আগামী সোমবার (২০ জানুয়ারি) ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন। শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে ফিরে আসবেন। এই অভিষেক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বর্তমান প্রশাসনের মেয়াদ শেষ হবে এবং ট্রাম্প–ভ্যান্স প্রশাসনের সূচনা হবে।
ট্রাম্পের এই দ্বিতীয় অভিষেকের দিন শুরু হবে ওয়াশিংটন ডিসির ঐতিহাসিক সেন্ট জনস চার্চে প্রার্থনা দিয়ে। এরপর হোয়াইট হাউসে চা পানের আয়োজন থাকবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মূল অনুষ্ঠানটি হবে ক্যাপিটল হিল ভবনের পশ্চিম লনে। স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে থেকে সংগীত পরিবেশনা এবং উদ্বোধনী বক্তব্য শুরু হবে। এরপর ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স শপথ নেবেন।
শপথগ্রহণের পর ট্রাম্প তাঁর নতুন প্রশাসনের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য তুলে ধরবেন। এরপর তিনি ক্যাপিটল ভবনের প্রেসিডেন্টস রুমে গুরুত্বপূর্ণ নথিতে স্বাক্ষর করবেন এবং কংগ্রেস আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেবেন।
দিনের শেষে, ক্যাপিটল হিল থেকে হোয়াইট হাউস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। রাতে তিনটি আনুষ্ঠানিক বল অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বক্তব্য দেবেন।
শপথ অনুষ্ঠান
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হলো প্রশাসনের ক্ষমতা হস্তান্তরের একটি আনুষ্ঠানিকতা। এর মূল অংশ হলো নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের শপথবাক্য পাঠ। শপথবাক্যে প্রেসিডেন্ট বলেন—
‘আমি আন্তরিকভাবে শপথ করছি যে, আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব এবং আমার সর্বশক্তি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সংরক্ষণ, রক্ষা ও প্রতিপালন করব।’
এই শপথ নেওয়ার মাধ্যমে ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেবেন।
এবারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রায় ২ লাখ মানুষের উপস্থিতি প্রত্যাশা করা হচ্ছে। উপস্থিত থাকবেন কংগ্রেসের সদস্য, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। এ ছাড়া সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এবং বারাক ওবামাও থাকবেন। তবে মিশেল ওবামা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন না বলে জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন ক্যারি আন্ডারউড। তিনি ‘আমেরিকা দ্য বিউটিফুল’ গেয়ে শপথ গ্রহণের মঞ্চে শ্রদ্ধা জানাবেন।
এর পাশাপাশি, আমেরিকান ডিসকো গ্রুপ দ্য ভিলেজ পিপল এবং কান্ট্রি সংগীতশিল্পী লি গ্রিনউডও উপস্থিত থাকবেন। আমেরিকান ডিসকো গ্রুপ ভিলেজ পিপল তাদের জনপ্রিয় গান ‘YMCA’ পরিবেশন করবে। ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার সময় এই গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
অনুষ্ঠান দেখা যাবে যেভাবে
উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি সরাসরি দেখার জন্য মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ে। এ কারণে টিকিটের চাহিদা থাকে ব্যাপক। এই টিকিটগুলো অমূল্য! কংগ্রেস সদস্যরা অনুষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক টিকিট পান, যা তাঁরা তাঁদের ভোটারদের মধ্যে বিতরণ করতে পারেন।
এই টিকিটগুলো বিনা মূল্যে দেওয়া হয়, তবে পাওয়া বেশ কঠিন। আমেরিকানরা সরাসরি তাঁদের কংগ্রেস সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে টিকিট পেতে পারেন।
যারা সরাসরি অনুষ্ঠান দেখতে পারবেন না, তাদের জন্য হোয়াইট হাউস এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করবে।
ট্রাম্পের দ্বিতীয় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক উত্তেজনা ও ঐতিহাসিকতার একটি মিশ্রণ রয়েছে। এটি কেবল ক্ষমতা হস্তান্তরের একটি আয়োজন নয়, বরং আমেরিকার ভবিষ্যতের দিকনির্দেশক এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা।
আগামী সোমবার (২০ জানুয়ারি) ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন। শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে ফিরে আসবেন। এই অভিষেক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বর্তমান প্রশাসনের মেয়াদ শেষ হবে এবং ট্রাম্প–ভ্যান্স প্রশাসনের সূচনা হবে।
ট্রাম্পের এই দ্বিতীয় অভিষেকের দিন শুরু হবে ওয়াশিংটন ডিসির ঐতিহাসিক সেন্ট জনস চার্চে প্রার্থনা দিয়ে। এরপর হোয়াইট হাউসে চা পানের আয়োজন থাকবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মূল অনুষ্ঠানটি হবে ক্যাপিটল হিল ভবনের পশ্চিম লনে। স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে থেকে সংগীত পরিবেশনা এবং উদ্বোধনী বক্তব্য শুরু হবে। এরপর ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স শপথ নেবেন।
শপথগ্রহণের পর ট্রাম্প তাঁর নতুন প্রশাসনের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য তুলে ধরবেন। এরপর তিনি ক্যাপিটল ভবনের প্রেসিডেন্টস রুমে গুরুত্বপূর্ণ নথিতে স্বাক্ষর করবেন এবং কংগ্রেস আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেবেন।
দিনের শেষে, ক্যাপিটল হিল থেকে হোয়াইট হাউস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। রাতে তিনটি আনুষ্ঠানিক বল অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বক্তব্য দেবেন।
শপথ অনুষ্ঠান
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হলো প্রশাসনের ক্ষমতা হস্তান্তরের একটি আনুষ্ঠানিকতা। এর মূল অংশ হলো নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের শপথবাক্য পাঠ। শপথবাক্যে প্রেসিডেন্ট বলেন—
‘আমি আন্তরিকভাবে শপথ করছি যে, আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব এবং আমার সর্বশক্তি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সংরক্ষণ, রক্ষা ও প্রতিপালন করব।’
এই শপথ নেওয়ার মাধ্যমে ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেবেন।
এবারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রায় ২ লাখ মানুষের উপস্থিতি প্রত্যাশা করা হচ্ছে। উপস্থিত থাকবেন কংগ্রেসের সদস্য, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। এ ছাড়া সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এবং বারাক ওবামাও থাকবেন। তবে মিশেল ওবামা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন না বলে জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন ক্যারি আন্ডারউড। তিনি ‘আমেরিকা দ্য বিউটিফুল’ গেয়ে শপথ গ্রহণের মঞ্চে শ্রদ্ধা জানাবেন।
এর পাশাপাশি, আমেরিকান ডিসকো গ্রুপ দ্য ভিলেজ পিপল এবং কান্ট্রি সংগীতশিল্পী লি গ্রিনউডও উপস্থিত থাকবেন। আমেরিকান ডিসকো গ্রুপ ভিলেজ পিপল তাদের জনপ্রিয় গান ‘YMCA’ পরিবেশন করবে। ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার সময় এই গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
অনুষ্ঠান দেখা যাবে যেভাবে
উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি সরাসরি দেখার জন্য মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ে। এ কারণে টিকিটের চাহিদা থাকে ব্যাপক। এই টিকিটগুলো অমূল্য! কংগ্রেস সদস্যরা অনুষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক টিকিট পান, যা তাঁরা তাঁদের ভোটারদের মধ্যে বিতরণ করতে পারেন।
এই টিকিটগুলো বিনা মূল্যে দেওয়া হয়, তবে পাওয়া বেশ কঠিন। আমেরিকানরা সরাসরি তাঁদের কংগ্রেস সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে টিকিট পেতে পারেন।
যারা সরাসরি অনুষ্ঠান দেখতে পারবেন না, তাদের জন্য হোয়াইট হাউস এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করবে।
ট্রাম্পের দ্বিতীয় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক উত্তেজনা ও ঐতিহাসিকতার একটি মিশ্রণ রয়েছে। এটি কেবল ক্ষমতা হস্তান্তরের একটি আয়োজন নয়, বরং আমেরিকার ভবিষ্যতের দিকনির্দেশক এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা।
দীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীলমপুরে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোর হত্যার ঘটনায় ফের আলোচনায় জিকরা নামের এক তরুণী। তিনি নিজেকে ‘লেডি ডন’ বলে পরিচয় দেন। সামাজিক মাধ্যমে তাঁর কার্যকলাপ এবং অপরাধ জগতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পরিচিত এই তরুণী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ক্রিমিয়া অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে। মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে আলোচনার সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম..
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর সাম্প্রতিক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে বিশেষ করে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। আমেরিকান ইমিগ্রেশন ল’ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) একটি প্রতিবেদন অনুসারে, সংস্থাটি কর্তৃক সংগৃহীত ৩২৭টি সাম্প্রতিক ভিসা বাতিলের প্রায় অর্ধেকই ভারতীয়...
৩ ঘণ্টা আগে