ইসরায়েলের ওপর প্রতিরোধ অক্ষের হামলা অবশ্যম্ভাবী বলে মন্তব্য করেছেন ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী আনসার আল্লাহ বা হুতির প্রধান আব্দুল মালিক বদরুদ্দিন আল-হুতি। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী ইরান ও লেবাননের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করে প্রতিরোধের অক্ষের শীর্ষ নেতাদের হত্যা করছে বলে দাবি করেন আব্দুল মালিক আল-হুতি। প্রতিরোধ অক্ষ হলো মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র গোষ্ঠী, যারা ইরানের সমর্থনপুষ্ট। এসব গোষ্ঠীর মধ্যে গাজার হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ইয়েমেনের হুতি অন্যতম।
মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইসরায়েলি হামলা ও এর প্রভাব বিশেষ করে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহর সিনিয়র কমান্ডার ফুয়াদ শুক্রির হত্যার প্রভাব তুলে ধরে আব্দুল মালিক আল-হুতি বলেন, ‘ইসলামি নেতা ইসমাইল হানিয়া এবং জিহাদি কমান্ডার ফুয়াদ শুক্রিকে লক্ষ্য করে (ইসরায়েলি) জঘন্য অপরাধের পর থেকে যেসব ঘটনা ঘটেছে তা সমগ্র পরিস্থিতির নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
হুতি বাহিনীর এই শীর্ষ নেতা ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের নিন্দা করে বলেন, ‘তাদের অপরাধগুলো (মুসলিম) উম্মাহর নেতাদের লক্ষ্য করে। যারা প্রতিরোধের পতাকা বহন করেন এবং ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রুদের মোকাবিলায় বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেন।’
ইয়েমেনি সশস্ত্র গোষ্ঠী নেতা আব্দুল মালিক আল-হুতি বলেন, হামাস গুরুতর ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও তারা এখনো কার্যকরভাবেই টিকে আছে। তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক ঘটনাবলি হয়তো সমগ্র পরিস্থিতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে তবে ইসরায়েলি শত্রুর সঙ্গে (হামাসের) যুদ্ধ বর্তমানে চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।’
শত প্রতিকূলতার মধ্যেও টিকে থাকায় ঐক্যবদ্ধ থাকায় হামাসের প্রশংসা করেন আব্দুল মালিক আল-মালিক হুতি। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘হামাসের সংকল্পকে দুর্বল করতে শত্রুর যে লক্ষ্য ছিল ব্যর্থ হয়েছে। হামাস তার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং তার সংহতি বজায় রেখেছে। (ইসরায়েলের) জঘন্য অপরাধের পরও হামাসে বিভাজন, দুর্বলতা বা নেতিবাচক কিছুর চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
ইসরায়েলের ওপর প্রতিরোধ অক্ষের হামলা অবশ্যম্ভাবী বলে মন্তব্য করেছেন ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী আনসার আল্লাহ বা হুতির প্রধান আব্দুল মালিক বদরুদ্দিন আল-হুতি। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী ইরান ও লেবাননের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করে প্রতিরোধের অক্ষের শীর্ষ নেতাদের হত্যা করছে বলে দাবি করেন আব্দুল মালিক আল-হুতি। প্রতিরোধ অক্ষ হলো মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র গোষ্ঠী, যারা ইরানের সমর্থনপুষ্ট। এসব গোষ্ঠীর মধ্যে গাজার হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ইয়েমেনের হুতি অন্যতম।
মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইসরায়েলি হামলা ও এর প্রভাব বিশেষ করে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহর সিনিয়র কমান্ডার ফুয়াদ শুক্রির হত্যার প্রভাব তুলে ধরে আব্দুল মালিক আল-হুতি বলেন, ‘ইসলামি নেতা ইসমাইল হানিয়া এবং জিহাদি কমান্ডার ফুয়াদ শুক্রিকে লক্ষ্য করে (ইসরায়েলি) জঘন্য অপরাধের পর থেকে যেসব ঘটনা ঘটেছে তা সমগ্র পরিস্থিতির নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
হুতি বাহিনীর এই শীর্ষ নেতা ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের নিন্দা করে বলেন, ‘তাদের অপরাধগুলো (মুসলিম) উম্মাহর নেতাদের লক্ষ্য করে। যারা প্রতিরোধের পতাকা বহন করেন এবং ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রুদের মোকাবিলায় বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেন।’
ইয়েমেনি সশস্ত্র গোষ্ঠী নেতা আব্দুল মালিক আল-হুতি বলেন, হামাস গুরুতর ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও তারা এখনো কার্যকরভাবেই টিকে আছে। তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক ঘটনাবলি হয়তো সমগ্র পরিস্থিতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে তবে ইসরায়েলি শত্রুর সঙ্গে (হামাসের) যুদ্ধ বর্তমানে চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।’
শত প্রতিকূলতার মধ্যেও টিকে থাকায় ঐক্যবদ্ধ থাকায় হামাসের প্রশংসা করেন আব্দুল মালিক আল-মালিক হুতি। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘হামাসের সংকল্পকে দুর্বল করতে শত্রুর যে লক্ষ্য ছিল ব্যর্থ হয়েছে। হামাস তার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং তার সংহতি বজায় রেখেছে। (ইসরায়েলের) জঘন্য অপরাধের পরও হামাসে বিভাজন, দুর্বলতা বা নেতিবাচক কিছুর চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে