একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব আমেরিকান প্রায় প্রতিদিনই গাঁজা সেবন করেন তাদের সংখ্যা এখন মদ্যপায়ীদের ছাড়িয়ে গেছে। একটি গবেষণার বরাতে বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে বিবিসি।
সম্প্রতি অ্যাডিকশন জার্নালে প্রকাশিত ওই গবেষণাটি গত চার দশক ধরে ওষুধের ব্যবহার ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জাতীয় জরিপের দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।
সমীক্ষার সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে আমেরিকায় দৈনিক গাঁজা সেবনকারী আনুমানিক সংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে ১ কোটি ৭৭ লাখ। অন্যদিকে, দৈনিক মদ্যপান করেন এমন আমেরিকানের সংখ্যা অনুমান করা হয়েছে ১ কোটি ৪৭ লাখ। এ হিসেবে ২০২২ সালেই প্রথমবারের মতো আমেরিকার গাঁজা সেবনকারীদের সংখ্যা মদ্যপায়ীদের ছাড়িয়ে গেছে। তবে এই দুটি পদার্থের মধ্যে অ্যালকোহল এখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত পদার্থ হিসেবে রয়ে গেছে।
সমীক্ষার তথ্য বলছে, ১৯৯২ সালের তুলনায় ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দৈনিক বা প্রায় দৈনিক গাঁজা সেবনের রিপোর্ট করা মানুষের সংখ্যা ১৫ গুণ বেড়েছে। ১৯৯২ সালে দেশটির ১০ লাখেরও কম মানুষ জানিয়েছিলেন যে, তাঁরা গাঁজা সেবন করেন। ১৯৭৯ সালে সমীক্ষাটি শুরু হওয়ার পর এটাই ছিল সবচেয়ে কম গাঁজা সেবনকারীর বছর।
তবে গবেষণায় এটাও স্বীকার করা হয়েছে—দেশে জনমত এবং আইন পরিবর্তনের ফলে মদ্যপান কিংবা গাঁজা সেবনের মতো অভ্যাসগুলো নিয়ে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ তথ্য দিতে ইচ্ছুক হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ২৪টি অঙ্গরাজ্য এবং কলাম্বিয়া জেলায় বিনোদনের জন্য গাঁজা ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে। আর এর ঔষধি ব্যবহারকে বৈধ করেছে ৩৮টি অঙ্গরাজ্য। তবে দেশটির সরকার এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় পর্যায়ে মাদককে বৈধ করার আহ্বানকে প্রতিহত করেছে।
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মাদক সংস্কারে দেশটির বিচার বিভাগ এই মাসের শুরুতেই হেরোইনের সমতুল্য একটি নিষিদ্ধ বস্তুর তালিকা থেকে গাঁজাকে সরিয়ে অপেক্ষাকৃত নমনীয় আরেকটি তালিকায় শ্রেণিভুক্ত করেছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘অনেক জীবন বিপর্যস্ত হয়ে গেছে গাঁজা সম্পর্কে আমাদের ভুল পদ্ধতির কারণে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে অন্যান্য মাদক সেবনের ‘দরজা’ হিসেবে গাঁজাকে বিবেচনা করার ধারণাগুলো এখন আর টিকছে না। দেশটির বেশির ভাগ গাঁজা সেবনকারীই এর চেয়ে কঠিন মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়েন না।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অন ড্রাগ অ্যাবিউজের শেয়ার করা গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, বেশি মাত্রায় গাঁজার ব্যবহার আসক্তির দিকে পরিচালিত করতে পারে।
একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব আমেরিকান প্রায় প্রতিদিনই গাঁজা সেবন করেন তাদের সংখ্যা এখন মদ্যপায়ীদের ছাড়িয়ে গেছে। একটি গবেষণার বরাতে বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে বিবিসি।
সম্প্রতি অ্যাডিকশন জার্নালে প্রকাশিত ওই গবেষণাটি গত চার দশক ধরে ওষুধের ব্যবহার ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জাতীয় জরিপের দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।
সমীক্ষার সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে আমেরিকায় দৈনিক গাঁজা সেবনকারী আনুমানিক সংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে ১ কোটি ৭৭ লাখ। অন্যদিকে, দৈনিক মদ্যপান করেন এমন আমেরিকানের সংখ্যা অনুমান করা হয়েছে ১ কোটি ৪৭ লাখ। এ হিসেবে ২০২২ সালেই প্রথমবারের মতো আমেরিকার গাঁজা সেবনকারীদের সংখ্যা মদ্যপায়ীদের ছাড়িয়ে গেছে। তবে এই দুটি পদার্থের মধ্যে অ্যালকোহল এখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত পদার্থ হিসেবে রয়ে গেছে।
সমীক্ষার তথ্য বলছে, ১৯৯২ সালের তুলনায় ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দৈনিক বা প্রায় দৈনিক গাঁজা সেবনের রিপোর্ট করা মানুষের সংখ্যা ১৫ গুণ বেড়েছে। ১৯৯২ সালে দেশটির ১০ লাখেরও কম মানুষ জানিয়েছিলেন যে, তাঁরা গাঁজা সেবন করেন। ১৯৭৯ সালে সমীক্ষাটি শুরু হওয়ার পর এটাই ছিল সবচেয়ে কম গাঁজা সেবনকারীর বছর।
তবে গবেষণায় এটাও স্বীকার করা হয়েছে—দেশে জনমত এবং আইন পরিবর্তনের ফলে মদ্যপান কিংবা গাঁজা সেবনের মতো অভ্যাসগুলো নিয়ে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ তথ্য দিতে ইচ্ছুক হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ২৪টি অঙ্গরাজ্য এবং কলাম্বিয়া জেলায় বিনোদনের জন্য গাঁজা ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে। আর এর ঔষধি ব্যবহারকে বৈধ করেছে ৩৮টি অঙ্গরাজ্য। তবে দেশটির সরকার এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় পর্যায়ে মাদককে বৈধ করার আহ্বানকে প্রতিহত করেছে।
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মাদক সংস্কারে দেশটির বিচার বিভাগ এই মাসের শুরুতেই হেরোইনের সমতুল্য একটি নিষিদ্ধ বস্তুর তালিকা থেকে গাঁজাকে সরিয়ে অপেক্ষাকৃত নমনীয় আরেকটি তালিকায় শ্রেণিভুক্ত করেছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘অনেক জীবন বিপর্যস্ত হয়ে গেছে গাঁজা সম্পর্কে আমাদের ভুল পদ্ধতির কারণে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে অন্যান্য মাদক সেবনের ‘দরজা’ হিসেবে গাঁজাকে বিবেচনা করার ধারণাগুলো এখন আর টিকছে না। দেশটির বেশির ভাগ গাঁজা সেবনকারীই এর চেয়ে কঠিন মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়েন না।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অন ড্রাগ অ্যাবিউজের শেয়ার করা গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, বেশি মাত্রায় গাঁজার ব্যবহার আসক্তির দিকে পরিচালিত করতে পারে।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ওই ব্যক্তি কেঁদে কেঁদে বলছেন, ‘ও ইসলামে!’এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিমরা বিপদে পড়লে তাঁদের দুর্দশা প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত একটি শব্দবন্ধ। আবেগঘন এই দৃশ্যে ওই হজযাত্রী চিৎকার করে বলেন, ‘গাজার শিশুরা মারা যাচ্ছে। হে মুসলমানরা!’
৬ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে ভালোবাসার টানে ইরানে গিয়েছিলেন মার্কিন নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য মাইকেল হোয়াইট। ইন্টারনেটে পরিচিত ইরানি নারী সামানেহ আব্বাসির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।
৬ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক এক রায়ের প্রতিবাদে লন্ডনে আয়োজিত ‘ট্রান্স-প্লাস প্রাইড’ মিছিলে ট্রান্স অধিকারকর্মীরা নিজেদের অস্ত্রসজ্জিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। রায়টি জৈবিক লিঙ্গকে এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, যা নারীর সংজ্ঞা থেকে ট্রান্স নারীদের বাদ দেওয়ার পথ তৈরি করে।
৭ ঘণ্টা আগেঘোড়ার দেশ মঙ্গোলিয়া। ত্রয়োদশ শতকে চেঙ্গিস খানের নেতৃত্বে এই দেশেরই অশ্বারোহী বাহিনী এশিয়া ও ইউরোপের বিশাল অংশ জয় করেছিল। এই দেশেই একসময় ঘুরে বেড়াত পৃথিবীর সবচেয়ে বুনো ঘোড়ার জাত টাখি। কিন্তু বিশেষ প্রজাতির এই ঘোড়ার সংখ্যা কমতে কমতে একসময় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছিল!
৯ ঘণ্টা আগে