পরাগ মাঝি
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে এক্স (টুইটার) ও ফেসবুকে একই রকম দুটি পোস্ট শেয়ার করেছেন তাঁর বন্ধু যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাত ১১টার পর শেয়ার করা ওই পোস্টে মুহাম্মদ ইউনূসের পাশে দাঁড়াতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি আহ্বান জানান হিলারি।
হিলারি লিখেছেন, ‘প্রয়োজনের মুহূর্তে মহান মানবতাবাদী এবং নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে সমর্থন জানাতে আপনারা আমার এবং ১৬০ জন বিশ্বনেতার পাশে দাঁড়ান।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে শতাধিক নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ বিশ্বনেতার খোলা চিঠির লিংকটি শেয়ার করে হিলারি আরও লিখেছেন, ‘তাঁর (ইউনূস) প্রতি নিপীড়ন বন্ধের দাবিতে আন্দোলনে যোগ দিন।’
শেয়ারের তিন ঘণ্টা পর রাত ১টার দিকে হিলারির ফেসবুক প্রোফাইলে গিয়ে দেখা যায়, ছয় শতাধিক মানুষ পোস্টটিতে রিঅ্যাক্ট করেছেন। আর কমেন্ট করেছেন প্রায় ৩০০ জন। রিঅ্যাক্ট ও কমেন্ট করা মানুষের বেশির ভাগই ছিলেন বাংলাদেশি। কমেন্ট করে অনেকেই ইউনূসের প্রতি সমবেদনা ও সমর্থনের পাশাপাশি তাঁর পাশে দাঁড়ানোর জন্য হিলারিকেও ধন্যবাদ দিচ্ছিলেন। সে সময় ছয় শতাধিক রিঅ্যাকশনের মধ্যে চার শতাধিক ছিল ‘লাইক’। প্রায় ২০০ ‘লাভ’ রিঅ্যাকশনের বিপরীতে গোটা তিরিশেক ‘হা হা’ রিঅ্যাকশনও ছিল।
তবে আজ বুধবার বিকেলের মধ্যে বদলে যায় পুরো চিত্র। বিকেল ৫টার দিকে দেখা গেছে, পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ এই পোস্টটিতে রিঅ্যাক্ট করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিল ‘হা হা’ রিঅ্যাকশন—প্রায় ১ হাজার ৯০০। কাছাকাছি অবস্থানে ছিল ‘লাইক’ রিঅ্যাকশনও—১ হাজার ৮০০-র বেশি। আর ‘লাভ’ রিঅ্যাকশন ছিল ১৩ শতাধিক।
কমেন্টের ঘরেও দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। অনেকেই মুহাম্মদ ইউনূসের বিরোধিতা করে মন্তব্য করছিলেন। কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করার পাশাপাশি হিলারিকে তিরস্কারও করছেন।
সর্বশেষ পরিস্থিতি অনুযায়ী, ইউনূস ইস্যুতে বিভক্ত বাংলাদেশি দুটি শিবিরের মধ্যে এই মুহূর্তে তাঁর বিরোধীরাই হিলারির পোস্টটিকে দখলে রেখেছে। ধারণা করা হচ্ছে, পোস্টটিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপে প্রচারণার মাধ্যমেই ইউনূসবিরোধীরা এই মুহূর্তে এগিয়ে আছেন। তবে একই রকম প্রচারণার মাধ্যমে পরিস্থিতি যেকোনো মুহূর্তে উল্টে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে টুইটারেও হিলারির ওই পোস্টের কমেন্ট বক্সে এখন ইউনূসবিরোধীরা এগিয়ে রয়েছেন। মন্তব্যের ঝড় তুলেছেন তাঁরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে এক্স (টুইটার) ও ফেসবুকে একই রকম দুটি পোস্ট শেয়ার করেছেন তাঁর বন্ধু যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাত ১১টার পর শেয়ার করা ওই পোস্টে মুহাম্মদ ইউনূসের পাশে দাঁড়াতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি আহ্বান জানান হিলারি।
হিলারি লিখেছেন, ‘প্রয়োজনের মুহূর্তে মহান মানবতাবাদী এবং নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে সমর্থন জানাতে আপনারা আমার এবং ১৬০ জন বিশ্বনেতার পাশে দাঁড়ান।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে শতাধিক নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ বিশ্বনেতার খোলা চিঠির লিংকটি শেয়ার করে হিলারি আরও লিখেছেন, ‘তাঁর (ইউনূস) প্রতি নিপীড়ন বন্ধের দাবিতে আন্দোলনে যোগ দিন।’
শেয়ারের তিন ঘণ্টা পর রাত ১টার দিকে হিলারির ফেসবুক প্রোফাইলে গিয়ে দেখা যায়, ছয় শতাধিক মানুষ পোস্টটিতে রিঅ্যাক্ট করেছেন। আর কমেন্ট করেছেন প্রায় ৩০০ জন। রিঅ্যাক্ট ও কমেন্ট করা মানুষের বেশির ভাগই ছিলেন বাংলাদেশি। কমেন্ট করে অনেকেই ইউনূসের প্রতি সমবেদনা ও সমর্থনের পাশাপাশি তাঁর পাশে দাঁড়ানোর জন্য হিলারিকেও ধন্যবাদ দিচ্ছিলেন। সে সময় ছয় শতাধিক রিঅ্যাকশনের মধ্যে চার শতাধিক ছিল ‘লাইক’। প্রায় ২০০ ‘লাভ’ রিঅ্যাকশনের বিপরীতে গোটা তিরিশেক ‘হা হা’ রিঅ্যাকশনও ছিল।
তবে আজ বুধবার বিকেলের মধ্যে বদলে যায় পুরো চিত্র। বিকেল ৫টার দিকে দেখা গেছে, পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ এই পোস্টটিতে রিঅ্যাক্ট করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিল ‘হা হা’ রিঅ্যাকশন—প্রায় ১ হাজার ৯০০। কাছাকাছি অবস্থানে ছিল ‘লাইক’ রিঅ্যাকশনও—১ হাজার ৮০০-র বেশি। আর ‘লাভ’ রিঅ্যাকশন ছিল ১৩ শতাধিক।
কমেন্টের ঘরেও দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। অনেকেই মুহাম্মদ ইউনূসের বিরোধিতা করে মন্তব্য করছিলেন। কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করার পাশাপাশি হিলারিকে তিরস্কারও করছেন।
সর্বশেষ পরিস্থিতি অনুযায়ী, ইউনূস ইস্যুতে বিভক্ত বাংলাদেশি দুটি শিবিরের মধ্যে এই মুহূর্তে তাঁর বিরোধীরাই হিলারির পোস্টটিকে দখলে রেখেছে। ধারণা করা হচ্ছে, পোস্টটিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপে প্রচারণার মাধ্যমেই ইউনূসবিরোধীরা এই মুহূর্তে এগিয়ে আছেন। তবে একই রকম প্রচারণার মাধ্যমে পরিস্থিতি যেকোনো মুহূর্তে উল্টে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে টুইটারেও হিলারির ওই পোস্টের কমেন্ট বক্সে এখন ইউনূসবিরোধীরা এগিয়ে রয়েছেন। মন্তব্যের ঝড় তুলেছেন তাঁরা।
বেলজিয়ান এক নাগরিক প্রায় ৫০০ মাইল পাড়ি দিয়ে হবু বউকে দেখতে গিয়ে জানতে পারলেন তার হবু বউ বিবাহিত! সম্প্রতি ফ্রান্সের সিরেক অঞ্চলে এ ঘটনা ঘটেছে। ফক্স নিউজের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে বেলজিয়াম ওই যুবকের নাম মিশেল।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড়াল দেওয়ার পরপরই ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ায় জরুরি অবতরণ করেছে ডেল্টা এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৬৭ উড়োজাহাজ। উড়োজাহাজটি আটলান্টার উদ্দেশে যাচ্ছিল। যদিও স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালের এই ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেনয় বছর বয়সী কারাম আল-ঘুসাইন, তার ছোট্ট হাতে পাত্র নিয়ে যাচ্ছিল পরিবারের জন্য একটুখানি পানি সংগ্রহের আশায়। প্রায় পৌনে দুই বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে তার বাড়িঘর ধূলিসাৎ। এখন আশ্রয় নিয়েছে স্থানীয় একটি স্কুলে। আর কয়েকটি গলি পেরিয়ে গেলেই কারাম পৌঁছে যেত, পানি সংগ্রহের সেই স্থানে।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের পুলিশ প্রেমিকাকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন প্রেমিক রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কনস্টেবল। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে গুজরাটের কুচ জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে