যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেছেন, ইউক্রেনীয় সৈন্যদের হারিয়েই থামবে না রাশিয়া। তাই ইউরোপের ন্যাটো সদস্য দেশগুলোকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম নিউজউইকের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে হাউস আর্মড সার্ভিসেস কমিটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই এ কথা বলেন লয়েড অস্টিন। এ সময় তিনি ইউক্রেনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থসহায়তা ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে মার্কিন আইনপ্রণেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।
লয়েড অস্টিন এ সময় ইউরোপের বাল্টিক অঞ্চলের দেশগুলোকে নির্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা যদি একটি বাল্টিক রাষ্ট্র হন, তবে সত্যিই আপনাদের চিন্তিত হওয়া উচিত যে (রাশিয়ার) পরবর্তী টার্গেট আপনারা কি না এবং সত্যি বলতে, যদি ইউক্রেনের পতন হয়, সে ক্ষেত্রে আমি বিশ্বাস করি যে, ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার লড়াই অবশ্যম্ভাবী।’
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ সময় রাশিয়ার উত্থানের বিষয়টি ইঙ্গিত করে আরও বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী অন্য স্বৈরাচারীরা এটি দেখবে যে, আমরা গণতন্ত্রকে সমর্থন করতে ব্যর্থ হয়েছি—এবং এমনটা ঘটছে এখনো—তাঁরা এ থেকে উৎসাহিত হবে।’
এর আগে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেন, রাশিয়ার বিপরীতে লড়াইরত ইউক্রেনে ন্যাটো সৈন্য পাঠানোর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তিনি বলেন, ‘অফিশিয়ালি এখনো সেখানে (ইউক্রেনে) সেনা পাঠানোর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঐকমত্য হয়নি...তবে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া যেন এই যুদ্ধে না জিততে পারে, তা নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন আমরা করব।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়ার পরাজয় ইউরোপের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি নিশ্চিত করেন যে, ইউক্রেনে পশ্চিমা বিশ্বের সেনা পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে উন্মুক্ত ও সরাসরি আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনা পাঠানোর বিষয়টি যদি কার্যকর হবে বলে মনে করা হয়, সে ক্ষেত্রে সবই সম্ভব।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেছেন, ইউক্রেনীয় সৈন্যদের হারিয়েই থামবে না রাশিয়া। তাই ইউরোপের ন্যাটো সদস্য দেশগুলোকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম নিউজউইকের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে হাউস আর্মড সার্ভিসেস কমিটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই এ কথা বলেন লয়েড অস্টিন। এ সময় তিনি ইউক্রেনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থসহায়তা ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে মার্কিন আইনপ্রণেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।
লয়েড অস্টিন এ সময় ইউরোপের বাল্টিক অঞ্চলের দেশগুলোকে নির্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা যদি একটি বাল্টিক রাষ্ট্র হন, তবে সত্যিই আপনাদের চিন্তিত হওয়া উচিত যে (রাশিয়ার) পরবর্তী টার্গেট আপনারা কি না এবং সত্যি বলতে, যদি ইউক্রেনের পতন হয়, সে ক্ষেত্রে আমি বিশ্বাস করি যে, ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার লড়াই অবশ্যম্ভাবী।’
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ সময় রাশিয়ার উত্থানের বিষয়টি ইঙ্গিত করে আরও বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী অন্য স্বৈরাচারীরা এটি দেখবে যে, আমরা গণতন্ত্রকে সমর্থন করতে ব্যর্থ হয়েছি—এবং এমনটা ঘটছে এখনো—তাঁরা এ থেকে উৎসাহিত হবে।’
এর আগে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেন, রাশিয়ার বিপরীতে লড়াইরত ইউক্রেনে ন্যাটো সৈন্য পাঠানোর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তিনি বলেন, ‘অফিশিয়ালি এখনো সেখানে (ইউক্রেনে) সেনা পাঠানোর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঐকমত্য হয়নি...তবে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া যেন এই যুদ্ধে না জিততে পারে, তা নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন আমরা করব।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়ার পরাজয় ইউরোপের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি নিশ্চিত করেন যে, ইউক্রেনে পশ্চিমা বিশ্বের সেনা পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে উন্মুক্ত ও সরাসরি আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনা পাঠানোর বিষয়টি যদি কার্যকর হবে বলে মনে করা হয়, সে ক্ষেত্রে সবই সম্ভব।’
মৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
২৪ মিনিট আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রোর কার্যালয় জানিয়েছে, তাঁর সরকার আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্
৪ ঘণ্টা আগে