ইয়েমেন উপকূল থেকে ছোড়া হুতি বিদ্রোহীদের অন্তত ২৮টি ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করছে মার্কিন, ব্রিটিশ ও ফরাসি সেনারা। মার্কিন সেনারা বলছে, গতকাল শনিবার লোহিত সাগরে এসব চালকহীন ড্রোনগুলো ভূপাতিত করা হয়।
জোট বাহিনীর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রও জানায়, ‘বড় আকারের’ এই হামলাকে ‘বাণিজ্যিক জাহাজের জন্য আসন্ন হুমকি’ হিসেবে চিহ্নিত করার পর তারা এ পদক্ষেপ নিয়েছে।
হুতি বিদ্রোহীরা বলে, তারা একটি বাণিজ্যিক জাহাজ প্রোপেল ফরচুন ও কয়েকটি মার্কিন যুদ্ধ জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল। হুতির মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে বলেন, ‘লোহিত সাগর এবং আরব উপসাগরে ৩৭টি ড্রোন দিয়ে মার্কিন রণতরিতে হামলা চালিয়েছি আমরা।’
মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড এক বিবৃতিতে বলে, হুতিদের হামলায় কোনো মার্কিন বা জোটের সামরিক যান ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এবং কোনো বাণিজ্যিক জাহাজ থেকেও ক্ষয়–ক্ষতির সংবাদ পাওয়া যায়নি।
গত নভেম্বর থেকেই ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে ইসরায়েলগামী জাহাজগুলোতে হামলা চালিয়ে আসছে। গাজায় চলমান ইসরায়েল যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশের জন্য এ হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি হুতি বিদ্রোহীদের।
এক্স প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে সেন্ট্রাল কমান্ড জানায়, গত শুক্রবার রাত ৪টা থেকে ভোর ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এডেন উপসাগর ও লোহিত সাগরে হুতিদের চালানো ড্রোন হামলার জবাব দেওয়া হয়েছে। এসব ড্রোন বাণিজ্যিক জাহাজ এবং জোট বাহিনীর জাহাজের জন্য হুমকি ছিল। পণ্যবাহী জাহাজের স্বাধীনতা রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক জলসীমাকে আরও নিরাপদ করতে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গত বুধবার জানান, আন্তর্জাতিক জাহাজে হামলার জন্য হুতিদের জবাবদিহির আওতায় আনার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
অন্যদিকে হুতিরা জানিয়েছে, যতক্ষণ পর্যন্ত গাজায় হামলা বন্ধ না হবে এবং অবরোধ তুলে না নেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের হামলা অব্যাহত থাকবে।
হুতিদের হামলায় গত সপ্তাহে ‘রুবিমার’ নামের যুক্তরাজ্যের একটি জাহাজ ডুবে যায়। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানাধীন একটি জাহাজের তিন ক্রুও নিহত হন। তবে ওই ক্রুরা ফিলিপাইনের নাগরিক ছিলেন।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেন, রয়্যাল নেভির রণতরি এইচএমএস রিচমন্ড গত শুক্রবার রাতে হুতিদের ছোড়া দুটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্য এবং আমাদের মিত্ররা জীবন বাঁচাতে এবং সমুদ্রপথে যাতায়াতে স্বাধীনতা রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া অব্যাহত রাখবে।’
ইয়েমেন উপকূল থেকে ছোড়া হুতি বিদ্রোহীদের অন্তত ২৮টি ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করছে মার্কিন, ব্রিটিশ ও ফরাসি সেনারা। মার্কিন সেনারা বলছে, গতকাল শনিবার লোহিত সাগরে এসব চালকহীন ড্রোনগুলো ভূপাতিত করা হয়।
জোট বাহিনীর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রও জানায়, ‘বড় আকারের’ এই হামলাকে ‘বাণিজ্যিক জাহাজের জন্য আসন্ন হুমকি’ হিসেবে চিহ্নিত করার পর তারা এ পদক্ষেপ নিয়েছে।
হুতি বিদ্রোহীরা বলে, তারা একটি বাণিজ্যিক জাহাজ প্রোপেল ফরচুন ও কয়েকটি মার্কিন যুদ্ধ জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল। হুতির মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে বলেন, ‘লোহিত সাগর এবং আরব উপসাগরে ৩৭টি ড্রোন দিয়ে মার্কিন রণতরিতে হামলা চালিয়েছি আমরা।’
মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড এক বিবৃতিতে বলে, হুতিদের হামলায় কোনো মার্কিন বা জোটের সামরিক যান ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এবং কোনো বাণিজ্যিক জাহাজ থেকেও ক্ষয়–ক্ষতির সংবাদ পাওয়া যায়নি।
গত নভেম্বর থেকেই ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে ইসরায়েলগামী জাহাজগুলোতে হামলা চালিয়ে আসছে। গাজায় চলমান ইসরায়েল যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশের জন্য এ হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি হুতি বিদ্রোহীদের।
এক্স প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে সেন্ট্রাল কমান্ড জানায়, গত শুক্রবার রাত ৪টা থেকে ভোর ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এডেন উপসাগর ও লোহিত সাগরে হুতিদের চালানো ড্রোন হামলার জবাব দেওয়া হয়েছে। এসব ড্রোন বাণিজ্যিক জাহাজ এবং জোট বাহিনীর জাহাজের জন্য হুমকি ছিল। পণ্যবাহী জাহাজের স্বাধীনতা রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক জলসীমাকে আরও নিরাপদ করতে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গত বুধবার জানান, আন্তর্জাতিক জাহাজে হামলার জন্য হুতিদের জবাবদিহির আওতায় আনার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
অন্যদিকে হুতিরা জানিয়েছে, যতক্ষণ পর্যন্ত গাজায় হামলা বন্ধ না হবে এবং অবরোধ তুলে না নেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের হামলা অব্যাহত থাকবে।
হুতিদের হামলায় গত সপ্তাহে ‘রুবিমার’ নামের যুক্তরাজ্যের একটি জাহাজ ডুবে যায়। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানাধীন একটি জাহাজের তিন ক্রুও নিহত হন। তবে ওই ক্রুরা ফিলিপাইনের নাগরিক ছিলেন।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেন, রয়্যাল নেভির রণতরি এইচএমএস রিচমন্ড গত শুক্রবার রাতে হুতিদের ছোড়া দুটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্য এবং আমাদের মিত্ররা জীবন বাঁচাতে এবং সমুদ্রপথে যাতায়াতে স্বাধীনতা রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া অব্যাহত রাখবে।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে