ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে হ্যাকিংয়ের ঘটনা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে র্যানসমওয়্যার ব্যবহার করে করা হ্যাকিংকে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের কাতারে ফেলতে যাচ্ছে দেশটি। দেশটির বিচার বিভাগ এ সম্পর্কিত তদন্ত কার্যক্রমের গুরুত্ব সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম নিয়ে করা তদন্তের সম পর্যায়ে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। মার্কিন বিচার বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশেষত কলোনিয়াল পাইপলাইন হ্যাকসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে হওয়া সাইবার হামলা থামাতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আজ যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় বৃহস্পতিবারই এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে। পুরো দেশে আইন মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিভিন্ন কার্যালয়ে এ সম্পর্কিত নির্দেশনা গেছে। এতে বলা হয়, র্যানসমওয়্যার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তদন্তের তথ্য কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বয় করা হবে। এই সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকবে ওয়াশিংটনে সম্প্রতি গঠিত এ সম্পর্কিত টাস্ক ফোর্স।
মার্কিন বিচার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জন কার্লিন বলেন, ‘এটি একটি বিশেষায়িত প্রক্রিয়া, যাতে র্যানসমওয়্যার সংশ্লিষ্ট সব ঘটনাকে একটি জায়গায় জড়ো করা যায়। দেশের কোথায় ঘটল, এ প্রশ্নের বদলে কী ঘটল, তাই এখানে গুরুত্বপূর্ণ। এতে এই হ্যাকিংয়ের ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের পাশাপাশি তাদের মধ্যকার আন্তঃসম্পর্ককে সহজে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। ফলে পুরো চক্রটিকে ধরা সহজ হবে।’
গত মাসে সাইবার অপরাধীদের একটি দল যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলের একটি জ্বালানি সরবরাহ পাইপলাইনের অপারেটরে হামলা চালিয়ে তা বন্ধ করে দেয়। একই সঙ্গে তারা মুক্তিপণ দাবি করে। এই হ্যাকিংয়ের কারণে সংশ্লিষ্ট এলাকায় জ্বালানির দাম বেড়ে যায়। মানুষ আতঙ্কিত হয়ে কেনাকাটা শুরু করায় অস্থির হয়ে ওঠে বাজার। পরে পাইপলাইনটির নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে নিতে এর পরিচালনাকারী কোম্পানি কলোনিয়াল পাইপলাইন ৫০ লাখ ডলারের মুক্তিপণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।
শুধু এটিই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি–বেসরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে নিয়মিত এ ধরনের সাইবার হামলার ঘটনা ঘটছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের দাবি, এসব হামলার সঙ্গে রাশিয়া জড়িত। কখনো কখনো চীনের নামও উঠে আসছে। তবে এই দুটি দেশই নিয়মিত এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে। এই পরিস্থিতিতে সত্যিকার অর্থে কে বা কারা এমন ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িত, তা বের করতেই র্যানসমওয়্যার সংশ্লিষ্ট সাইবার হামলাগুলোকে সন্ত্রাসী হামলার মতো গুরুত্ব দিয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে হ্যাকিংয়ের ঘটনা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে র্যানসমওয়্যার ব্যবহার করে করা হ্যাকিংকে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের কাতারে ফেলতে যাচ্ছে দেশটি। দেশটির বিচার বিভাগ এ সম্পর্কিত তদন্ত কার্যক্রমের গুরুত্ব সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম নিয়ে করা তদন্তের সম পর্যায়ে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। মার্কিন বিচার বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশেষত কলোনিয়াল পাইপলাইন হ্যাকসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে হওয়া সাইবার হামলা থামাতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আজ যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় বৃহস্পতিবারই এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে। পুরো দেশে আইন মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিভিন্ন কার্যালয়ে এ সম্পর্কিত নির্দেশনা গেছে। এতে বলা হয়, র্যানসমওয়্যার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তদন্তের তথ্য কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বয় করা হবে। এই সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকবে ওয়াশিংটনে সম্প্রতি গঠিত এ সম্পর্কিত টাস্ক ফোর্স।
মার্কিন বিচার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জন কার্লিন বলেন, ‘এটি একটি বিশেষায়িত প্রক্রিয়া, যাতে র্যানসমওয়্যার সংশ্লিষ্ট সব ঘটনাকে একটি জায়গায় জড়ো করা যায়। দেশের কোথায় ঘটল, এ প্রশ্নের বদলে কী ঘটল, তাই এখানে গুরুত্বপূর্ণ। এতে এই হ্যাকিংয়ের ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের পাশাপাশি তাদের মধ্যকার আন্তঃসম্পর্ককে সহজে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। ফলে পুরো চক্রটিকে ধরা সহজ হবে।’
গত মাসে সাইবার অপরাধীদের একটি দল যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলের একটি জ্বালানি সরবরাহ পাইপলাইনের অপারেটরে হামলা চালিয়ে তা বন্ধ করে দেয়। একই সঙ্গে তারা মুক্তিপণ দাবি করে। এই হ্যাকিংয়ের কারণে সংশ্লিষ্ট এলাকায় জ্বালানির দাম বেড়ে যায়। মানুষ আতঙ্কিত হয়ে কেনাকাটা শুরু করায় অস্থির হয়ে ওঠে বাজার। পরে পাইপলাইনটির নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে নিতে এর পরিচালনাকারী কোম্পানি কলোনিয়াল পাইপলাইন ৫০ লাখ ডলারের মুক্তিপণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।
শুধু এটিই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি–বেসরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে নিয়মিত এ ধরনের সাইবার হামলার ঘটনা ঘটছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের দাবি, এসব হামলার সঙ্গে রাশিয়া জড়িত। কখনো কখনো চীনের নামও উঠে আসছে। তবে এই দুটি দেশই নিয়মিত এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে। এই পরিস্থিতিতে সত্যিকার অর্থে কে বা কারা এমন ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িত, তা বের করতেই র্যানসমওয়্যার সংশ্লিষ্ট সাইবার হামলাগুলোকে সন্ত্রাসী হামলার মতো গুরুত্ব দিয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সব ধরনের বিবাহের জন্য ডেনমার্ক ইউরোপের অন্যান্য অনেক দেশের মতো নয়। তারা জন্ম সনদ বা অবিবাহিত থাকার প্রমাণ চায় না। ডেনমার্কে বিয়ের জন্য শুধু একটি সার্টিফিকেট দরকার হয়। এটি পেলে চার মাসের মধ্যে ডেনমার্ক সরকার বিয়ের অনুমতি দেয়। কিছু ক্ষেত্রে, যদি ডিভোর্সের কাগজপত্র পরিষ্কার না হয়, তবে কর্মকর্তারা একটি
১১ মিনিট আগেখামেনি বলেন, ‘এই ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান অনেক বড় সম্মান অর্জন করেছে, যা সারা বিশ্ব এখন মেনে নিচ্ছে। এর মাধ্যমে ইরান বিশ্বকে তার অদম্য শক্তি, ধৈর্য ও ইচ্ছাশক্তি দেখিয়েছে। সবাই এখন বুঝতে পারছে, বিশ্বমঞ্চে ইরানের শক্তি কতটা।’
৩৯ মিনিট আগেচীনের তিয়ানজিন শহরের এক পরিবারে ৩০ লাখ ইউয়ান (৫ কোটি ১৬ লাখের বেশি টাকা) মূল্যের সম্পত্তি নিয়ে ভাই-বোনের মধ্যে উত্তপ্ত আইনি লড়াই এক নাটকীয় মোড় নিয়েছে। এই বিবাদের একপর্যায়ে তারা জানতে পারেন—তাদের কেউই আসলে মৃত বাবা-মায়ের জৈবিক সন্তান নন।
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বোন ও দেশটির ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা কিম ইয়ো জং বলেছেন, উত্তর কোরিয়া একটি স্থায়ী পারমাণবিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে তা স্বীকৃতি দিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে