অনলাইন ডেস্ক
২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ নগদ মুদ্রা ছাপাতে ৯৩ কোটি ১৪ লাখ ডলার ব্যয় করেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশটির নগদ অর্থ ব্যবস্থায় কিছু সমস্যা রয়েছে। ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের অর্থনৈতিক গবেষক অ্যারন ক্লেইন সিএনবিসিকে বলেছেন, ‘আমরা আমাদের মুদ্রা আধুনিকায়ন বা পরিবর্তন করিনি। এটি সম্ভবত একটি ভুল। আমাদের কাগজের নোটের পরিবর্তে ডলার কয়েন ব্যবহার করা উচিত।’
সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বিশ্বের অন্যান্য দেশ তাদের কাগজের মুদ্রা আধুনিকায়ন করলেও যুক্তরাষ্ট্র এখনো তা করেনি। বর্তমানে আমেরিকানদের মধ্যে নগদ লেনদেনের পরিবর্তে ইলেকট্রনিক পেমেন্টে প্রবণতা বাড়লেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নগদ অর্থের ব্যবহার এখনই হারিয়ে যাবে না।
আমেরিকান নিউমিসম্যাটিক অ্যাসোসিয়েশনের কিউরেটর ও পরিচালক ডগলাস মাড বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশ মূলত পলিমার নোটের দিকে চলে গেছে, যা এক ধরনের প্লাস্টিক এবং এটি পুরোনো কাগজের নোটের তুলনায় প্রায় চার গুণ বেশি টেকসই।’
২০১৭ সালে ১০০ ডলারের নোট ১ ডলারের নোটকে ছাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রায় পরিণত হয়। অনেকেই মনে করেন, ১০০ ডলারের নোটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার পেছনে কর ফাঁকি দেওয়া বা অবৈধ লেনদেনের হাত থাকতে পারে।
কানসাস সিটির ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের পেমেন্ট বিশেষজ্ঞ ফ্রাঙ্কলিন নোল বলেন, ‘১০০ ডলারের নোটের জনপ্রিয়তা যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রার বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতার কারণে বেড়েছে। এর বেশির ভাগই বিদেশে রয়েছে এবং মূল্য ধরে রাখার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে।’
নগদ অর্থের প্রাপ্যতাই নির্ধারণ করে—কোন নোট ও কয়েন প্রচলিত থাকবে। যেমন, যুক্তরাষ্ট্রে এখন ২ ডলারের নোট খুব কম দেখা যায়। কিন্তু এটি এখনো প্রচলিত আছে। অন্যদিকে ৫০০,১০০০ এবং ৫০০০ ডলারের নোট ১৯৬৯ সালেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কারণ এগুলো খুব কম ব্যবহৃত হতো। তাই ২ ডলারের নোটও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ডগলাস মাড বলেন, ‘২ ডলারের নোট দৈনন্দিন ব্যবহারে স্থান হারিয়েছে। কারণ এটিকে ভেন্ডিং মেশিনের বাজারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। একইভাবে ৫০ সেন্টের কয়েনও জনপ্রিয়তা হারিয়েছে। কারণ এটি পার্কিং মিটারে ব্যবহার করা হয়নি।’
২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ নগদ মুদ্রা ছাপাতে ৯৩ কোটি ১৪ লাখ ডলার ব্যয় করেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশটির নগদ অর্থ ব্যবস্থায় কিছু সমস্যা রয়েছে। ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের অর্থনৈতিক গবেষক অ্যারন ক্লেইন সিএনবিসিকে বলেছেন, ‘আমরা আমাদের মুদ্রা আধুনিকায়ন বা পরিবর্তন করিনি। এটি সম্ভবত একটি ভুল। আমাদের কাগজের নোটের পরিবর্তে ডলার কয়েন ব্যবহার করা উচিত।’
সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বিশ্বের অন্যান্য দেশ তাদের কাগজের মুদ্রা আধুনিকায়ন করলেও যুক্তরাষ্ট্র এখনো তা করেনি। বর্তমানে আমেরিকানদের মধ্যে নগদ লেনদেনের পরিবর্তে ইলেকট্রনিক পেমেন্টে প্রবণতা বাড়লেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নগদ অর্থের ব্যবহার এখনই হারিয়ে যাবে না।
আমেরিকান নিউমিসম্যাটিক অ্যাসোসিয়েশনের কিউরেটর ও পরিচালক ডগলাস মাড বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশ মূলত পলিমার নোটের দিকে চলে গেছে, যা এক ধরনের প্লাস্টিক এবং এটি পুরোনো কাগজের নোটের তুলনায় প্রায় চার গুণ বেশি টেকসই।’
২০১৭ সালে ১০০ ডলারের নোট ১ ডলারের নোটকে ছাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রায় পরিণত হয়। অনেকেই মনে করেন, ১০০ ডলারের নোটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার পেছনে কর ফাঁকি দেওয়া বা অবৈধ লেনদেনের হাত থাকতে পারে।
কানসাস সিটির ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের পেমেন্ট বিশেষজ্ঞ ফ্রাঙ্কলিন নোল বলেন, ‘১০০ ডলারের নোটের জনপ্রিয়তা যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রার বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতার কারণে বেড়েছে। এর বেশির ভাগই বিদেশে রয়েছে এবং মূল্য ধরে রাখার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে।’
নগদ অর্থের প্রাপ্যতাই নির্ধারণ করে—কোন নোট ও কয়েন প্রচলিত থাকবে। যেমন, যুক্তরাষ্ট্রে এখন ২ ডলারের নোট খুব কম দেখা যায়। কিন্তু এটি এখনো প্রচলিত আছে। অন্যদিকে ৫০০,১০০০ এবং ৫০০০ ডলারের নোট ১৯৬৯ সালেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কারণ এগুলো খুব কম ব্যবহৃত হতো। তাই ২ ডলারের নোটও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ডগলাস মাড বলেন, ‘২ ডলারের নোট দৈনন্দিন ব্যবহারে স্থান হারিয়েছে। কারণ এটিকে ভেন্ডিং মেশিনের বাজারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। একইভাবে ৫০ সেন্টের কয়েনও জনপ্রিয়তা হারিয়েছে। কারণ এটি পার্কিং মিটারে ব্যবহার করা হয়নি।’
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ভারতের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হয়ে ওঠে। অস্ত্র রপ্তানি বাড়ানোর দায়িত্বে কর্মরত এক ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো তাদের অস্ত্রভান্ডার ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। রাশিয়ার কারখানাগুলো শুধু তাদের যুদ্ধের জন্যই অস্ত্র তৈরি করছে। ফলে যেসব দেশ ওয়াশিংটন...
৪ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক ভিডিওতে ভারতের দীর্ঘ পথের ট্রেনযাত্রাকে ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার’ মতো অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেছেন ফরাসি ইউটিউবার ভিক্টর ব্লাহো। তিনি বিদেশি পর্যটকদের পরামর্শ দিয়েছেন, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি বা ভালো বাজেট না থাকলে ভারতের দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নীতির কারণে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে পণ্যবাণিজ্য হ্রাস পাবে। এ ছাড়াও পারস্পরিক শুল্ক আরোপ ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন গভীর নেতিবাচক ঝুঁকি রয়েছে, যা বিশ্ব বাণিজ্যে আরও বড় ধরনের পতন ডেকে আনতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
৮ ঘণ্টা আগে