১৪ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে উদ্বোধন করা হয়েছে বিএপিএস হিন্দু মন্দির। ৫.৪ হেক্টর জমির ওপর নির্মিত এই মন্দিরটি ভারতের বাইরে নির্মিত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় হিন্দু মন্দির। উদ্বোধনের ১২ দিন পর গত রোববার হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী পালকি যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে এই মন্দিরে।
এ বিষয়ে আজ বুধবার খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএপিএস মন্দিরে পালকি যাত্রার আচারে যোগ দিয়েছিলেন প্রায় ১ হাজার ১০০ তীর্থযাত্রী। এই আচারের অংশ হিসেবে মন্দিরের সাতটি প্রধান উপাসনালয়ের পবিত্র সাতটি দেবতার মূর্তি পালকিতে করে স্থাপনাটির চারপাশ প্রদক্ষিণ করেন হিন্দুধর্মাবলম্বীরা।
এই স্থাপনাটিকে মধ্যপ্রাচ্যে পাথর দিয়ে নির্মিত প্রথম হিন্দু মন্দির আখ্যা দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ভারতের প্রতিনিধিত্বকারী প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন। ভক্তিমূলক নানা গান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে তাঁরা তাঁদের আচার সম্পন্ন করেন। উপস্থিত ভারতীয়রা তাঁদের নিজ নিজ অঞ্চলে জনপ্রিয় বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি পালকিতে স্থাপন করেছিলেন।
পালকি যাত্রায় অংশ নেওয়া লিনা বারোত নামে এক নারী বিষয়টিকে একটি ‘সুগভীর অভিজ্ঞতা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘মন্দিরের চারপাশে আমাদের নাচ-গানের মধ্য দিয়ে যে ভক্তিমূলক আনন্দ এবং রং ছড়িয়েছে তা আর কোথাও দেখিনি। আমরা বিএপিএস মন্দিরকে ধন্যবাদ জানাই হৃদয় খুলে দেওয়ার জন্য এবং আমাদের সবাইকে স্বাগত জানানোর জন্য। আমরা সত্যিই মনে করি, এটি আমাদের মন্দির। আর সব ধন্যবাদ প্রাপ্য গুরু মহন্ত স্বামী মহারাজের।’
শোভাযাত্রাটি একটি সম্প্রীতির উৎসবের অংশ হিসাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএপিএস স্বামীনারায়ণ সংস্থার আধ্যাত্মিক নেতা পরম পবিত্র মহন্ত স্বামী মহারাজ এই শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দিরটির উদ্বোধন করেছিলেন।
১৪ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে উদ্বোধন করা হয়েছে বিএপিএস হিন্দু মন্দির। ৫.৪ হেক্টর জমির ওপর নির্মিত এই মন্দিরটি ভারতের বাইরে নির্মিত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় হিন্দু মন্দির। উদ্বোধনের ১২ দিন পর গত রোববার হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী পালকি যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে এই মন্দিরে।
এ বিষয়ে আজ বুধবার খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএপিএস মন্দিরে পালকি যাত্রার আচারে যোগ দিয়েছিলেন প্রায় ১ হাজার ১০০ তীর্থযাত্রী। এই আচারের অংশ হিসেবে মন্দিরের সাতটি প্রধান উপাসনালয়ের পবিত্র সাতটি দেবতার মূর্তি পালকিতে করে স্থাপনাটির চারপাশ প্রদক্ষিণ করেন হিন্দুধর্মাবলম্বীরা।
এই স্থাপনাটিকে মধ্যপ্রাচ্যে পাথর দিয়ে নির্মিত প্রথম হিন্দু মন্দির আখ্যা দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ভারতের প্রতিনিধিত্বকারী প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন। ভক্তিমূলক নানা গান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে তাঁরা তাঁদের আচার সম্পন্ন করেন। উপস্থিত ভারতীয়রা তাঁদের নিজ নিজ অঞ্চলে জনপ্রিয় বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি পালকিতে স্থাপন করেছিলেন।
পালকি যাত্রায় অংশ নেওয়া লিনা বারোত নামে এক নারী বিষয়টিকে একটি ‘সুগভীর অভিজ্ঞতা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘মন্দিরের চারপাশে আমাদের নাচ-গানের মধ্য দিয়ে যে ভক্তিমূলক আনন্দ এবং রং ছড়িয়েছে তা আর কোথাও দেখিনি। আমরা বিএপিএস মন্দিরকে ধন্যবাদ জানাই হৃদয় খুলে দেওয়ার জন্য এবং আমাদের সবাইকে স্বাগত জানানোর জন্য। আমরা সত্যিই মনে করি, এটি আমাদের মন্দির। আর সব ধন্যবাদ প্রাপ্য গুরু মহন্ত স্বামী মহারাজের।’
শোভাযাত্রাটি একটি সম্প্রীতির উৎসবের অংশ হিসাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএপিএস স্বামীনারায়ণ সংস্থার আধ্যাত্মিক নেতা পরম পবিত্র মহন্ত স্বামী মহারাজ এই শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দিরটির উদ্বোধন করেছিলেন।
ক্ষমতাসীন জোট এলডিপির উচ্চকক্ষে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে ১২৫টি আসনের মধ্যে ৫০টি আসনে জয়লাভ করা প্রয়োজন। কিন্তু কিয়োডো, ইয়োমিউরি এবং নিক্কেই পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, এলডিপি ও তাদের জোটের ছোট অংশীদার কোমেইতো এই আসন অর্জনে ব্যর্থ হতে পারে। যদি এমনটা হয়, তাহলে জাপানের আর্থিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি...
২২ মিনিট আগেইরানের খোমেইন শহরে একটি সামরিক ঘাঁটির নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একই পরিবারের চারজন নিহত হওয়ার ঘটনায় দেশজুড়ে তীব্র জনরোষ তৈরি হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছে রাহা শেইখি নামে মাত্র তিন বছর বয়সী এক শিশু। এই ঘটনায় দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভের ঝড় বইছে।
১ ঘণ্টা আগেফের নারকীয় হামলার সাক্ষী ওডিশা। বন্ধুর বাড়ি থেকে ফেরার পথে তিন অজ্ঞাতনামা যুবকের হাতে পুড়ে ছারখার এক ১৫ বছরের স্কুলছাত্রী। ঘটনার ভয়াবহতা এমন যে, পুড়ে যাওয়া শরীরের বেশির ভাগ অংশেই থার্ড ডিগ্রি বার্নস ধরা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি মন্ত্রী ও ধর্মীয় নেতারা প্রকাশ্যেই বলেন, গাজায় কোনো নিরপরাধ মানুষ নেই। প্রতিটি ফিলিস্তিনি শিশু জন্ম থেকেই সন্ত্রাসী। ফিলিস্তিনি নারীরা মানুষের জন্ম দেন না, জন্ম দেন সন্ত্রাসীর। এমন বক্তব্য শুধু রাষ্ট্রীয় বর্বরতার অনুমোদনই নয়, বরং গণহত্যাকে রাষ্ট্রীয় কৌশলে পরিণত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে