সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মে প্রচারিত এক ভিডিওতে দেখানো মদিনার এক বাড়িকে মহানবীর (সা.) তৃতীয় কন্যা উম্মে কুলসুমের আবাসস্থল হিসেবে মিথ্যা প্রচার চালানো হচ্ছে বলে সতর্ক করেছে সৌদি সরকার।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভিডিওতে মদিনার পাথরের পুরোনো ওই বাড়ির বিষয়ে দাবি খারিজ করে দিয়েছে সৌদি আরব সরকারের গবেষণাকেন্দ্র আল মদিনা আল মুনাওয়ার রিসার্চ অ্যান্ড স্টাডিজ সেন্টার। তারা জানিয়েছে, সেই ভিডিওতে উল্লিখিত তথ্যটি ভুল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এক ব্যক্তিকে মদিনার কাবা গ্রামে পুরোনো পাথরের বাড়ি ভ্রমণ করতে দেখা যায় ভিডিওটিতে। চিত্রগ্রহণকারী দাবি করেন, জায়গাটি একসময় নবীর (সা.) তৃতীয় কন্যা উম্মে কুলসুমের আবাস ছিল। তবে আল মুনাওয়ার রিসার্চ অ্যান্ড স্টাডিজ সেন্টার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘চিত্রায়িত ঘরগুলোর সঙ্গে মহানবীর (সা.) জীবনী বা নবীর কন্যাদের কোনো সম্পর্ক নেই।’
গবেষণাকেন্দ্রটি ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্রতম স্থান মদিনা, নবীর জীবন এবং মদিনার ইতিহাস সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে নির্ভুল পর্যবেক্ষণ এবং প্রকৃত সত্যকে সূত্র হিসেবে ব্যবহার করার ওপর জোর দিয়েছে।
তারা বিবৃতিতে বলেছে, ‘মদিনার ইতিহাস এবং এর ঐতিহাসিক স্থানগুলোর ওপর বেশ কয়েকটি বই ও কাজ রয়েছে এই গবেষণাকেন্দ্রের। অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এসব তথ্য পরীক্ষা ও ব্যবহার করা যেতে পারে।’
নবীজির (সা.) মসজিদের জন্য সুপরিচিত মদিনা। সেখানে আল রাওদা আল শরিফায় রয়েছে মহানবীর (সা.) রওজা শরিফ। মক্কায় ইসলামের পবিত্রতম স্থান গ্র্যান্ড মসজিদে হজ ও ওমরাহ পালনের জন্য অনেক মুসল্লিই ছুটে যান নবীজির (সা.) মসজিদে।
সৌদি আরবের নিয়ম অনুযায়ী, মহানবীর (সা.) রওজা শরিফে যেতে এবং প্রার্থনায় আগ্রহীদের আগেই সরকারি অনুমতি নিতে হয়।
এই মৌসুমে ওমরাহ বা অন্যান্য তীর্থযাত্রার জন্য বিদেশ থেকে প্রায় ১ কোটি মুসলমানের সমাগম হবে বলে প্রত্যাশা করছে ইসলামের জন্মস্থান সৌদি আরব।
সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মে প্রচারিত এক ভিডিওতে দেখানো মদিনার এক বাড়িকে মহানবীর (সা.) তৃতীয় কন্যা উম্মে কুলসুমের আবাসস্থল হিসেবে মিথ্যা প্রচার চালানো হচ্ছে বলে সতর্ক করেছে সৌদি সরকার।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভিডিওতে মদিনার পাথরের পুরোনো ওই বাড়ির বিষয়ে দাবি খারিজ করে দিয়েছে সৌদি আরব সরকারের গবেষণাকেন্দ্র আল মদিনা আল মুনাওয়ার রিসার্চ অ্যান্ড স্টাডিজ সেন্টার। তারা জানিয়েছে, সেই ভিডিওতে উল্লিখিত তথ্যটি ভুল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এক ব্যক্তিকে মদিনার কাবা গ্রামে পুরোনো পাথরের বাড়ি ভ্রমণ করতে দেখা যায় ভিডিওটিতে। চিত্রগ্রহণকারী দাবি করেন, জায়গাটি একসময় নবীর (সা.) তৃতীয় কন্যা উম্মে কুলসুমের আবাস ছিল। তবে আল মুনাওয়ার রিসার্চ অ্যান্ড স্টাডিজ সেন্টার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘চিত্রায়িত ঘরগুলোর সঙ্গে মহানবীর (সা.) জীবনী বা নবীর কন্যাদের কোনো সম্পর্ক নেই।’
গবেষণাকেন্দ্রটি ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্রতম স্থান মদিনা, নবীর জীবন এবং মদিনার ইতিহাস সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে নির্ভুল পর্যবেক্ষণ এবং প্রকৃত সত্যকে সূত্র হিসেবে ব্যবহার করার ওপর জোর দিয়েছে।
তারা বিবৃতিতে বলেছে, ‘মদিনার ইতিহাস এবং এর ঐতিহাসিক স্থানগুলোর ওপর বেশ কয়েকটি বই ও কাজ রয়েছে এই গবেষণাকেন্দ্রের। অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এসব তথ্য পরীক্ষা ও ব্যবহার করা যেতে পারে।’
নবীজির (সা.) মসজিদের জন্য সুপরিচিত মদিনা। সেখানে আল রাওদা আল শরিফায় রয়েছে মহানবীর (সা.) রওজা শরিফ। মক্কায় ইসলামের পবিত্রতম স্থান গ্র্যান্ড মসজিদে হজ ও ওমরাহ পালনের জন্য অনেক মুসল্লিই ছুটে যান নবীজির (সা.) মসজিদে।
সৌদি আরবের নিয়ম অনুযায়ী, মহানবীর (সা.) রওজা শরিফে যেতে এবং প্রার্থনায় আগ্রহীদের আগেই সরকারি অনুমতি নিতে হয়।
এই মৌসুমে ওমরাহ বা অন্যান্য তীর্থযাত্রার জন্য বিদেশ থেকে প্রায় ১ কোটি মুসলমানের সমাগম হবে বলে প্রত্যাশা করছে ইসলামের জন্মস্থান সৌদি আরব।
এটাই সফলভাবে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর সবচেয়ে বেশি সময় ধরে হিমায়িত ভ্রূণ হিসেবে থাকার রেকর্ড। এর আগে ১৯৯২ সালে হিমায়িত হওয়া একটি ভ্রূণ থেকে ২০২২ সালে জন্ম নেওয়া যমজ শিশুরাই ছিল এই রেকর্ডের ধারক।
৭ ঘণ্টা আগেমৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
৯ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে