আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ‘আনকোরা এক টেসলা’ গাড়ি কিনবেন। কারণ, সম্প্রতি বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা এই কোম্পানিটির শেয়ার ১৫ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে। এই দরপতনের জন্য ট্রাম্প ‘চরম বামপন্থী উন্মাদদের’ দায়ী করেছেন। কারণ, এরা টেসলার মালিক ইলন মাস্ককে আক্রমণ ও ক্ষতি করতে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে বয়কট ক্যাম্পেন চালাচ্ছে বলে তিনি দাবি করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, শেয়ারবাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, টেসলার শেয়ারের দরপতনের মূল কারণ হলো—কোম্পানির উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণের শঙ্কা ও গত বছরের তুলনায় বিক্রি কমে যাওয়া। বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতি বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে।
গত সোমবার ট্রাম্পের শুল্কনীতির অর্থনৈতিক প্রভাব নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের কারণে মার্কিন শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। বিনিয়োগকারীরা ব্যাপক হারে শেয়ার বিক্রি করতে থাকেন। এর আগে, এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিকে একটি ‘পরিবর্তনশীল সময়’ পার করছে বলে মন্তব্য করেন। মূলত, যুক্তরাষ্ট্রে সম্ভাব্য মন্দার ইঙ্গিত দেয় এটি।
বিনিয়োগকারীরা আশঙ্কা করছেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতি মূল্যস্ফীতির হার বাড়িয়ে দিতে পারে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে বড় ধাক্কা দিতে পারে। কারণ, প্রতিষ্ঠানগুলো আমদানি ব্যয় গ্রাহকদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারে।
এই শেয়ার বিক্রির হিড়িকে প্রযুক্তি খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর পড়ে যায়। টেসলার শেয়ার ১৫ দশমিক ৪ শতাংশ কমে যায়। একই সঙ্গে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া, ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা, আমাজন ও গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের শেয়ারও বড় ধাক্কা খায়।
তবে মঙ্গলবার বাজার খোলার পর টেসলার শেয়ার কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়—৩ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে যায়। অন্যান্য মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ারও কিছুটা পুনরুদ্ধার করে। টেসলার শেয়ার দরপতনের কারণ সম্পর্কে সোমবার এক বিশ্লেষক সতর্ক করেছিলেন, এ বছর নতুন টেসলা গাড়ির সরবরাহ প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম হতে পারে।
গত মঙ্গলবার ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে টেসলার বিক্রি বাড়ানোর আহ্বান জানান। তিনি ‘রিপাবলিকান, রক্ষণশীল এবং সব মহান আমেরিকানদের’ মাস্ককে সমর্থনের জন্য আহ্বান জানান। মাস্ক বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারে ব্যাপক কর্মী ছাঁটাইয়ের চেষ্টা চালাচ্ছেন।
তবে ট্রাম্পের নীতিগুলো এখন পর্যন্ত বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রি সীমিত করার দিকে পরিচালিত হয়েছে। তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ২০২১ সালের আদেশ বাতিল করেছেন, যেখানে বলা হয়েছিল ২০৩০ সালের মধ্যে বিক্রি হওয়া অর্ধেক গাড়ি বৈদ্যুতিক হতে হবে। পাশাপাশি, চার্জিং স্টেশনের জন্য নির্ধারিত কিন্তু অব্যবহৃত সরকারি তহবিলও তিনি বাতিল করেছেন।
ট্রাম্পের শুল্ক নীতিও টেসলার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। জানুয়ারিতে টেসলার প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা বৈভব তানেজা বলেন, কানাডা ও মেক্সিকো থেকে টেসলার যেসব যন্ত্রাংশ সংগ্রহ করা হয়, সেগুলো শুল্কের আওতায় পড়বে, যা কোম্পানির লাভের হারে প্রভাব ফেলতে পারে।
মঙ্গলবার ট্রাম্প মাস্কের প্রশংসা করে বলেন, তিনি ‘অসাধারণ কাজ’ করছেন, তবে ‘চরম বামপন্থী উন্মাদরা অবৈধভাবে এবং যোগসাজশে টেসলার বিরুদ্ধে বয়কট চালাচ্ছে’, যার উদ্দেশ্য ‘ইলনকে আক্রমণ ও ক্ষতি করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আগামীকাল (আজ বুধবার) সকালে নতুন একটি টেসলা কিনব, ইলন মাস্কের প্রতি আস্থা ও সমর্থন জানানোর জন্য। সে সত্যিকারের মহান একজন আমেরিকান।’
টেসলার শেয়ার এখন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনপূর্ব অবস্থানে ফিরে এসেছে। নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয়ের পর মাস্কের কোম্পানিগুলো তাঁর সমর্থন থেকে লাভবান হতে পারে, এমন আশায় বিনিয়োগকারীরা টেসলার শেয়ার কেনেন, ফলে দর বাড়ে। মাস্ক বর্তমানে তথাকথিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিশিয়েন্সি পরিচালনা করছেন। তবে এটি আনুষ্ঠানিক সরকারি সংস্থা নয়।
এই বিভাগ মূলত ফেডারেল সরকারের ব্যয় ব্যাপকভাবে কমানোর চেষ্টা করছে। মাস্ক নিজেও উগ্র ডানপন্থী রাজনীতির প্রতি সমর্থন জানাচ্ছেন, যা যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।
গত সপ্তাহে, ওরেগনের পোর্টল্যান্ডে এক টেসলা ডিলারশিপের বাইরে প্রায় ৩৫০ জন বিক্ষোভ করেন এবং নিউইয়র্ক সিটির একটি টেসলা ডিলারশিপের বাইরে এ মাসের শুরুতে ৯ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কুইলটার ইনভেস্টরসের বিনিয়োগ কৌশলবিদ লিনসে জেমস বলেন, ইলন মাস্কের রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে টেসলার ব্র্যান্ডের ওপর কিছুটা প্রভাব পড়লেও, শেয়ার দরপতনের অন্যান্য কারণও রয়েছে। তাঁর মতে, ‘শেষ পর্যন্ত, এটা নির্ভর করছে সংখ্যার ওপর। যদি আমরা নতুন গাড়ির অর্ডার দেখি, বিশেষ করে ইউরোপ ও চীনে, তাহলে দেখতে পাব যে—গত বছরের তুলনায় তা কার্যত অর্ধেকে নেমে এসেছে।’
এই বছর ইউরোপে টেসলার বিক্রি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। ইউরোপীয় মহাদেশে জানুয়ারিতে বিক্রি ২০২৪ সালের একই মাসের তুলনায় ৪৫ শতাংশ কমেছে বলে ইউরোপিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে।
টেসলার প্রধান বাজার চীন এবং অস্ট্রেলিয়াতেও বিক্রির হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন, টেসলার শেয়ার অতিমূল্যায়িত ছিল, ফলে দরপতনকে স্বাভাবিক সংশোধন হিসেবে দেখা যেতে পারে। আবার কেউ কেউ বলছেন, চীনের কিছু বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতার সঙ্গে প্রতিযোগিতার কারণে টেসলা চাপে রয়েছে।
জেমস বলেন, বিনিয়োগকারীরা অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছেন, তাই সবচেয়ে উচ্চ মূল্যায়িত কোম্পানিগুলোর মধ্যে টেসলা সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বেশি ধাক্কা খেয়েছে। এ ছাড়া মাস্ক তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছেন না বলেও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
সোমবার ফক্স বিজনেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, তিনি সরকারি কাজে তাঁর ভূমিকা এবং তাঁর অন্যান্য ব্যবসাগুলো একসঙ্গে ‘অত্যন্ত কষ্টের সঙ্গে’ চালাচ্ছেন। টেসলার পাশাপাশি তাঁর অন্যান্য ব্যবসার মধ্যে আছে স্পেসএক্স, যা সম্প্রতি দুটি বড় স্টারশিপ রকেট উৎক্ষেপণে ব্যর্থ হয়েছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ‘আনকোরা এক টেসলা’ গাড়ি কিনবেন। কারণ, সম্প্রতি বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা এই কোম্পানিটির শেয়ার ১৫ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে। এই দরপতনের জন্য ট্রাম্প ‘চরম বামপন্থী উন্মাদদের’ দায়ী করেছেন। কারণ, এরা টেসলার মালিক ইলন মাস্ককে আক্রমণ ও ক্ষতি করতে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে বয়কট ক্যাম্পেন চালাচ্ছে বলে তিনি দাবি করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, শেয়ারবাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, টেসলার শেয়ারের দরপতনের মূল কারণ হলো—কোম্পানির উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণের শঙ্কা ও গত বছরের তুলনায় বিক্রি কমে যাওয়া। বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতি বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে।
গত সোমবার ট্রাম্পের শুল্কনীতির অর্থনৈতিক প্রভাব নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের কারণে মার্কিন শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। বিনিয়োগকারীরা ব্যাপক হারে শেয়ার বিক্রি করতে থাকেন। এর আগে, এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিকে একটি ‘পরিবর্তনশীল সময়’ পার করছে বলে মন্তব্য করেন। মূলত, যুক্তরাষ্ট্রে সম্ভাব্য মন্দার ইঙ্গিত দেয় এটি।
বিনিয়োগকারীরা আশঙ্কা করছেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতি মূল্যস্ফীতির হার বাড়িয়ে দিতে পারে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে বড় ধাক্কা দিতে পারে। কারণ, প্রতিষ্ঠানগুলো আমদানি ব্যয় গ্রাহকদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারে।
এই শেয়ার বিক্রির হিড়িকে প্রযুক্তি খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর পড়ে যায়। টেসলার শেয়ার ১৫ দশমিক ৪ শতাংশ কমে যায়। একই সঙ্গে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া, ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা, আমাজন ও গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের শেয়ারও বড় ধাক্কা খায়।
তবে মঙ্গলবার বাজার খোলার পর টেসলার শেয়ার কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়—৩ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে যায়। অন্যান্য মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ারও কিছুটা পুনরুদ্ধার করে। টেসলার শেয়ার দরপতনের কারণ সম্পর্কে সোমবার এক বিশ্লেষক সতর্ক করেছিলেন, এ বছর নতুন টেসলা গাড়ির সরবরাহ প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম হতে পারে।
গত মঙ্গলবার ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে টেসলার বিক্রি বাড়ানোর আহ্বান জানান। তিনি ‘রিপাবলিকান, রক্ষণশীল এবং সব মহান আমেরিকানদের’ মাস্ককে সমর্থনের জন্য আহ্বান জানান। মাস্ক বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারে ব্যাপক কর্মী ছাঁটাইয়ের চেষ্টা চালাচ্ছেন।
তবে ট্রাম্পের নীতিগুলো এখন পর্যন্ত বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রি সীমিত করার দিকে পরিচালিত হয়েছে। তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ২০২১ সালের আদেশ বাতিল করেছেন, যেখানে বলা হয়েছিল ২০৩০ সালের মধ্যে বিক্রি হওয়া অর্ধেক গাড়ি বৈদ্যুতিক হতে হবে। পাশাপাশি, চার্জিং স্টেশনের জন্য নির্ধারিত কিন্তু অব্যবহৃত সরকারি তহবিলও তিনি বাতিল করেছেন।
ট্রাম্পের শুল্ক নীতিও টেসলার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। জানুয়ারিতে টেসলার প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা বৈভব তানেজা বলেন, কানাডা ও মেক্সিকো থেকে টেসলার যেসব যন্ত্রাংশ সংগ্রহ করা হয়, সেগুলো শুল্কের আওতায় পড়বে, যা কোম্পানির লাভের হারে প্রভাব ফেলতে পারে।
মঙ্গলবার ট্রাম্প মাস্কের প্রশংসা করে বলেন, তিনি ‘অসাধারণ কাজ’ করছেন, তবে ‘চরম বামপন্থী উন্মাদরা অবৈধভাবে এবং যোগসাজশে টেসলার বিরুদ্ধে বয়কট চালাচ্ছে’, যার উদ্দেশ্য ‘ইলনকে আক্রমণ ও ক্ষতি করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আগামীকাল (আজ বুধবার) সকালে নতুন একটি টেসলা কিনব, ইলন মাস্কের প্রতি আস্থা ও সমর্থন জানানোর জন্য। সে সত্যিকারের মহান একজন আমেরিকান।’
টেসলার শেয়ার এখন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনপূর্ব অবস্থানে ফিরে এসেছে। নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয়ের পর মাস্কের কোম্পানিগুলো তাঁর সমর্থন থেকে লাভবান হতে পারে, এমন আশায় বিনিয়োগকারীরা টেসলার শেয়ার কেনেন, ফলে দর বাড়ে। মাস্ক বর্তমানে তথাকথিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিশিয়েন্সি পরিচালনা করছেন। তবে এটি আনুষ্ঠানিক সরকারি সংস্থা নয়।
এই বিভাগ মূলত ফেডারেল সরকারের ব্যয় ব্যাপকভাবে কমানোর চেষ্টা করছে। মাস্ক নিজেও উগ্র ডানপন্থী রাজনীতির প্রতি সমর্থন জানাচ্ছেন, যা যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।
গত সপ্তাহে, ওরেগনের পোর্টল্যান্ডে এক টেসলা ডিলারশিপের বাইরে প্রায় ৩৫০ জন বিক্ষোভ করেন এবং নিউইয়র্ক সিটির একটি টেসলা ডিলারশিপের বাইরে এ মাসের শুরুতে ৯ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কুইলটার ইনভেস্টরসের বিনিয়োগ কৌশলবিদ লিনসে জেমস বলেন, ইলন মাস্কের রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে টেসলার ব্র্যান্ডের ওপর কিছুটা প্রভাব পড়লেও, শেয়ার দরপতনের অন্যান্য কারণও রয়েছে। তাঁর মতে, ‘শেষ পর্যন্ত, এটা নির্ভর করছে সংখ্যার ওপর। যদি আমরা নতুন গাড়ির অর্ডার দেখি, বিশেষ করে ইউরোপ ও চীনে, তাহলে দেখতে পাব যে—গত বছরের তুলনায় তা কার্যত অর্ধেকে নেমে এসেছে।’
এই বছর ইউরোপে টেসলার বিক্রি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। ইউরোপীয় মহাদেশে জানুয়ারিতে বিক্রি ২০২৪ সালের একই মাসের তুলনায় ৪৫ শতাংশ কমেছে বলে ইউরোপিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে।
টেসলার প্রধান বাজার চীন এবং অস্ট্রেলিয়াতেও বিক্রির হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন, টেসলার শেয়ার অতিমূল্যায়িত ছিল, ফলে দরপতনকে স্বাভাবিক সংশোধন হিসেবে দেখা যেতে পারে। আবার কেউ কেউ বলছেন, চীনের কিছু বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতার সঙ্গে প্রতিযোগিতার কারণে টেসলা চাপে রয়েছে।
জেমস বলেন, বিনিয়োগকারীরা অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছেন, তাই সবচেয়ে উচ্চ মূল্যায়িত কোম্পানিগুলোর মধ্যে টেসলা সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বেশি ধাক্কা খেয়েছে। এ ছাড়া মাস্ক তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছেন না বলেও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
সোমবার ফক্স বিজনেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, তিনি সরকারি কাজে তাঁর ভূমিকা এবং তাঁর অন্যান্য ব্যবসাগুলো একসঙ্গে ‘অত্যন্ত কষ্টের সঙ্গে’ চালাচ্ছেন। টেসলার পাশাপাশি তাঁর অন্যান্য ব্যবসার মধ্যে আছে স্পেসএক্স, যা সম্প্রতি দুটি বড় স্টারশিপ রকেট উৎক্ষেপণে ব্যর্থ হয়েছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স।

বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নজরদারিতে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সব বিদেশি নাগরিককে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলসীমান্তে মুখের ছবি তুলতে বাধ্য করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর লক্ষ্য ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ও পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধ করা।
২৫ মিনিট আগে
ইউক্রেনের জীববিজ্ঞানী লিওনিদ পশেনিচনভকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জের ধরে শুরু হয়েছে তীব্র কূটনৈতিক বিরোধ। ইউক্রেন দাবি করেছে, অ্যান্টার্কটিকায় ক্রিল মাছ ধরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণেই পশেনিচনভকে ‘মিথ্যা’ অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের আলো ঝলমলে এক রাতে অবশেষে নিজেদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনলেন মার্কিন পপ তারকা কেটি পেরি ও কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড জানিয়েছে, গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে কেটির ৪১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুজনকে একসঙ্গে দেখা গেছে প্যারিসের বিখ্যাত ক্যাবারে থিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর থেকে হাজার কোটি টাকার রত্ন চুরির ঘটনায় অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ফরাসি পুলিশ। এ বিষয়ে প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তি দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নজরদারিতে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সব বিদেশি নাগরিককে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলসীমান্তে মুখের ছবি তুলতে বাধ্য করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর লক্ষ্য ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ও পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধ করা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন এই বিধান কার্যকর হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে। এতে বলা হয়েছে, মার্কিন সীমান্ত কর্তৃপক্ষ চাইলে বিদেশিদের কাছ থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ডিএনএসহ অন্যান্য বায়োমেট্রিক তথ্যও সংগ্রহ করতে পারবে।
নতুন নীতিতে আরও বলা হয়েছে, এখন থেকে ১৪ বছরের নিচে শিশু ও ৭৯ বছরের ঊর্ধ্বে বয়স্কদেরও ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রক্রিয়ার আওতায় আনা যাবে। এত দিন এই দুই শ্রেণির মানুষ এ ব্যবস্থার বাইরে ছিল।
এই উদ্যোগকে অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কঠোর অবস্থানের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র–মেক্সিকো সীমান্তে নজরদারি জোরদার করার পাশাপাশি ট্রাম্প প্রশাসন এবার ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ব্যক্তিদের শনাক্তকরণেও গুরুত্ব দিচ্ছে।
তবে বিমানবন্দরগুলোতে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির বাড়তি ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অধিকারকর্মীরা। তাঁদের আশঙ্কা, এই প্রযুক্তির ভুল শনাক্তকরণ হার এখনো বেশি এবং এটি কৃষ্ণাঙ্গ বা সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে বৈষম্যপূর্ণ ফলাফল দিতে পারে।
২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে মার্কিন নাগরিক অধিকার কমিশন (US Commission on Civil Rights) জানিয়েছিল, পরীক্ষায় দেখা গেছে, ফেসিয়াল রিকগনিশন সফটওয়্যার কৃষ্ণাঙ্গ ও সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে ভুল শনাক্তের সম্ভাবনা তুলনামূলক বেশি।
২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিস অনুমান করেছিল, যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসকারী প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ অভিবাসীর মধ্যে ৪২ শতাংশেরই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
এমনকি ১৯৯৬ সালে কংগ্রেস একটি স্বয়ংক্রিয় ‘এন্ট্রি-এক্সিট সিস্টেম’ তৈরির নির্দেশ দিয়েছিল, কিন্তু তা কখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা হয়নি।
বর্তমানে মার্কিন কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি) সংস্থা সব বাণিজ্যিক ফ্লাইটে আসা যাত্রীদের জন্য ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তবে বাইর হওয়ার ক্ষেত্রে এ ব্যবস্থা এখনো কেবল নির্দিষ্ট কয়েকটি স্থানে সীমিত।
নতুন বিধিমালায় বলা হয়েছে, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে সব বাণিজ্যিক বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে প্রবেশ ও প্রস্থানের ক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ বায়োমেট্রিক এন্ট্রি-এক্সিট সিস্টেম চালু করা হবে।

বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নজরদারিতে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সব বিদেশি নাগরিককে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলসীমান্তে মুখের ছবি তুলতে বাধ্য করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর লক্ষ্য ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ও পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধ করা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন এই বিধান কার্যকর হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে। এতে বলা হয়েছে, মার্কিন সীমান্ত কর্তৃপক্ষ চাইলে বিদেশিদের কাছ থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ডিএনএসহ অন্যান্য বায়োমেট্রিক তথ্যও সংগ্রহ করতে পারবে।
নতুন নীতিতে আরও বলা হয়েছে, এখন থেকে ১৪ বছরের নিচে শিশু ও ৭৯ বছরের ঊর্ধ্বে বয়স্কদেরও ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রক্রিয়ার আওতায় আনা যাবে। এত দিন এই দুই শ্রেণির মানুষ এ ব্যবস্থার বাইরে ছিল।
এই উদ্যোগকে অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কঠোর অবস্থানের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র–মেক্সিকো সীমান্তে নজরদারি জোরদার করার পাশাপাশি ট্রাম্প প্রশাসন এবার ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ব্যক্তিদের শনাক্তকরণেও গুরুত্ব দিচ্ছে।
তবে বিমানবন্দরগুলোতে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির বাড়তি ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অধিকারকর্মীরা। তাঁদের আশঙ্কা, এই প্রযুক্তির ভুল শনাক্তকরণ হার এখনো বেশি এবং এটি কৃষ্ণাঙ্গ বা সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে বৈষম্যপূর্ণ ফলাফল দিতে পারে।
২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে মার্কিন নাগরিক অধিকার কমিশন (US Commission on Civil Rights) জানিয়েছিল, পরীক্ষায় দেখা গেছে, ফেসিয়াল রিকগনিশন সফটওয়্যার কৃষ্ণাঙ্গ ও সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে ভুল শনাক্তের সম্ভাবনা তুলনামূলক বেশি।
২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিস অনুমান করেছিল, যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসকারী প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ অভিবাসীর মধ্যে ৪২ শতাংশেরই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
এমনকি ১৯৯৬ সালে কংগ্রেস একটি স্বয়ংক্রিয় ‘এন্ট্রি-এক্সিট সিস্টেম’ তৈরির নির্দেশ দিয়েছিল, কিন্তু তা কখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা হয়নি।
বর্তমানে মার্কিন কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি) সংস্থা সব বাণিজ্যিক ফ্লাইটে আসা যাত্রীদের জন্য ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তবে বাইর হওয়ার ক্ষেত্রে এ ব্যবস্থা এখনো কেবল নির্দিষ্ট কয়েকটি স্থানে সীমিত।
নতুন বিধিমালায় বলা হয়েছে, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে সব বাণিজ্যিক বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে প্রবেশ ও প্রস্থানের ক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ বায়োমেট্রিক এন্ট্রি-এক্সিট সিস্টেম চালু করা হবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ‘আনকোরা এক টেসলা’ গাড়ি কিনবেন। কারণ, সম্প্রতি বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা এই কোম্পানিটির শেয়ার ১৫ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে। এই দরপতনের জন্য ট্রাম্প ‘চরম বামপন্থী উন্মাদদের’ দায়ী করেছেন। কারণ, এরা টেসলার মালিক ইলন মাস্ককে আক্রমণ ও ক্ষতি করতে কোম্পানিটির
১২ মার্চ ২০২৫
ইউক্রেনের জীববিজ্ঞানী লিওনিদ পশেনিচনভকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জের ধরে শুরু হয়েছে তীব্র কূটনৈতিক বিরোধ। ইউক্রেন দাবি করেছে, অ্যান্টার্কটিকায় ক্রিল মাছ ধরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণেই পশেনিচনভকে ‘মিথ্যা’ অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের আলো ঝলমলে এক রাতে অবশেষে নিজেদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনলেন মার্কিন পপ তারকা কেটি পেরি ও কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড জানিয়েছে, গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে কেটির ৪১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুজনকে একসঙ্গে দেখা গেছে প্যারিসের বিখ্যাত ক্যাবারে থিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর থেকে হাজার কোটি টাকার রত্ন চুরির ঘটনায় অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ফরাসি পুলিশ। এ বিষয়ে প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তি দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের জীববিজ্ঞানী লিওনিদ পশেনিচনভকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জের ধরে শুরু হয়েছে তীব্র কূটনৈতিক বিরোধ। ইউক্রেন দাবি করেছে, অ্যান্টার্কটিকায় ক্রিল মাছ ধরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণেই পশেনিচনভকে ‘মিথ্যা’ অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, লিওনিদ পশেনিচনভ অ্যান্টার্কটিকা বিষয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এক জীববিজ্ঞানী। ১৯৮৩ সাল থেকে তিনি ‘অ্যান্টার্কটিক সামুদ্রিক জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ কমিশন’-এর গবেষণায় যুক্ত আছেন। ১৯৯৪ সাল থেকে তিনি ইউক্রেনের প্রতিনিধি হিসেবে ওই কমিশনের কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার হোবার্টে আয়োজিত একটি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পশেনিচনভ। ওই সম্মেলনে অ্যান্টার্কটিকার সামুদ্রিক প্রাণবৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও ক্রিল মাছ ধরার সীমা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। ঠিক এমন সময়ই রাশিয়ার দখল করা ক্রিমিয়া থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে।
রুশ কর্তৃপক্ষের এক নথিতে দাবি করা হয়েছে, পশেনিচনভ ‘রাশিয়ার নাগরিক’ হিসেবে ইউক্রেনের পক্ষ নিয়ে কাজ করেছেন এবং শত্রুপক্ষের সহায়তা করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, তিনি তাঁর গবেষণাকে ব্যবহার করেছেন রাশিয়ার অ্যান্টার্কটিক ক্রিল ধরার কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে। ইউক্রেনীয় প্রস্তাবের মাধ্যমে ক্রিল আহরণে সীমা আরোপের আহ্বান জানানোয় রাশিয়ার অর্থনৈতিক স্বার্থ নষ্ট হয়েছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অ্যান্টার্কটিকার উপদ্বীপ ঘিরে একটি সামুদ্রিক সংরক্ষিত এলাকা গঠনের প্রস্তাব নিয়েই মূলত এই বিতর্ক। বহু বছর ধরে রাশিয়া ও চীন এমন সংরক্ষিত এলাকা গঠনের বিরোধিতা করে আসছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বছর প্রথমবারের মতো অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলে ক্রিল আহরণের পরিমাণ টেকসই সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
পশেনিচনভের আটক নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া, আর যুক্তরাজ্য আহ্বান করেছে, রাশিয়া যেন ইচ্ছাকৃতভাবে আটক সব বেসামরিক নাগরিককে মুক্তি দেয়। পশেনিচনভ সম্পর্কে ইউক্রেনের অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ভাসিল মিরোশনিচেঙ্কো বলেছেন, ‘তিনি একজন বিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ নন। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
সহকর্মীরা জানিয়েছেন, ৭০ বছর বয়সী এই বিজ্ঞানী শারীরিকভাবে অসুস্থ এবং হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন। কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী ইভজেনি পাখোমভ বলেছেন, ‘তিনি (পশেনিচনভ) অতি সদালাপী ও সহৃদয় মানুষ। তাঁর নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা সবাই গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’
ব্লু মেরিন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড্যান ক্রকেট মন্তব্য করেছেন, ‘পশেনিচনভকে কারাবন্দী করা হয়েছে শুধু এই কারণে যে, তিনি ক্রিল আহরণের পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক তথ্য উপস্থাপন করেছেন।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২৩ সালে রাষ্ট্রদ্রোহের সর্বোচ্চ শাস্তি ২০ বছর থেকে বাড়িয়ে যাবজ্জীবন করেন। এখন এই বৃদ্ধ বিজ্ঞানীর জীবনও সেই আইনের ঝুঁকিতে পড়েছে।

ইউক্রেনের জীববিজ্ঞানী লিওনিদ পশেনিচনভকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জের ধরে শুরু হয়েছে তীব্র কূটনৈতিক বিরোধ। ইউক্রেন দাবি করেছে, অ্যান্টার্কটিকায় ক্রিল মাছ ধরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণেই পশেনিচনভকে ‘মিথ্যা’ অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, লিওনিদ পশেনিচনভ অ্যান্টার্কটিকা বিষয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এক জীববিজ্ঞানী। ১৯৮৩ সাল থেকে তিনি ‘অ্যান্টার্কটিক সামুদ্রিক জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ কমিশন’-এর গবেষণায় যুক্ত আছেন। ১৯৯৪ সাল থেকে তিনি ইউক্রেনের প্রতিনিধি হিসেবে ওই কমিশনের কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার হোবার্টে আয়োজিত একটি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পশেনিচনভ। ওই সম্মেলনে অ্যান্টার্কটিকার সামুদ্রিক প্রাণবৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও ক্রিল মাছ ধরার সীমা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। ঠিক এমন সময়ই রাশিয়ার দখল করা ক্রিমিয়া থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে।
রুশ কর্তৃপক্ষের এক নথিতে দাবি করা হয়েছে, পশেনিচনভ ‘রাশিয়ার নাগরিক’ হিসেবে ইউক্রেনের পক্ষ নিয়ে কাজ করেছেন এবং শত্রুপক্ষের সহায়তা করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, তিনি তাঁর গবেষণাকে ব্যবহার করেছেন রাশিয়ার অ্যান্টার্কটিক ক্রিল ধরার কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে। ইউক্রেনীয় প্রস্তাবের মাধ্যমে ক্রিল আহরণে সীমা আরোপের আহ্বান জানানোয় রাশিয়ার অর্থনৈতিক স্বার্থ নষ্ট হয়েছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অ্যান্টার্কটিকার উপদ্বীপ ঘিরে একটি সামুদ্রিক সংরক্ষিত এলাকা গঠনের প্রস্তাব নিয়েই মূলত এই বিতর্ক। বহু বছর ধরে রাশিয়া ও চীন এমন সংরক্ষিত এলাকা গঠনের বিরোধিতা করে আসছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বছর প্রথমবারের মতো অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলে ক্রিল আহরণের পরিমাণ টেকসই সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
পশেনিচনভের আটক নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া, আর যুক্তরাজ্য আহ্বান করেছে, রাশিয়া যেন ইচ্ছাকৃতভাবে আটক সব বেসামরিক নাগরিককে মুক্তি দেয়। পশেনিচনভ সম্পর্কে ইউক্রেনের অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ভাসিল মিরোশনিচেঙ্কো বলেছেন, ‘তিনি একজন বিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ নন। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
সহকর্মীরা জানিয়েছেন, ৭০ বছর বয়সী এই বিজ্ঞানী শারীরিকভাবে অসুস্থ এবং হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন। কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী ইভজেনি পাখোমভ বলেছেন, ‘তিনি (পশেনিচনভ) অতি সদালাপী ও সহৃদয় মানুষ। তাঁর নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা সবাই গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’
ব্লু মেরিন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড্যান ক্রকেট মন্তব্য করেছেন, ‘পশেনিচনভকে কারাবন্দী করা হয়েছে শুধু এই কারণে যে, তিনি ক্রিল আহরণের পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক তথ্য উপস্থাপন করেছেন।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২৩ সালে রাষ্ট্রদ্রোহের সর্বোচ্চ শাস্তি ২০ বছর থেকে বাড়িয়ে যাবজ্জীবন করেন। এখন এই বৃদ্ধ বিজ্ঞানীর জীবনও সেই আইনের ঝুঁকিতে পড়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ‘আনকোরা এক টেসলা’ গাড়ি কিনবেন। কারণ, সম্প্রতি বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা এই কোম্পানিটির শেয়ার ১৫ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে। এই দরপতনের জন্য ট্রাম্প ‘চরম বামপন্থী উন্মাদদের’ দায়ী করেছেন। কারণ, এরা টেসলার মালিক ইলন মাস্ককে আক্রমণ ও ক্ষতি করতে কোম্পানিটির
১২ মার্চ ২০২৫
বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নজরদারিতে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সব বিদেশি নাগরিককে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলসীমান্তে মুখের ছবি তুলতে বাধ্য করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর লক্ষ্য ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ও পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধ করা।
২৫ মিনিট আগে
প্যারিসের আলো ঝলমলে এক রাতে অবশেষে নিজেদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনলেন মার্কিন পপ তারকা কেটি পেরি ও কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড জানিয়েছে, গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে কেটির ৪১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুজনকে একসঙ্গে দেখা গেছে প্যারিসের বিখ্যাত ক্যাবারে থিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর থেকে হাজার কোটি টাকার রত্ন চুরির ঘটনায় অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ফরাসি পুলিশ। এ বিষয়ে প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তি দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্যারিসের আলো ঝলমলে এক রাতে অবশেষে নিজেদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনলেন মার্কিন পপ তারকা কেটি পেরি ও কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড জানিয়েছে, গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে কেটির ৪১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুজনকে একসঙ্গে দেখা গেছে প্যারিসের বিখ্যাত ক্যাবারে থিয়েটার ‘ক্রেজি হর্স প্যারিস’-এ। এটাই ছিল তাঁদের প্রথম আনুষ্ঠানিক ডেট।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) টিএমজেডের প্রকাশিত একটি ভিডিওতে শো শেষে দুজনকে হাত ধরাধরি করে থিয়েটার থেকে বের হতে দেখা যায়। বাইরে অপেক্ষমাণ ভক্তদের মধ্যে একজন কেটিকে একটি গোলাপ উপহার দেন এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। মুহূর্তেই চারপাশে ফ্ল্যাশের ঝলকানি আর সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে তাঁদের উজ্জ্বল মুখ। এরপর তাঁরা একটি গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
এই রোমান্সের গুঞ্জন অবশ্য নতুন নয়। গত জুলাইয়ে কানাডার মন্ট্রিয়েলে একসঙ্গে রাতের খাবার খাওয়ার সময় তাঁদের প্রথম দেখা যায়। এরপর মাউন্ট রয়্যাল পার্কে হাঁটাহাঁটির ছবি ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে। গত আগস্টে কেটির ‘লাইফটাইমস’ ট্যুরের মন্ট্রিয়েল কনসার্টেও উপস্থিত ছিলেন ট্রুডো।
সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলে কেটির ব্যক্তিগত ইয়টে দুজনকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখা যায়। সেই ছবি প্রকাশের পর থেকে তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে জোর আলোচনা চলছিল। টিএমজেডের সর্বশেষ ভিডিও প্রকাশের পর আর কোনো সন্দেহের অবকাশ রইল না। কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডো এখন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেমে আবদ্ধ।
কেটি পেরি ‘ফায়ারওয়ার্কস’ ও ‘রোয়ার’-এর মতো হিট গানের জন্য বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়। সম্প্রতি তিনি নতুন অ্যালবামের কাজ শেষ করেছেন। অন্যদিকে ট্রুডো, যিনি ২০২৩ সালে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব ছাড়েন। রাজনৈতিক জীবনের ব্যস্ততা থেকে অবসর নিয়ে এখন তিনি ব্যক্তিগত জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

প্যারিসের আলো ঝলমলে এক রাতে অবশেষে নিজেদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনলেন মার্কিন পপ তারকা কেটি পেরি ও কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড জানিয়েছে, গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে কেটির ৪১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুজনকে একসঙ্গে দেখা গেছে প্যারিসের বিখ্যাত ক্যাবারে থিয়েটার ‘ক্রেজি হর্স প্যারিস’-এ। এটাই ছিল তাঁদের প্রথম আনুষ্ঠানিক ডেট।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) টিএমজেডের প্রকাশিত একটি ভিডিওতে শো শেষে দুজনকে হাত ধরাধরি করে থিয়েটার থেকে বের হতে দেখা যায়। বাইরে অপেক্ষমাণ ভক্তদের মধ্যে একজন কেটিকে একটি গোলাপ উপহার দেন এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। মুহূর্তেই চারপাশে ফ্ল্যাশের ঝলকানি আর সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে তাঁদের উজ্জ্বল মুখ। এরপর তাঁরা একটি গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
এই রোমান্সের গুঞ্জন অবশ্য নতুন নয়। গত জুলাইয়ে কানাডার মন্ট্রিয়েলে একসঙ্গে রাতের খাবার খাওয়ার সময় তাঁদের প্রথম দেখা যায়। এরপর মাউন্ট রয়্যাল পার্কে হাঁটাহাঁটির ছবি ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে। গত আগস্টে কেটির ‘লাইফটাইমস’ ট্যুরের মন্ট্রিয়েল কনসার্টেও উপস্থিত ছিলেন ট্রুডো।
সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলে কেটির ব্যক্তিগত ইয়টে দুজনকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখা যায়। সেই ছবি প্রকাশের পর থেকে তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে জোর আলোচনা চলছিল। টিএমজেডের সর্বশেষ ভিডিও প্রকাশের পর আর কোনো সন্দেহের অবকাশ রইল না। কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডো এখন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেমে আবদ্ধ।
কেটি পেরি ‘ফায়ারওয়ার্কস’ ও ‘রোয়ার’-এর মতো হিট গানের জন্য বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়। সম্প্রতি তিনি নতুন অ্যালবামের কাজ শেষ করেছেন। অন্যদিকে ট্রুডো, যিনি ২০২৩ সালে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব ছাড়েন। রাজনৈতিক জীবনের ব্যস্ততা থেকে অবসর নিয়ে এখন তিনি ব্যক্তিগত জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ‘আনকোরা এক টেসলা’ গাড়ি কিনবেন। কারণ, সম্প্রতি বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা এই কোম্পানিটির শেয়ার ১৫ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে। এই দরপতনের জন্য ট্রাম্প ‘চরম বামপন্থী উন্মাদদের’ দায়ী করেছেন। কারণ, এরা টেসলার মালিক ইলন মাস্ককে আক্রমণ ও ক্ষতি করতে কোম্পানিটির
১২ মার্চ ২০২৫
বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নজরদারিতে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সব বিদেশি নাগরিককে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলসীমান্তে মুখের ছবি তুলতে বাধ্য করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর লক্ষ্য ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ও পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধ করা।
২৫ মিনিট আগে
ইউক্রেনের জীববিজ্ঞানী লিওনিদ পশেনিচনভকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জের ধরে শুরু হয়েছে তীব্র কূটনৈতিক বিরোধ। ইউক্রেন দাবি করেছে, অ্যান্টার্কটিকায় ক্রিল মাছ ধরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণেই পশেনিচনভকে ‘মিথ্যা’ অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর থেকে হাজার কোটি টাকার রত্ন চুরির ঘটনায় অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ফরাসি পুলিশ। এ বিষয়ে প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তি দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর থেকে হাজার কোটি টাকার রত্ন চুরির ঘটনায় অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ফরাসি পুলিশ। এ বিষয়ে প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তি দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
গত সপ্তাহে জাদুঘরের অ্যাপোলো গ্যালারিতে দিনের আলোয় ঘটে এই দুঃসাহসী চুরির ঘটনা। কয়েক মিনিটের মধ্যে চুরির কাজটি সম্পন্ন করে পালিয়ে যায় চোরেরা। তারা জাদুঘর থেকে ফরাসি রাজতন্ত্রের স্মারক হিসেবে থাকা এমন কিছু গয়না ও রত্ন নিয়ে যায়, যার মূল্য ১০ কোটি ডলারের বেশি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা হাজার কোটি ছাড়িয়ে যায়। ল্যুভরের পরিচালক লরেন্স দে কার এ ঘটনাকে ‘ভয়াবহ ব্যর্থতা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ফরাসি গণমাধ্যমের বরাতে আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পুলিশের হাতে দুই সন্দেহভাজন ধরা পড়েন। দুজনই ত্রিশের কোঠায় এবং পুলিশ তাঁদের আগেও চিনত। আরও অন্তত দুজন সন্দেহভাজন এখনো পলাতক রয়েছেন।
প্রসিকিউটর লর বেকুয়ো জানান, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন প্যারিসের রোয়াসি বিমানবন্দর (চার্লস দ্য গল) থেকে দেশ ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন। তবে কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বা চুরি হওয়া রত্ন উদ্ধার হয়েছে কি না—সে বিষয়ে তিনি কিছু জানাননি।
এদিকে সন্দেহভাজন গ্রেপ্তারের ঘটনায় ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লরঁ ন্যুনেজ তদন্তকারীদের প্রশংসা করেছেন এবং বলেছেন, ‘তাঁরা দিনরাত পরিশ্রম করেছেন, যেমনটা আমি তাঁদের অনুরোধ করেছিলাম। আমি সব সময় তাঁদের ওপর আস্থা রেখেছি।’
ল্যুভরের অ্যাপোলো গ্যালারিটি ফরাসি রাজমুকুটের রত্নভান্ডার হিসেবে পরিচিত। চোরেরা একটি চেরি পিকার বা ট্রাকের ওপর বসানো মই ব্যবহার করে জানালা ভেঙে জাদুঘরের ওপরের তলায় প্রবেশ করেছিল। পরে মাত্র সাত মিনিটে তারা দুটি উচ্চ নিরাপত্তা কাচের কেস ভেঙে ৯টি অলংকার নিয়ে যায়।
ফরাসি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় জানায়, চুরি হওয়া অলংকারের মধ্যে ছিল হিরা ও নীলা পাথরে তৈরি এক জোড়া টায়রা ও নেকলেস—যা একসময় রানি মেরি-অ্যামেলি ও রানি হর্তেন্স পরিধান করেছিলেন।
ঘটনার তদন্তে প্রায় ১০০ জন তদন্তকারী কাজ করছেন। ঘটনার পর এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলও অভিযান আরও জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
ফ্রান্সের বিচারমন্ত্রী জেরাল্ড দারমান স্বীকার করেছেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত জাদুঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থার দুর্বলতা স্পষ্ট হয়েছে। জানালা সুরক্ষিত না থাকা এবং প্রকাশ্য রাস্তায় মই থাকা—এসবই আমাদের ব্যর্থতার প্রমাণ।’

প্যারিসের বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর থেকে হাজার কোটি টাকার রত্ন চুরির ঘটনায় অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে ফরাসি পুলিশ। এ বিষয়ে প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তি দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
গত সপ্তাহে জাদুঘরের অ্যাপোলো গ্যালারিতে দিনের আলোয় ঘটে এই দুঃসাহসী চুরির ঘটনা। কয়েক মিনিটের মধ্যে চুরির কাজটি সম্পন্ন করে পালিয়ে যায় চোরেরা। তারা জাদুঘর থেকে ফরাসি রাজতন্ত্রের স্মারক হিসেবে থাকা এমন কিছু গয়না ও রত্ন নিয়ে যায়, যার মূল্য ১০ কোটি ডলারের বেশি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা হাজার কোটি ছাড়িয়ে যায়। ল্যুভরের পরিচালক লরেন্স দে কার এ ঘটনাকে ‘ভয়াবহ ব্যর্থতা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ফরাসি গণমাধ্যমের বরাতে আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পুলিশের হাতে দুই সন্দেহভাজন ধরা পড়েন। দুজনই ত্রিশের কোঠায় এবং পুলিশ তাঁদের আগেও চিনত। আরও অন্তত দুজন সন্দেহভাজন এখনো পলাতক রয়েছেন।
প্রসিকিউটর লর বেকুয়ো জানান, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন প্যারিসের রোয়াসি বিমানবন্দর (চার্লস দ্য গল) থেকে দেশ ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন। তবে কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বা চুরি হওয়া রত্ন উদ্ধার হয়েছে কি না—সে বিষয়ে তিনি কিছু জানাননি।
এদিকে সন্দেহভাজন গ্রেপ্তারের ঘটনায় ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লরঁ ন্যুনেজ তদন্তকারীদের প্রশংসা করেছেন এবং বলেছেন, ‘তাঁরা দিনরাত পরিশ্রম করেছেন, যেমনটা আমি তাঁদের অনুরোধ করেছিলাম। আমি সব সময় তাঁদের ওপর আস্থা রেখেছি।’
ল্যুভরের অ্যাপোলো গ্যালারিটি ফরাসি রাজমুকুটের রত্নভান্ডার হিসেবে পরিচিত। চোরেরা একটি চেরি পিকার বা ট্রাকের ওপর বসানো মই ব্যবহার করে জানালা ভেঙে জাদুঘরের ওপরের তলায় প্রবেশ করেছিল। পরে মাত্র সাত মিনিটে তারা দুটি উচ্চ নিরাপত্তা কাচের কেস ভেঙে ৯টি অলংকার নিয়ে যায়।
ফরাসি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় জানায়, চুরি হওয়া অলংকারের মধ্যে ছিল হিরা ও নীলা পাথরে তৈরি এক জোড়া টায়রা ও নেকলেস—যা একসময় রানি মেরি-অ্যামেলি ও রানি হর্তেন্স পরিধান করেছিলেন।
ঘটনার তদন্তে প্রায় ১০০ জন তদন্তকারী কাজ করছেন। ঘটনার পর এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলও অভিযান আরও জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
ফ্রান্সের বিচারমন্ত্রী জেরাল্ড দারমান স্বীকার করেছেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত জাদুঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থার দুর্বলতা স্পষ্ট হয়েছে। জানালা সুরক্ষিত না থাকা এবং প্রকাশ্য রাস্তায় মই থাকা—এসবই আমাদের ব্যর্থতার প্রমাণ।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ‘আনকোরা এক টেসলা’ গাড়ি কিনবেন। কারণ, সম্প্রতি বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা এই কোম্পানিটির শেয়ার ১৫ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে। এই দরপতনের জন্য ট্রাম্প ‘চরম বামপন্থী উন্মাদদের’ দায়ী করেছেন। কারণ, এরা টেসলার মালিক ইলন মাস্ককে আক্রমণ ও ক্ষতি করতে কোম্পানিটির
১২ মার্চ ২০২৫
বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নজরদারিতে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, সব বিদেশি নাগরিককে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলসীমান্তে মুখের ছবি তুলতে বাধ্য করা হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর লক্ষ্য ভিসার মেয়াদোত্তীর্ণের পর থেকে যাওয়া ও পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধ করা।
২৫ মিনিট আগে
ইউক্রেনের জীববিজ্ঞানী লিওনিদ পশেনিচনভকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার জের ধরে শুরু হয়েছে তীব্র কূটনৈতিক বিরোধ। ইউক্রেন দাবি করেছে, অ্যান্টার্কটিকায় ক্রিল মাছ ধরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণেই পশেনিচনভকে ‘মিথ্যা’ অভিযোগে আটক করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্যারিসের আলো ঝলমলে এক রাতে অবশেষে নিজেদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনলেন মার্কিন পপ তারকা কেটি পেরি ও কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড জানিয়েছে, গতকাল শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে কেটির ৪১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুজনকে একসঙ্গে দেখা গেছে প্যারিসের বিখ্যাত ক্যাবারে থিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগে