অনলাইন ডেস্ক
গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরেই নির্বাচনী প্রচারণায় দেওয়া শুল্ক আরোপের হুমকি বাস্তবায়ন শুরু করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একের পর এক দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করতে থাকেন তিনি। আর এই শুল্ক আরোপের শিকার হচ্ছে খোদ মার্কিন জনগণও। দেশটির অর্থনীতিতে বেড়েছে অস্থিরতা। চাকরি, ভোক্তা, শেয়ার সব বাজারেই উদ্বেগ বাড়ছে।
ট্রাম্প যখন তাঁর শুল্ক পরিকল্পনা প্রকাশ করতে শুরু করেন, তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক ভরসা বা নির্ভরতার জায়গা কমতে শুরু করে। গত এপ্রিল থেকে মে মাসে মার্কিন বাজারে খুচরা বিক্রি প্রায় শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ কমে গেছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ভোক্তা ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি ২০২০ সালের পর সবচেয়ে ধীরগতিতে হয়েছে। আর মে মাসে ভোক্তাদের ব্যয় অপ্রত্যাশিতভাবে হ্রাস পেয়েছে।
এদিকে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ বছর চাকরির বাজার স্থিতিশীল থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়ার শঙ্কা নেই।
তবে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে ছাঁটাইয়ের হার কিছুটা বেড়ে গেছে। দেশটিতে বেকারত্বের হার ৪ দশমিক ২ শতাংশ। গত মাসে নতুন চাকরির হার গত ১২ মাসের গড় হারের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে একই রকম ছিল।
মার্কিন বহুজাতিক আর্থিক পরিষেবা সংস্থা চার্লস শোয়াব কেরপোরেশনের প্রধান বিনিয়োগ কৌশলবিদ লিজ অ্যান স্যান্ডার্স বলেন, ‘এখন আমরা একটা অচলাবস্থায় আছি। অর্থনীতির গতি থেমে আছে। ‘অপেক্ষা করা এবং দেখি কী হয়’ অবস্থা চলছে। এর পেছনে মূল কারণ হলো নীতিনির্ধারণের অনিশ্চয়তা ও অস্থিতিশীলতা।’
তিনি আরও বলেন, অনেক কোম্পানি এখন নিজেরা থেকেই নতুন কর্মী নিয়োগ ও বিনিয়োগে বিরতি দিয়েছে। একধরনের ‘টাইম-আউট’ অবস্থানে আছে তারা।
এই শুল্ক আরোপের ধাক্কা অর্থনীতি পুরোপুরি এড়াতে পারবে না বলেও সতর্ক করেন লিজ।
এই বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে মার্কিন অর্থনীতির স্পষ্ট চিত্র আঁকা কঠিন। উন্নতি হবে কি না এখন এটা প্রশ্ন নয়, বরং প্রশ্নটা হলো, অর্থনীতিতে শুধু হালকা মন্দা দেখা যাবে, নাকি আরও বড় ধস নামবে।’
ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আসা পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক, চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত পাল্টা শুল্ক এবং ভিয়েতনাম থেকে আমদানির ওপর ৪৬ শতাংশ কর আরোপের প্রস্তাব ছিল। ট্রাম্পের এই ঘোষণার তাৎক্ষণিক ধাক্কা লাগে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে। ফেব্রুয়ারি থেকেই মার্কেট নামতে শুরু করে এবং এপ্রিলে ‘লিবারেশন ডে’তে ট্রাম্প তাঁর পূর্ণ শুল্ক পরিকল্পনা প্রকাশ করলে বাজার আরও পতনের দিকে এগোতে থাকে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে প্রায় ১২ শতাংশ পড়ে যায়।
তবে ট্রাম্প যখন তাঁর পরিকল্পনার কিছু অংশ বাতিল করে উচ্চ হারে শুল্কের বদলে ১০ শতাংশ হারে শুল্ক নির্ধারণ করেন, তখন বাজার আবার ঘুরে দাঁড়ায়। বর্তমানে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক বছরে প্রায় ৬ শতাংশ বেড়েছে। তবে সরাসরি শুল্কের প্রভাব পড়ে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো ক্ষতির মুখে রয়েছে, বিশেষ করে খুচরা বিক্রেতা (রিটেইলার) ও গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
এদিকে শুল্ক নিয়ে আলোচনার সময়সীমা শেষ হয়ে আসায় বাজারে আরও ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো স্পষ্ট কিছু জানানো হয়নি। তবে তারা একবার বলছে, ডেডলাইন তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। আবার বলছে, ট্রাম্প ওই দিন অন্য দেশগুলোর সঙ্গে ‘একটি প্রস্তাবিত চুক্তি’ করতে পারেন। লিজ অ্যান স্যান্ডার্স বলেন, ট্রাম্প যদি হঠাৎ প্রত্যাশার চেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করেন, তবে বিনিয়োগকারীরা আবার ভয় পেয়ে পড়তে পারেন।
তবে এরই মধ্যে বুধবার ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ভিয়েতনামি পণ্যে ২০ শুল্ক আরোপের বিষয়ে একটি চুক্তি হয়েছে।
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বছরের শুরুতে মার্কিন বাজারে পণ্যের একটি বড়সড় ঢল নামে। কিন্তু এরপর এপ্রিল ও মে মাসে আমদানি হঠাৎ করেই উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। এর প্রভাবে খেলনার মতো বিশেষ কিছু পণ্যের ক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধি অনেক বেশি হয়েছে।
বেশির ভাগ অর্থনীতিবিদের ধারণা, শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পের শুল্কের বোঝা ভোক্তাদের ঘাড়েই পড়বে। চার্লস শোয়াবের লিজ অ্যান স্যান্ডার্স বলেন, ‘আপনি যদি গভীরে গিয়ে তথ্য বিশ্লেষণ না করেন, তাহলে মনে হবে মূল্যস্ফীতি স্বাভাবিকই রয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তে এত খুশি হওয়া ঠিক হবে না।
গত এপ্রিল মাসে ‘লিবারেশন ডে’ ঘোষণা করে ট্রাম্পের যে শুল্ক আরোপ করেন, তার প্রভাবে এরই মধ্যে বৈশ্বিক বাণিজ্য ও আর্থিক বাজারগুলো অস্থির। যদিও ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য এসব পরিকল্পনা স্থগিত করে আলোচনার সুযোগ দিয়েছিলেন। সেই সময়সীমাও শেষ হতে চলেছে আগামী ৯ জুলাই। তবে মার্কিন নাগরিকেরা আশা করছেন, ৯ জুলাইয়ের পর নেওয়া পরিকল্পনায় মার্কিন অর্থনীতি নিয়ে ট্রাম্পের ভাবনা ইতিবাচকই থাকবে।
গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরেই নির্বাচনী প্রচারণায় দেওয়া শুল্ক আরোপের হুমকি বাস্তবায়ন শুরু করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একের পর এক দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করতে থাকেন তিনি। আর এই শুল্ক আরোপের শিকার হচ্ছে খোদ মার্কিন জনগণও। দেশটির অর্থনীতিতে বেড়েছে অস্থিরতা। চাকরি, ভোক্তা, শেয়ার সব বাজারেই উদ্বেগ বাড়ছে।
ট্রাম্প যখন তাঁর শুল্ক পরিকল্পনা প্রকাশ করতে শুরু করেন, তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক ভরসা বা নির্ভরতার জায়গা কমতে শুরু করে। গত এপ্রিল থেকে মে মাসে মার্কিন বাজারে খুচরা বিক্রি প্রায় শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ কমে গেছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ভোক্তা ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি ২০২০ সালের পর সবচেয়ে ধীরগতিতে হয়েছে। আর মে মাসে ভোক্তাদের ব্যয় অপ্রত্যাশিতভাবে হ্রাস পেয়েছে।
এদিকে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ বছর চাকরির বাজার স্থিতিশীল থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়ার শঙ্কা নেই।
তবে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে ছাঁটাইয়ের হার কিছুটা বেড়ে গেছে। দেশটিতে বেকারত্বের হার ৪ দশমিক ২ শতাংশ। গত মাসে নতুন চাকরির হার গত ১২ মাসের গড় হারের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে একই রকম ছিল।
মার্কিন বহুজাতিক আর্থিক পরিষেবা সংস্থা চার্লস শোয়াব কেরপোরেশনের প্রধান বিনিয়োগ কৌশলবিদ লিজ অ্যান স্যান্ডার্স বলেন, ‘এখন আমরা একটা অচলাবস্থায় আছি। অর্থনীতির গতি থেমে আছে। ‘অপেক্ষা করা এবং দেখি কী হয়’ অবস্থা চলছে। এর পেছনে মূল কারণ হলো নীতিনির্ধারণের অনিশ্চয়তা ও অস্থিতিশীলতা।’
তিনি আরও বলেন, অনেক কোম্পানি এখন নিজেরা থেকেই নতুন কর্মী নিয়োগ ও বিনিয়োগে বিরতি দিয়েছে। একধরনের ‘টাইম-আউট’ অবস্থানে আছে তারা।
এই শুল্ক আরোপের ধাক্কা অর্থনীতি পুরোপুরি এড়াতে পারবে না বলেও সতর্ক করেন লিজ।
এই বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে মার্কিন অর্থনীতির স্পষ্ট চিত্র আঁকা কঠিন। উন্নতি হবে কি না এখন এটা প্রশ্ন নয়, বরং প্রশ্নটা হলো, অর্থনীতিতে শুধু হালকা মন্দা দেখা যাবে, নাকি আরও বড় ধস নামবে।’
ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আসা পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক, চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত পাল্টা শুল্ক এবং ভিয়েতনাম থেকে আমদানির ওপর ৪৬ শতাংশ কর আরোপের প্রস্তাব ছিল। ট্রাম্পের এই ঘোষণার তাৎক্ষণিক ধাক্কা লাগে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে। ফেব্রুয়ারি থেকেই মার্কেট নামতে শুরু করে এবং এপ্রিলে ‘লিবারেশন ডে’তে ট্রাম্প তাঁর পূর্ণ শুল্ক পরিকল্পনা প্রকাশ করলে বাজার আরও পতনের দিকে এগোতে থাকে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে প্রায় ১২ শতাংশ পড়ে যায়।
তবে ট্রাম্প যখন তাঁর পরিকল্পনার কিছু অংশ বাতিল করে উচ্চ হারে শুল্কের বদলে ১০ শতাংশ হারে শুল্ক নির্ধারণ করেন, তখন বাজার আবার ঘুরে দাঁড়ায়। বর্তমানে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক বছরে প্রায় ৬ শতাংশ বেড়েছে। তবে সরাসরি শুল্কের প্রভাব পড়ে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো ক্ষতির মুখে রয়েছে, বিশেষ করে খুচরা বিক্রেতা (রিটেইলার) ও গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
এদিকে শুল্ক নিয়ে আলোচনার সময়সীমা শেষ হয়ে আসায় বাজারে আরও ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো স্পষ্ট কিছু জানানো হয়নি। তবে তারা একবার বলছে, ডেডলাইন তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। আবার বলছে, ট্রাম্প ওই দিন অন্য দেশগুলোর সঙ্গে ‘একটি প্রস্তাবিত চুক্তি’ করতে পারেন। লিজ অ্যান স্যান্ডার্স বলেন, ট্রাম্প যদি হঠাৎ প্রত্যাশার চেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করেন, তবে বিনিয়োগকারীরা আবার ভয় পেয়ে পড়তে পারেন।
তবে এরই মধ্যে বুধবার ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ভিয়েতনামি পণ্যে ২০ শুল্ক আরোপের বিষয়ে একটি চুক্তি হয়েছে।
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বছরের শুরুতে মার্কিন বাজারে পণ্যের একটি বড়সড় ঢল নামে। কিন্তু এরপর এপ্রিল ও মে মাসে আমদানি হঠাৎ করেই উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। এর প্রভাবে খেলনার মতো বিশেষ কিছু পণ্যের ক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধি অনেক বেশি হয়েছে।
বেশির ভাগ অর্থনীতিবিদের ধারণা, শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পের শুল্কের বোঝা ভোক্তাদের ঘাড়েই পড়বে। চার্লস শোয়াবের লিজ অ্যান স্যান্ডার্স বলেন, ‘আপনি যদি গভীরে গিয়ে তথ্য বিশ্লেষণ না করেন, তাহলে মনে হবে মূল্যস্ফীতি স্বাভাবিকই রয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তে এত খুশি হওয়া ঠিক হবে না।
গত এপ্রিল মাসে ‘লিবারেশন ডে’ ঘোষণা করে ট্রাম্পের যে শুল্ক আরোপ করেন, তার প্রভাবে এরই মধ্যে বৈশ্বিক বাণিজ্য ও আর্থিক বাজারগুলো অস্থির। যদিও ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য এসব পরিকল্পনা স্থগিত করে আলোচনার সুযোগ দিয়েছিলেন। সেই সময়সীমাও শেষ হতে চলেছে আগামী ৯ জুলাই। তবে মার্কিন নাগরিকেরা আশা করছেন, ৯ জুলাইয়ের পর নেওয়া পরিকল্পনায় মার্কিন অর্থনীতি নিয়ে ট্রাম্পের ভাবনা ইতিবাচকই থাকবে।
পাকিস্তানের রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করলেন সাংবাদিক ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী রেহাম খান। আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দলের ঘোষণা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, তাদের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক অফিসের (এসইএআরও) প্রধান সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন। বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের মুখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে ফেলছে বাংলাদেশ সরকার। আজ মঙ্গলবার এই ঘটনা নিয়ে দুঃখপ্রকাশের পাশাপাশি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসেই ভারতীয় নাগরিকেরা অনলাইন প্রতারণায় প্রায় ৮২০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৯ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা) হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
৪ ঘণ্টা আগে