যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে চলমান অভিশংসনের তদন্তের আনুষ্ঠানিক অনুমতি দিয়েছে মার্কিন কংগ্রেস। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে এই প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। তবে রিপাবলিকান পার্টি এখনো বাইডেনের বিরুদ্ধে অভিশংসনের জন্য প্রয়োজনীয় কোনো প্রমাণ খুঁজে পাননি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাউস অব রিপ্রেজেন্টিটিভসে রিপাবলিকান পার্টি ও ডেমোক্রেটিক পার্টির আসনসংখ্যা যথাক্রমে ২২১ ও ২১২। বাইডেনের বিরুদ্ধে অভিশংসন তদন্তের ভোটাভুটিতেও পক্ষে-বিপক্ষে একই পরিমাণ ভোট পড়ে। মূলত বাইডেনের ছেলে হান্টারের বিদেশি ব্যবসায় ও লেনদেন থেকে বাইডেন কোনোভাবে উপকৃত হয়েছেন কি না, সে বিষয়ে তদন্তের বিষয়টি সামনে রাখা হচ্ছে।
তবে হোয়াইট হাউস এই তদন্তকে অসত্য ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বাইডেন তার রিপাবলিকান পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুনরায় লড়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ট্রাম্প মার্কিন ইতিহাসে প্রথম প্রেসিডেন্ট, যাকে দুবার অভিশংসন প্রস্তাবের মুখোমুখি হতে হয়েছিল এবং বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে চারটি ফৌজদারি মামলা চলছে।
বিরোধীরা অভিশংসন তদন্তের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দিলেও বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরানো সম্ভব হবে না। কারণ, তাঁর অভিশংসন প্রস্তাব কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে পাস হয়ে গেলেও তা আটকে যাবে সিনেটে। কারণ সিনেটের দুই-তৃতীয়াংশ ভোট লাগবে বাইডেনকে সরাতে হলে। কিন্তু সিনেটে ডেমোক্রেটিক পার্টি ৫১-৪৯ সিটের ব্যবধানে এগিয়ে আছে রিপাবলিকানদের থেকে।
এদিকে, বাইডেনপুত্র হান্টার বাইডেন গত সোমবার কংগ্রেসের একটি তদন্ত কমিটির সামনে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, কোনো বন্ধ দরজার পেছনে নয়, তিনি জবানবন্দি দেবেন সবার সামনে। তাঁর আশঙ্কা, গোপনে জবানবন্দি দিলে তাঁর বক্তব্যকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভুল ব্যাখ্যা করা হবে। এ সময় তিনি দাবি করেন, তাঁর ব্যবসায় বা লেনদেন থেকে তাঁর বাবা লাভবান হয়েছেন এমন কোনো প্রমাণ নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে চলমান অভিশংসনের তদন্তের আনুষ্ঠানিক অনুমতি দিয়েছে মার্কিন কংগ্রেস। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে এই প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। তবে রিপাবলিকান পার্টি এখনো বাইডেনের বিরুদ্ধে অভিশংসনের জন্য প্রয়োজনীয় কোনো প্রমাণ খুঁজে পাননি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাউস অব রিপ্রেজেন্টিটিভসে রিপাবলিকান পার্টি ও ডেমোক্রেটিক পার্টির আসনসংখ্যা যথাক্রমে ২২১ ও ২১২। বাইডেনের বিরুদ্ধে অভিশংসন তদন্তের ভোটাভুটিতেও পক্ষে-বিপক্ষে একই পরিমাণ ভোট পড়ে। মূলত বাইডেনের ছেলে হান্টারের বিদেশি ব্যবসায় ও লেনদেন থেকে বাইডেন কোনোভাবে উপকৃত হয়েছেন কি না, সে বিষয়ে তদন্তের বিষয়টি সামনে রাখা হচ্ছে।
তবে হোয়াইট হাউস এই তদন্তকে অসত্য ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বাইডেন তার রিপাবলিকান পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুনরায় লড়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ট্রাম্প মার্কিন ইতিহাসে প্রথম প্রেসিডেন্ট, যাকে দুবার অভিশংসন প্রস্তাবের মুখোমুখি হতে হয়েছিল এবং বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে চারটি ফৌজদারি মামলা চলছে।
বিরোধীরা অভিশংসন তদন্তের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দিলেও বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরানো সম্ভব হবে না। কারণ, তাঁর অভিশংসন প্রস্তাব কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে পাস হয়ে গেলেও তা আটকে যাবে সিনেটে। কারণ সিনেটের দুই-তৃতীয়াংশ ভোট লাগবে বাইডেনকে সরাতে হলে। কিন্তু সিনেটে ডেমোক্রেটিক পার্টি ৫১-৪৯ সিটের ব্যবধানে এগিয়ে আছে রিপাবলিকানদের থেকে।
এদিকে, বাইডেনপুত্র হান্টার বাইডেন গত সোমবার কংগ্রেসের একটি তদন্ত কমিটির সামনে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, কোনো বন্ধ দরজার পেছনে নয়, তিনি জবানবন্দি দেবেন সবার সামনে। তাঁর আশঙ্কা, গোপনে জবানবন্দি দিলে তাঁর বক্তব্যকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভুল ব্যাখ্যা করা হবে। এ সময় তিনি দাবি করেন, তাঁর ব্যবসায় বা লেনদেন থেকে তাঁর বাবা লাভবান হয়েছেন এমন কোনো প্রমাণ নেই।
মৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
২০ মিনিট আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রোর কার্যালয় জানিয়েছে, তাঁর সরকার আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্
৪ ঘণ্টা আগে