দলের নেতাদের সঙ্গে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। তাঁর এই ঘোষণাকে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে বিলাওয়ালের সমর্থন দেওয়ার ঘোষণায় ধারণা করা হচ্ছে নওয়াজ শরিফই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে বিলাওয়ালের প্রধানমন্ত্রিত্ব পাওয়া নিয়ে তাঁর দলে জোর গুঞ্জন থাকলেও সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। এর বদলে তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চান বলেও গণমাধ্যমের উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে উল্লেখ করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার পর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকের পর দলের চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
বিলাওয়াল আরও জানিয়েছেন, পিপিপি কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কোনো মন্ত্রিত্ব চাইবে না এবং উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও তাঁর দল দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়েছে।
গণমাধ্যমের উদ্দেশে দেওয়া একটি ভাষণে বিলাওয়াল বলেন, ‘আমরা চাই না দেশে আরেকটি নির্বাচন হোক। আরেকটি সাধারণ নির্বাচনের দিকে যাওয়া শুধু দেশেরই ক্ষতি করবে।’
তিনি দাবি করেন—পিপিপি যদি পিএমএল-এনের সঙ্গে যোগ না দিত, তবে দেশের ক্ষতি হতো।
ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের ভোট ডাকাতির অভিযোগকে ইঙ্গিত করে বিলাওয়াল বলেন, ‘এটা হতে পারে না যে, একটি দল সব সময় ভোটের ফলাফলের বিরুদ্ধে আপত্তি তোলে। আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল ত্রুটিগুলো দূর করুক যাতে পরেরবার নির্বাচনের দিকে কাউকে আঙুল তুলতে না হয়।’
নিজেকে প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য এগিয়ে রাখবেন না বলেও জানান বিলাওয়াল। কারণ কেন্দ্রের আসনগুলোতে পিএমএল-এন এবং স্বতন্ত্রদের সংখ্যা বেশি।
এ সময় পিপিপি নেতা জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে চান তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারি যেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হন। তিনি বলেন, ‘দেশ পুড়ছে এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তিনি হলেন জারদারি।’
উল্লেখ্য, গত ৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দেশটির জাতীয় নির্বাচনে কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠন নিয়ে একটি অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। বিলাওয়ালের ঘোষণাটি সেই অচলাবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার সবচেয়ে জোরালো ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
নির্বাচনে ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৯২টি আসন পেয়েছে। নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন জয় পেয়েছে ৭৫টি আসনে। আর বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি নিশ্চিত করেছে ৫৪টি আসন। এ অবস্থায় একটি জোট সরকার গঠনের জন্য পিপিপিসহ অন্য দলগুলোকে আহ্বান জানিয়েছিলেন পিএমএল-এনের নওয়াজ শরিফ। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনিই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
দলের নেতাদের সঙ্গে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। তাঁর এই ঘোষণাকে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে বিলাওয়ালের সমর্থন দেওয়ার ঘোষণায় ধারণা করা হচ্ছে নওয়াজ শরিফই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে বিলাওয়ালের প্রধানমন্ত্রিত্ব পাওয়া নিয়ে তাঁর দলে জোর গুঞ্জন থাকলেও সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। এর বদলে তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চান বলেও গণমাধ্যমের উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে উল্লেখ করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার পর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকের পর দলের চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
বিলাওয়াল আরও জানিয়েছেন, পিপিপি কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কোনো মন্ত্রিত্ব চাইবে না এবং উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও তাঁর দল দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়েছে।
গণমাধ্যমের উদ্দেশে দেওয়া একটি ভাষণে বিলাওয়াল বলেন, ‘আমরা চাই না দেশে আরেকটি নির্বাচন হোক। আরেকটি সাধারণ নির্বাচনের দিকে যাওয়া শুধু দেশেরই ক্ষতি করবে।’
তিনি দাবি করেন—পিপিপি যদি পিএমএল-এনের সঙ্গে যোগ না দিত, তবে দেশের ক্ষতি হতো।
ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের ভোট ডাকাতির অভিযোগকে ইঙ্গিত করে বিলাওয়াল বলেন, ‘এটা হতে পারে না যে, একটি দল সব সময় ভোটের ফলাফলের বিরুদ্ধে আপত্তি তোলে। আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল ত্রুটিগুলো দূর করুক যাতে পরেরবার নির্বাচনের দিকে কাউকে আঙুল তুলতে না হয়।’
নিজেকে প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য এগিয়ে রাখবেন না বলেও জানান বিলাওয়াল। কারণ কেন্দ্রের আসনগুলোতে পিএমএল-এন এবং স্বতন্ত্রদের সংখ্যা বেশি।
এ সময় পিপিপি নেতা জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে চান তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারি যেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হন। তিনি বলেন, ‘দেশ পুড়ছে এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তিনি হলেন জারদারি।’
উল্লেখ্য, গত ৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দেশটির জাতীয় নির্বাচনে কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠন নিয়ে একটি অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। বিলাওয়ালের ঘোষণাটি সেই অচলাবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার সবচেয়ে জোরালো ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
নির্বাচনে ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৯২টি আসন পেয়েছে। নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন জয় পেয়েছে ৭৫টি আসনে। আর বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি নিশ্চিত করেছে ৫৪টি আসন। এ অবস্থায় একটি জোট সরকার গঠনের জন্য পিপিপিসহ অন্য দলগুলোকে আহ্বান জানিয়েছিলেন পিএমএল-এনের নওয়াজ শরিফ। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনিই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
আজ থেকে ৪৪ বছর আগে ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালে প্রিন্স চার্লসকে (বর্তমান ব্রিটিশ রাজা) বিয়ে করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। রাজকীয় পোশাক ও ২৫ ফুট লম্বা ট্রেন ছাপিয়ে সেদিন সবার নজর কেড়ে নেয় ডায়ানার মাথার ঝলমলে টায়রা।
৭ ঘণ্টা আগেএই ইস্যুতে আজ মঙ্গলবার গ্রীষ্মকালীন ছুটি ভেঙে জরুরি মন্ত্রিসভা বৈঠক ডাকেন স্টারমার। বৈঠকে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যৌথভাবে গৃহীত নতুন শান্তি পরিকল্পনা ও গাজার ২২ লাখ মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা আরও কীভাবে বাড়ানো যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপপ তারকা ক্যাটি পেরির সঙ্গে মন্ট্রিয়েলের একটি বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় ডিনার ডেটে দেখা গেছে কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড মঙ্গলবার রাতে চাঞ্চল্যকর এই খবর প্রকাশ করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেসব ধরনের বিবাহের জন্য ডেনমার্ক ইউরোপের অন্যান্য অনেক দেশের মতো নয়। তারা জন্মসনদ বা অবিবাহিত থাকার প্রমাণ চায় না। ডেনমার্কে বিয়ের জন্য শুধু একটি সার্টিফিকেট দরকার হয়। এটি পেলে চার মাসের মধ্যে ডেনমার্ক সরকার বিয়ের অনুমতি দেয়। কিছু ক্ষেত্রে, যদি ডিভোর্সের কাগজপত্র পরিষ্কার না হয়, তবে কর্মকর্তারা একটি
৯ ঘণ্টা আগে