গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ইরানের সংসদীয় ও ধর্মীয় আইনসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে বেশির ভাগ মধ্যপন্থী এবং সংস্কারবাদী প্রার্থীদের ভোটে দাঁড়ানোর অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছিল। ফলে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন তাঁদের অনেকেই। নির্বাচনেও এর ফল দেখা গেছে।
আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের নির্বাচনে এবার মাত্র ৪১ শতাংশ ভোট পড়েছে। দেশটির ইতিহাসে এটি সর্বনিম্ন ভোটারের উপস্থিতি। নির্বাচনের পর ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ ওয়াহিদি একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, দেশটির ৬ কোটি ১০ লাখ ভোটারের মধ্যে মাত্র আড়াই কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন। এর মধ্যে প্রায় ৫ শতাংশ ব্যালটই ছিল ‘অবৈধ’ বা বাতিল।
এর আগে দেশটির কট্টরপন্থী প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি উত্তেজনাপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন। ভোটারের বিপুল উপস্থিতিকে তিনি ইসলামি প্রজাতন্ত্রের বিরোধীদের জন্য ‘চরম ধাক্কা’ হিসাবে আখ্যা দিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির আহ্বানের পরও ভোটারদের কম উপস্থিতি রাজনীতির প্রতি তাদের বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়াকেই প্রকাশ করেছে।
এর আগে ২০২০ সালে গত সংসদীয় নির্বাচনে ইরানের ৪২ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছিলেন। এর আগের নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ৫০ শতাংশের বেশি।
আজ সোমবার ইরানের নির্বাচনী সদর দপ্তর ঘোষণা করেছে, পার্লামেন্টের ২৯০টি আসনের মধ্যে ২৪৫টি আসন প্রথম রাউন্ডেই নিশ্চিত হয়ে গেছে। বাকি ৪৫টি আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট হবে। কারণ এসব আসনে বিজয়ী প্রার্থীরা প্রয়োজনীয় ২০ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরান ও এর আশপাশের ৩০টি আসনের মধ্যে বিজয় নিশ্চিত হয়েছে মাত্র ১৪ জনের। এর অর্থ হলো—গুরুত্বপূর্ণ এই অঞ্চলটির অর্ধেকেরও বেশি আসনে আবারও নির্বাচন হবে।
প্রথম রাউন্ডেই জয় পাওয়া প্রার্থীদের বেশির ভাগই রক্ষণশীল কট্টরপন্থী হিসেবে পরিচিত। তাঁরা দেশটির ইসলামি শাসক ব্যবস্থার প্রতি কট্টর অনুগত এবং রাজনৈতিক বা সামাজিক স্বাধীনতার বিরোধী।
জানা গেছে, ইরানের সদ্য অনুষ্ঠিত সংসদীয় নির্বাচনে সম্ভাব্য অনেক প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণা করেছিল অভিভাবক পরিষদ। ধর্মতাত্ত্বিক এবং আইনবিদেরা কট্টরপন্থী এই নজরদারি পরিষদের নেতৃত্ব দেন। নিষিদ্ধ হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানিও ছিলেন। মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত এই নেতা ইতিপূর্বে ২৪ বছর সংসদে ছিলেন। প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য হলেও নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়েছিলেন রুহানি।
গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ইরানের সংসদীয় ও ধর্মীয় আইনসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে বেশির ভাগ মধ্যপন্থী এবং সংস্কারবাদী প্রার্থীদের ভোটে দাঁড়ানোর অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছিল। ফলে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন তাঁদের অনেকেই। নির্বাচনেও এর ফল দেখা গেছে।
আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের নির্বাচনে এবার মাত্র ৪১ শতাংশ ভোট পড়েছে। দেশটির ইতিহাসে এটি সর্বনিম্ন ভোটারের উপস্থিতি। নির্বাচনের পর ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ ওয়াহিদি একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, দেশটির ৬ কোটি ১০ লাখ ভোটারের মধ্যে মাত্র আড়াই কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন। এর মধ্যে প্রায় ৫ শতাংশ ব্যালটই ছিল ‘অবৈধ’ বা বাতিল।
এর আগে দেশটির কট্টরপন্থী প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি উত্তেজনাপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন। ভোটারের বিপুল উপস্থিতিকে তিনি ইসলামি প্রজাতন্ত্রের বিরোধীদের জন্য ‘চরম ধাক্কা’ হিসাবে আখ্যা দিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির আহ্বানের পরও ভোটারদের কম উপস্থিতি রাজনীতির প্রতি তাদের বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়াকেই প্রকাশ করেছে।
এর আগে ২০২০ সালে গত সংসদীয় নির্বাচনে ইরানের ৪২ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছিলেন। এর আগের নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ৫০ শতাংশের বেশি।
আজ সোমবার ইরানের নির্বাচনী সদর দপ্তর ঘোষণা করেছে, পার্লামেন্টের ২৯০টি আসনের মধ্যে ২৪৫টি আসন প্রথম রাউন্ডেই নিশ্চিত হয়ে গেছে। বাকি ৪৫টি আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট হবে। কারণ এসব আসনে বিজয়ী প্রার্থীরা প্রয়োজনীয় ২০ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরান ও এর আশপাশের ৩০টি আসনের মধ্যে বিজয় নিশ্চিত হয়েছে মাত্র ১৪ জনের। এর অর্থ হলো—গুরুত্বপূর্ণ এই অঞ্চলটির অর্ধেকেরও বেশি আসনে আবারও নির্বাচন হবে।
প্রথম রাউন্ডেই জয় পাওয়া প্রার্থীদের বেশির ভাগই রক্ষণশীল কট্টরপন্থী হিসেবে পরিচিত। তাঁরা দেশটির ইসলামি শাসক ব্যবস্থার প্রতি কট্টর অনুগত এবং রাজনৈতিক বা সামাজিক স্বাধীনতার বিরোধী।
জানা গেছে, ইরানের সদ্য অনুষ্ঠিত সংসদীয় নির্বাচনে সম্ভাব্য অনেক প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণা করেছিল অভিভাবক পরিষদ। ধর্মতাত্ত্বিক এবং আইনবিদেরা কট্টরপন্থী এই নজরদারি পরিষদের নেতৃত্ব দেন। নিষিদ্ধ হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানিও ছিলেন। মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত এই নেতা ইতিপূর্বে ২৪ বছর সংসদে ছিলেন। প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য হলেও নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়েছিলেন রুহানি।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১৬ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে