যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ সোমবার বলেছেন যে, মার্কিন রাজ্যগুলোর উচিত গর্ভপাত আইনের বিষয়ে ইতিবাচক হওয়া। আগামী নভেম্বরের নির্বাচন মাথায় রেখে মধ্যপন্থী অবস্থান বেছে নিয়ে ট্রাম্প বলেন, গর্ভপাত বিষয়ে জাতীয় নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব তোলা উচিত হবে না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে বলেছেন যে, তিনি ধর্ষণ, অজাচার এবং মায়ের জীবন রক্ষার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যতিক্রম নিয়মকে সমর্থন করেন।
গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের বয়স কয়েক সপ্তাহের বেশি হলে গর্ভপাত নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে কোনো ধরনের জাতীয় নিষেধাজ্ঞা দেওয়াকে সমর্থন করেননি ট্রাম্প। তবে তার বেশ কিছু ধর্মীয় ও রক্ষণশীল সমর্থক আশা করেছিলেন যে, ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে ফিরলে গর্ভপাতের বিষয়ে জাতীয় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে।
ট্রাম্প এর আগে ১৫ সপ্তাহের গর্ভাবস্থার পর গর্ভপাতে নিষেধাজ্ঞায় সমর্থনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তবে বলেছিলেন যে, ২০২২ সালে সুপ্রিম কোর্টের যে রায়ে প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো গর্ভপাতের অধিকার বাতিল করা হয়েছিল সেই রায়ের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাজনৈতিক বিবেচনাগুলোই অগ্রাধিকার পেয়েছে।
ভিডিওতে ট্রাম্প বলেছেন, ‘হৃদয়ের কথা শুনুন। তবে আমাদের অবশ্যই জিততে হবে।’
রাজনৈতিকভাবে ট্রাম্পের এই মধ্যমপন্থী বিবৃতিকে ঘিরে সমালোচনা করছে অনেকেই। গর্ভপাতের অধিকারের পক্ষে থাকা বামঘেঁষা ডেমোক্র্যাট এবং গর্ভপাত বিরোধী ডানপন্থীরাও ট্রাম্পের এই অবস্থানের সমালোচনা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহ পর্যন্ত গর্ভপাতের অধিকার রক্ষা করতে ১৯৭৩ সালে সুপ্রিম কোর্টে দেওয়া হয়েছিল ঐতিহাসিক ‘রো বনাম ওয়েড’ রায়। পরে ২০২২ সালে ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতিকে মনোনীত করেছিলেন, যারা ‘রো বনাম ওয়েড’ রায়কে বাতিল করার জন্য ভোট দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘রো বনাম ওয়েড রায়ের বিরুদ্ধে এই ৫০ বছরের যুদ্ধ বিষয়টিকে ফেডারেল সরকারের হাত থেকে বের করে এনে প্রতিটি রাজ্যের মানুষের হৃদয়, মন এবং ভোটে নিয়ে এসেছে। এখন সঠিক কাজটি করা নির্ভর করছে রাজ্যগুলোর ওপর।’
যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ সোমবার বলেছেন যে, মার্কিন রাজ্যগুলোর উচিত গর্ভপাত আইনের বিষয়ে ইতিবাচক হওয়া। আগামী নভেম্বরের নির্বাচন মাথায় রেখে মধ্যপন্থী অবস্থান বেছে নিয়ে ট্রাম্প বলেন, গর্ভপাত বিষয়ে জাতীয় নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব তোলা উচিত হবে না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে বলেছেন যে, তিনি ধর্ষণ, অজাচার এবং মায়ের জীবন রক্ষার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যতিক্রম নিয়মকে সমর্থন করেন।
গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের বয়স কয়েক সপ্তাহের বেশি হলে গর্ভপাত নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে কোনো ধরনের জাতীয় নিষেধাজ্ঞা দেওয়াকে সমর্থন করেননি ট্রাম্প। তবে তার বেশ কিছু ধর্মীয় ও রক্ষণশীল সমর্থক আশা করেছিলেন যে, ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে ফিরলে গর্ভপাতের বিষয়ে জাতীয় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে।
ট্রাম্প এর আগে ১৫ সপ্তাহের গর্ভাবস্থার পর গর্ভপাতে নিষেধাজ্ঞায় সমর্থনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তবে বলেছিলেন যে, ২০২২ সালে সুপ্রিম কোর্টের যে রায়ে প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো গর্ভপাতের অধিকার বাতিল করা হয়েছিল সেই রায়ের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাজনৈতিক বিবেচনাগুলোই অগ্রাধিকার পেয়েছে।
ভিডিওতে ট্রাম্প বলেছেন, ‘হৃদয়ের কথা শুনুন। তবে আমাদের অবশ্যই জিততে হবে।’
রাজনৈতিকভাবে ট্রাম্পের এই মধ্যমপন্থী বিবৃতিকে ঘিরে সমালোচনা করছে অনেকেই। গর্ভপাতের অধিকারের পক্ষে থাকা বামঘেঁষা ডেমোক্র্যাট এবং গর্ভপাত বিরোধী ডানপন্থীরাও ট্রাম্পের এই অবস্থানের সমালোচনা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহ পর্যন্ত গর্ভপাতের অধিকার রক্ষা করতে ১৯৭৩ সালে সুপ্রিম কোর্টে দেওয়া হয়েছিল ঐতিহাসিক ‘রো বনাম ওয়েড’ রায়। পরে ২০২২ সালে ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতিকে মনোনীত করেছিলেন, যারা ‘রো বনাম ওয়েড’ রায়কে বাতিল করার জন্য ভোট দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘রো বনাম ওয়েড রায়ের বিরুদ্ধে এই ৫০ বছরের যুদ্ধ বিষয়টিকে ফেডারেল সরকারের হাত থেকে বের করে এনে প্রতিটি রাজ্যের মানুষের হৃদয়, মন এবং ভোটে নিয়ে এসেছে। এখন সঠিক কাজটি করা নির্ভর করছে রাজ্যগুলোর ওপর।’
দীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীলমপুরে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোর হত্যার ঘটনায় ফের আলোচনায় জিকরা নামের এক তরুণী। তিনি নিজেকে ‘লেডি ডন’ বলে পরিচয় দেন। সামাজিক মাধ্যমে তাঁর কার্যকলাপ এবং অপরাধ জগতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পরিচিত এই তরুণী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ক্রিমিয়া অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে। মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে আলোচনার সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম..
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর সাম্প্রতিক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে বিশেষ করে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। আমেরিকান ইমিগ্রেশন ল’ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) একটি প্রতিবেদন অনুসারে, সংস্থাটি কর্তৃক সংগৃহীত ৩২৭টি সাম্প্রতিক ভিসা বাতিলের প্রায় অর্ধেকই ভারতীয়...
৩ ঘণ্টা আগে