমরা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কথা বলছি। যাদের সঙ্গেই কথা বলছি, তারা বাংলাদেশকে সম্ভাবনাময় বলে জানাচ্ছে। এখন সময় হলো, এ সম্ভাবনার কথা বিশ্ববাসীকে জানানো। এটি হলেই বিনিয়োগ আসবে। তবে এখানে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো আমরা কীভাবে মোকাবিলা করতে পারি, একে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় এর একটি সমন্বিত পরিকল্পনা দরকার।
আজকের পত্রিকা: বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আপনারা কীভাবে কাজ করছেন?
মাসুদ এ খান: বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সঙ্গে আমাদের কাজটা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিনিয়োগ আনা প্রতিষ্ঠানটিকে সহযোগিতা করা এবং বাংলাদেশের ইমেজ বাড়ানো। আমাদের বিবিএফ গ্লোবাল নামে একটা সিস্টার্স কনসার্ন আছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে রোড শো, সেমিনার, কনফারেন্স করছি। এভাবে এনআরবিদের বিনিয়োগ আনতে কাজ করছি। আসলে বিদেশি বিনিয়োগ একটু কঠিন। তাই, আমরা প্রথমে এনআরবি বিনিয়োগ আনাটাকে বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে কেন বিদেশিরা বিনিয়োগ করবে?
মাসুদ এ খান: কোনো বিনিয়োগকারী আগে দেখে ডুয়িং বিজনেস ইনডেক্স। তারপর তারা দেখে রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট। যেখানে লাভ বেশি সেখানেই বিনিয়োগ করতে যাবে। এখন এনআরবিরা হয়তো বাংলাদেশকে ভালোবাসে বলে আসবে। কিন্তু বিদেশিরা আগে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে তার লাভের তুলনা করে, যেখানে ভালো সেখানে বিনিয়োগে এগিয়ে যায়। ডুয়িং বিজনেস ইনডেক্সে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। সেখান থেকে আমাদের উত্তরণ ঘটাতে হবে।
আজকের পত্রিকা: সামনে কী কী কর্মসূচি আছে আপনাদের?
মাসুদ এ খান: এখন আমরা বিডার সঙ্গে কাজ করে বিনিয়োগ পরিস্থিতির ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরতে চাই। সামনে দুবাইতে একটি রোড শো করব। এর পাশাপাশি বিনিয়োগের জন্য সম্ভাবনাময় দেশগুলোতে বিনিয়োগ-সংক্রান্ত কনফারেন্স করব। আগামী বছর আমরা কাতারে বিনিয়োগ সম্মেলন করব। এভাবে বিনিয়োগ ডেস্টিনেশন হিসেবে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিতে বিবিএফ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে।
তরুণেরা কতটা দক্ষতা নিয়ে তৈরি হচ্ছে? বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জ কী? বিনিয়োগ আকর্ষণে কী করা যায়? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) চেয়ারম্যান ও প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মাসুদ এ খান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: আপনি একটি সংগঠন বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান। আপনার সংগঠন কী কাজ করে?
মাসুদ এ খান: আমরা কাজ করি তরুণদের নিয়ে। দেশের মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশই তরুণ। এই বিরাট জনগোষ্ঠী শিক্ষিত হচ্ছে, শিক্ষার হার বাড়ছে। তবে তারা মানবসম্পদ হিসেবে তৈরি হচ্ছে কি না, তা নিয়ে আমি সন্দিহান। চাকরিতে প্রবেশের আগে যে স্কিল (দক্ষতা) থাকা দরকার, সেটা তাদের নাই। সে জন্য আমরা তাদের সফট স্কিল দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তরুণদের নিয়ে সেমিনার কর্মশালা করার চেষ্টা করছি।
আজকের পত্রিকা: বিনিয়োগের জন্য দেশের ব্র্যান্ডিং দরকার। এদিকে আপনারা কী করছেন?
মাসুদ এ খান: আমরা বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ করছি। এ জন্য আমরা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কথা বলছি। যাদের সঙ্গেই কথা বলছি, তারা বাংলাদেশকে সম্ভাবনাময় বলে জানাচ্ছে। এখন সময় হলো, এ সম্ভাবনার কথা বিশ্ববাসীকে জানানো। এটি হলেই বিনিয়োগ আসবে। তবে এখানে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো আমরা কীভাবে মোকাবিলা করতে পারি, একে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় এর একটি সমন্বিত পরিকল্পনা দরকার।
আজকের পত্রিকা: বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আপনারা কীভাবে কাজ করছেন?
মাসুদ এ খান: বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সঙ্গে আমাদের কাজটা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিনিয়োগ আনা প্রতিষ্ঠানটিকে সহযোগিতা করা এবং বাংলাদেশের ইমেজ বাড়ানো। আমাদের বিবিএফ গ্লোবাল নামে একটা সিস্টার্স কনসার্ন আছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে রোড শো, সেমিনার, কনফারেন্স করছি। এভাবে এনআরবিদের বিনিয়োগ আনতে কাজ করছি। আসলে বিদেশি বিনিয়োগ একটু কঠিন। তাই, আমরা প্রথমে এনআরবি বিনিয়োগ আনাটাকে বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে কেন বিদেশিরা বিনিয়োগ করবে?
মাসুদ এ খান: কোনো বিনিয়োগকারী আগে দেখে ডুয়িং বিজনেস ইনডেক্স। তারপর তারা দেখে রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট। যেখানে লাভ বেশি সেখানেই বিনিয়োগ করতে যাবে। এখন এনআরবিরা হয়তো বাংলাদেশকে ভালোবাসে বলে আসবে। কিন্তু বিদেশিরা আগে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে তার লাভের তুলনা করে, যেখানে ভালো সেখানে বিনিয়োগে এগিয়ে যায়। ডুয়িং বিজনেস ইনডেক্সে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। সেখান থেকে আমাদের উত্তরণ ঘটাতে হবে।
আজকের পত্রিকা: সামনে কী কী কর্মসূচি আছে আপনাদের?
মাসুদ এ খান: এখন আমরা বিডার সঙ্গে কাজ করে বিনিয়োগ পরিস্থিতির ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরতে চাই। সামনে দুবাইতে একটি রোড শো করব। এর পাশাপাশি বিনিয়োগের জন্য সম্ভাবনাময় দেশগুলোতে বিনিয়োগ-সংক্রান্ত কনফারেন্স করব। আগামী বছর আমরা কাতারে বিনিয়োগ সম্মেলন করব। এভাবে বিনিয়োগ ডেস্টিনেশন হিসেবে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিতে বিবিএফ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
২২ জুন ২০২৫‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
১৫ জুন ২০২৫গত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১১ জুন ২০২৫ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
০১ জুন ২০২৫