সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহে বন্যার পানির চাপে গাড়ির ভেতরে আটকা পড়েছিলেন দুই নারী। তাঁদের গাড়ির প্রায় পুরোটাই পানির নিচে চলে গিয়েছিল। এই অবস্থায় মুক্ত বাতাস তথা অক্সিজেনের অভাবে মারা যান ওই দুই নারী। শারজাহ পুলিশ জানিয়েছে, তাঁরা কার্বন মনো-অক্সাইডের বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটে গত মঙ্গলবার। ওই দুই নারীর গাড়ি দুবাই ও শারজাহর মধ্যকার সংযোগ সড়ক আল ইত্তেহাদ মহাসড়কে বন্যার কারণে যানজটে আটকা পড়ে। সেদিন আরব আমিরাতে বিগত ৭৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়, যার ফলে দেশটিতে ব্যাপক বন্যা দেখা দেয় এবং সড়কযোগাযোগ ভেঙে পড়ে।
পুলিশ জানিয়েছে, মারা যাওয়া ওই দুই নারী ফিলিপাইনের নাগরিক এবং তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৩০ ও ৪৬ বছর। শারজাহ পুলিশের কমান্ডার-ইন-চিফ মেজর জেনারেল সাইফ আল-জারি আল-শামসি বলেছেন, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ অপারেশন রুমে একটি জরুরি সেবা কল আসে। কল পেয়ে ন্যাশনাল অ্যাম্বুলেন্সের একটি দল তাদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা চালায়, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।
ওই গাড়িতে সব মিলিয়ে দুজন পুরুষ ও দুজন নারী ছিলেন। পুরুষ দুজন গাড়ি থেকে কোনোমতে বের হয়ে সাহায্যের আশায় আশপাশে খোঁজ করলেও ওই দুই নারী গাড়ির ভেতরে আটকা পড়েন। সে সময় গাড়িটির শীতাতপনিয়ন্ত্রণযন্ত্র চালু ও জানালা বন্ধ ছিল।
পরে পুরুষ দুজন ফিরে এসে গাড়ির ভেতরের ওই দুজনকে অচেতন অবস্থায় পান। দ্রুতই তাঁরা পুলিশ ও ন্যাশনাল অ্যাম্বুলেন্সের কাছে সহায়তা চেয়ে পাঠান, কিন্তু অ্যাম্বুলেন্স তাঁদের কাছে পৌঁছাতে পারেনি। পরে পুলিশের দলটি স্থানীয় সময় রাত ১০টায় পৌঁছে তাঁদের নিয়ে আল কাসিমি হাসপাতালে পৌঁছালে চিকিৎসকেরা তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
ওই দুই নারীর ফরেনসিক পরীক্ষা বলছে, তাঁরা দুজনই মূলত গাড়ির ভেতরের বদ্ধ পরিসরে জমে যাওয়া কার্বন মনো-অক্সাইড গ্যাসের বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহে বন্যার পানির চাপে গাড়ির ভেতরে আটকা পড়েছিলেন দুই নারী। তাঁদের গাড়ির প্রায় পুরোটাই পানির নিচে চলে গিয়েছিল। এই অবস্থায় মুক্ত বাতাস তথা অক্সিজেনের অভাবে মারা যান ওই দুই নারী। শারজাহ পুলিশ জানিয়েছে, তাঁরা কার্বন মনো-অক্সাইডের বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটে গত মঙ্গলবার। ওই দুই নারীর গাড়ি দুবাই ও শারজাহর মধ্যকার সংযোগ সড়ক আল ইত্তেহাদ মহাসড়কে বন্যার কারণে যানজটে আটকা পড়ে। সেদিন আরব আমিরাতে বিগত ৭৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়, যার ফলে দেশটিতে ব্যাপক বন্যা দেখা দেয় এবং সড়কযোগাযোগ ভেঙে পড়ে।
পুলিশ জানিয়েছে, মারা যাওয়া ওই দুই নারী ফিলিপাইনের নাগরিক এবং তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৩০ ও ৪৬ বছর। শারজাহ পুলিশের কমান্ডার-ইন-চিফ মেজর জেনারেল সাইফ আল-জারি আল-শামসি বলেছেন, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ অপারেশন রুমে একটি জরুরি সেবা কল আসে। কল পেয়ে ন্যাশনাল অ্যাম্বুলেন্সের একটি দল তাদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা চালায়, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।
ওই গাড়িতে সব মিলিয়ে দুজন পুরুষ ও দুজন নারী ছিলেন। পুরুষ দুজন গাড়ি থেকে কোনোমতে বের হয়ে সাহায্যের আশায় আশপাশে খোঁজ করলেও ওই দুই নারী গাড়ির ভেতরে আটকা পড়েন। সে সময় গাড়িটির শীতাতপনিয়ন্ত্রণযন্ত্র চালু ও জানালা বন্ধ ছিল।
পরে পুরুষ দুজন ফিরে এসে গাড়ির ভেতরের ওই দুজনকে অচেতন অবস্থায় পান। দ্রুতই তাঁরা পুলিশ ও ন্যাশনাল অ্যাম্বুলেন্সের কাছে সহায়তা চেয়ে পাঠান, কিন্তু অ্যাম্বুলেন্স তাঁদের কাছে পৌঁছাতে পারেনি। পরে পুলিশের দলটি স্থানীয় সময় রাত ১০টায় পৌঁছে তাঁদের নিয়ে আল কাসিমি হাসপাতালে পৌঁছালে চিকিৎসকেরা তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
ওই দুই নারীর ফরেনসিক পরীক্ষা বলছে, তাঁরা দুজনই মূলত গাড়ির ভেতরের বদ্ধ পরিসরে জমে যাওয়া কার্বন মনো-অক্সাইড গ্যাসের বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ওই ব্যক্তি কেঁদে কেঁদে বলছেন, ‘ও ইসলামে!’এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিমেরা বিপদে পড়লে তাঁদের দুর্দশা প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত একটি শব্দবন্ধ। আবেগঘন এই দৃশ্যে ওই হজযাত্রী চিৎকার করে বলেন, ‘গাজার শিশুরা মারা যাচ্ছে। হে মুসলমানেরা!’
২ মিনিট আগে২০১৮ সালে ভালোবাসার টানে ইরানে গিয়েছিলেন মার্কিন নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য মাইকেল হোয়াইট। ইন্টারনেটে পরিচিত ইরানি নারী সামানেহ আব্বাসির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।
৭ মিনিট আগেব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক এক রায়ের প্রতিবাদে লন্ডনে আয়োজিত ‘ট্রান্স-প্লাস প্রাইড’ মিছিলে ট্রান্স অধিকারকর্মীরা নিজেদের অস্ত্রসজ্জিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। রায়টি জৈবিক লিঙ্গকে এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, যা নারীর সংজ্ঞা থেকে ট্রান্স নারীদের বাদ দেওয়ার পথ তৈরি করে।
২৯ মিনিট আগেঘোড়ার দেশ মঙ্গোলিয়া। ত্রয়োদশ শতকে চেঙ্গিস খানের নেতৃত্বে এই দেশেরই অশ্বারোহী বাহিনী এশিয়া ও ইউরোপের বিশাল অংশ জয় করেছিল। এই দেশেই একসময় ঘুরে বেড়াত পৃথিবীর সবচেয়ে বুনো ঘোড়ার জাত টাখি। কিন্তু বিশেষ প্রজাতির এই ঘোড়ার সংখ্যা কমতে কমতে একসময় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছিল!
২ ঘণ্টা আগে