লরেন ম্যানিং যুক্তরাষ্ট্রের একজন লেখক, উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী। যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে ভয়াবহ হামলায় যে কজন বেঁচে ফিরেছিলেন তিনি তাঁদের একজন। সেদিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের উত্তর পাশের টাওয়ারে ঢুকছিলেন লরেন ম্যানিং। হঠাৎ করেই একটি বিমান ভবনে আছড়ে পড়ে ঘটায় বিস্ফোরণ। মুহূর্তেই চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে আগুনের শিখা। সেই আগুনের মধ্যে পড়ে যান লরেন ম্যানিং। বাঁচার জন্য দৌড়ে বেরিয়ে আসেন বাইরে। বাইরে আসতে আসতে তাঁর শরীরের ৮০ ভাগের বেশি পুড়ে যায়। ভাগ্যক্রমে তিনি এখনো বেঁচে আছেন। কিন্তু সেই দুঃসহ স্মৃতি এখনো তাঁকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে।
ছয় মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর লরেন ম্যানিং হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান। কিন্তু তাঁর পুরোপুরি সুস্থ হতে লাগে ১০ বছর।
ব্রিটেনের গণমাধ্যম স্কাই নিউজের সঙ্গে কথা বলার সময় লরেন ম্যানিং বলেন, `সেই দুঃসহ বেদনা আর কষ্ট ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। আমার মনে হয় আগুনে পোড়ার মতো দুঃসহ বেদনা আর মানুষের নেই। চিকিৎসাবিজ্ঞান অনুযায়ী আমার বেঁচে থাকার কোনো কথা না। কিন্তু আগুনে পুরো শরীরের বেশির ভাগ পুড়ে গেলেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছি। এ ছাড়া আর কোনো কিছু বলার নেই আমার।'
লরেন ম্যানিং আরও বলেন, `হঠাৎ করেই বিস্ফোরণ ঘটলে চারদিকে চিৎকার আর নিরাপত্তা সাইরেন বাজতে শুরু করে। তখন আমি আগুনের ভেতরে পড়ে যাই। আগুনের মধ্যে পড়েও বাঁচার জন্য যুদ্ধ করি। ঘুরতে ঘুরতে দৌড়ে বাইরে এলে আমাকে বাঁচানোর জন্য একজন এগিয়ে আসেন। আমি তাঁকে চিৎকার করে বলেছিলাম, আগুন থেকে আমাকে বাঁচান।'
উল্লেখ্য, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চারটি বিমান ছিনতাই করে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে চালানো হয় নৃশংস সন্ত্রাসী হামলা। ওই হামলায় মারা যান ২ হাজার ২৭৭ জন মার্কিন নাগরিক। এ ছাড়া আহত হন কয়েক হাজার মানুষ। আজ সেই সন্ত্রাসী হামলার ২০ বছর পার হলেও সেই স্মৃতি এখনো তাড়া করে বেড়াচ্ছে ভয়াবহতা থেকে বেঁচে ফেরা মানুষগুলোকে।
লরেন ম্যানিং যুক্তরাষ্ট্রের একজন লেখক, উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী। যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে ভয়াবহ হামলায় যে কজন বেঁচে ফিরেছিলেন তিনি তাঁদের একজন। সেদিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের উত্তর পাশের টাওয়ারে ঢুকছিলেন লরেন ম্যানিং। হঠাৎ করেই একটি বিমান ভবনে আছড়ে পড়ে ঘটায় বিস্ফোরণ। মুহূর্তেই চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে আগুনের শিখা। সেই আগুনের মধ্যে পড়ে যান লরেন ম্যানিং। বাঁচার জন্য দৌড়ে বেরিয়ে আসেন বাইরে। বাইরে আসতে আসতে তাঁর শরীরের ৮০ ভাগের বেশি পুড়ে যায়। ভাগ্যক্রমে তিনি এখনো বেঁচে আছেন। কিন্তু সেই দুঃসহ স্মৃতি এখনো তাঁকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে।
ছয় মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর লরেন ম্যানিং হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান। কিন্তু তাঁর পুরোপুরি সুস্থ হতে লাগে ১০ বছর।
ব্রিটেনের গণমাধ্যম স্কাই নিউজের সঙ্গে কথা বলার সময় লরেন ম্যানিং বলেন, `সেই দুঃসহ বেদনা আর কষ্ট ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। আমার মনে হয় আগুনে পোড়ার মতো দুঃসহ বেদনা আর মানুষের নেই। চিকিৎসাবিজ্ঞান অনুযায়ী আমার বেঁচে থাকার কোনো কথা না। কিন্তু আগুনে পুরো শরীরের বেশির ভাগ পুড়ে গেলেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছি। এ ছাড়া আর কোনো কিছু বলার নেই আমার।'
লরেন ম্যানিং আরও বলেন, `হঠাৎ করেই বিস্ফোরণ ঘটলে চারদিকে চিৎকার আর নিরাপত্তা সাইরেন বাজতে শুরু করে। তখন আমি আগুনের ভেতরে পড়ে যাই। আগুনের মধ্যে পড়েও বাঁচার জন্য যুদ্ধ করি। ঘুরতে ঘুরতে দৌড়ে বাইরে এলে আমাকে বাঁচানোর জন্য একজন এগিয়ে আসেন। আমি তাঁকে চিৎকার করে বলেছিলাম, আগুন থেকে আমাকে বাঁচান।'
উল্লেখ্য, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চারটি বিমান ছিনতাই করে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে চালানো হয় নৃশংস সন্ত্রাসী হামলা। ওই হামলায় মারা যান ২ হাজার ২৭৭ জন মার্কিন নাগরিক। এ ছাড়া আহত হন কয়েক হাজার মানুষ। আজ সেই সন্ত্রাসী হামলার ২০ বছর পার হলেও সেই স্মৃতি এখনো তাড়া করে বেড়াচ্ছে ভয়াবহতা থেকে বেঁচে ফেরা মানুষগুলোকে।
জর্দা পাচার করতে গিয়ে কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক হয়েছেন চার বাংলাদেশি। পৃথক দুটি অভিযানে আটক করা হয়েছে তাদের। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম আরব টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিমানবন্দরের ৪ নম্বর টার্মিনাল দিয়ে জর্দাগুলো পাচারের চেষ্টা চলছিল।
১ ঘণ্টা আগেবৈবাহিক জীবনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে কেট বলেন, ‘ওর নির্যাতনে মাঝেমধ্যেই ঘুম ভেঙে যেত। চোখ খুলে দেখতাম ও আমার শরীরের ওপর। মাঝে মাঝে দাঁতে দাঁত চেপে সয়ে যেতাম। মাঝে মাঝে পারতাম না। ডুকরে কেঁদে উঠতাম। বেশির ভাগ সময়ই তাতেও ও থামত না। তবে মাঝে মাঝে থামত। কিন্তু তারপর ওর মেজাজ খুব খারাপ থাকত।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যুক্তরাজ্যে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন জনপ্রিয় মার্কিন তারকা এলেন ডিজেনেরাস। বহুদিন ধরেই এ কথা শোনা গেলেও এবার নিজেই এর সত্যতা নিশ্চিত করলেন এই তারকা।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের মুম্বাইয়ে ২০০৬ সালের ট্রেন বিস্ফোরণে ১৮৯ জন নিহত ও ৮০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়। সেই ঘটনার পর ১৯ বছর পর বোম্বে হাইকোর্ট সেই হামলায় নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত ১২ জনকেই খালাস দিয়েছে। ২০১৫ সালে মুম্বাইয়ের একটি আদালত এই ১২ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে।
৩ ঘণ্টা আগে