অবরুদ্ধ গাজায় বোমা বিস্ফোরণে দখলদার ইসরায়েলের দুই সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
নিহত সেনারা হলেন মেজর (রিজার্ভিস্ট) ইজহাক পেলেদ এবং সার্জেন্ট মেজর (রিজার্ভিস্ট) মোরদেচাই ইসুফ বেন সোয়াম। ইজহাক পেলেদ ছিলেন লজিস্টিক অফিসার। অন্যদিকে মোরদেচাই ইসুফ সেনাবাহিনীর ট্রাকচালক ছিলেন। তাঁরা দুজনই সেনাবাহিনীর জেরুজালেম ব্রিগেডের ৮১১ নম্বর ব্যাটালিয়নে কর্মরত ছিলেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, ইজহাক পেলেদ সেনাবাহিনীর একটি বহরকে নেতৃত্ব দিয়ে গাজার জেইতুনে যাচ্ছিলেন। ওই বহরে সেনাদের জন্য যুদ্ধ সরঞ্জাম ছিল। অন্যদিকে মোরদেচাই ইসুফ ওই বহরের একটি গাড়ির চালক ছিলেন।
গাড়ি নিয়ে যাওয়ার পথে গাজার মধ্যাঞ্চলে (কথিত) নেতজারিম করিডরের পাশে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরিত হয়। এতে এ দুজন নিহত ও বাকিরা আহত হন।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী জানিয়েছে, হামাসের যে যোদ্ধা বোমাটি পুঁতেছিলেন, তিনি ইসরায়েলি সেনাদের লক্ষ্য করে গুলিও ছোড়েন। সফলভাবে বোমার বিস্ফোরণ ও গুলি ছুড়ে সেখান থেকে নিরাপদে সরে যান ওই হামাস সদস্য।
গতকাল শনিবার এই দুজনের মৃত্যুর মাধ্যমে গাজায় স্থল হামলা চালানোর পর দখলদার ইসরায়েলের সেনাদের মৃত্যুর সংখ্যা ৩৩৪-এ পৌঁছেছে। এর আগে ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের বিভিন্ন অবৈধ বসতিতে হামলা চালিয়ে আরও তিন শতাধিক সেনাকে হত্যা করেছিলেন হামাসের যোদ্ধারা।
দীর্ঘ ১০ মাস ধরে গাজায় বর্বরতা চালিয়ে ৪০ হাজার মানুষকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তা সত্ত্বেও এখনো হামাসকে পুরোপুরি নির্মূল করতে পারেনি তারা। প্রায় প্রতিদিনই হামাসের প্রতিরোধের মুখে পড়ছেন ইসরায়েলি সেনারা। আর এ কারণে তারা নতুন করে গাজার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষকে সরে যেতে নির্দেশনা দিচ্ছে।
অবরুদ্ধ গাজায় বোমা বিস্ফোরণে দখলদার ইসরায়েলের দুই সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
নিহত সেনারা হলেন মেজর (রিজার্ভিস্ট) ইজহাক পেলেদ এবং সার্জেন্ট মেজর (রিজার্ভিস্ট) মোরদেচাই ইসুফ বেন সোয়াম। ইজহাক পেলেদ ছিলেন লজিস্টিক অফিসার। অন্যদিকে মোরদেচাই ইসুফ সেনাবাহিনীর ট্রাকচালক ছিলেন। তাঁরা দুজনই সেনাবাহিনীর জেরুজালেম ব্রিগেডের ৮১১ নম্বর ব্যাটালিয়নে কর্মরত ছিলেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, ইজহাক পেলেদ সেনাবাহিনীর একটি বহরকে নেতৃত্ব দিয়ে গাজার জেইতুনে যাচ্ছিলেন। ওই বহরে সেনাদের জন্য যুদ্ধ সরঞ্জাম ছিল। অন্যদিকে মোরদেচাই ইসুফ ওই বহরের একটি গাড়ির চালক ছিলেন।
গাড়ি নিয়ে যাওয়ার পথে গাজার মধ্যাঞ্চলে (কথিত) নেতজারিম করিডরের পাশে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরিত হয়। এতে এ দুজন নিহত ও বাকিরা আহত হন।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী জানিয়েছে, হামাসের যে যোদ্ধা বোমাটি পুঁতেছিলেন, তিনি ইসরায়েলি সেনাদের লক্ষ্য করে গুলিও ছোড়েন। সফলভাবে বোমার বিস্ফোরণ ও গুলি ছুড়ে সেখান থেকে নিরাপদে সরে যান ওই হামাস সদস্য।
গতকাল শনিবার এই দুজনের মৃত্যুর মাধ্যমে গাজায় স্থল হামলা চালানোর পর দখলদার ইসরায়েলের সেনাদের মৃত্যুর সংখ্যা ৩৩৪-এ পৌঁছেছে। এর আগে ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের বিভিন্ন অবৈধ বসতিতে হামলা চালিয়ে আরও তিন শতাধিক সেনাকে হত্যা করেছিলেন হামাসের যোদ্ধারা।
দীর্ঘ ১০ মাস ধরে গাজায় বর্বরতা চালিয়ে ৪০ হাজার মানুষকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তা সত্ত্বেও এখনো হামাসকে পুরোপুরি নির্মূল করতে পারেনি তারা। প্রায় প্রতিদিনই হামাসের প্রতিরোধের মুখে পড়ছেন ইসরায়েলি সেনারা। আর এ কারণে তারা নতুন করে গাজার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষকে সরে যেতে নির্দেশনা দিচ্ছে।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভে আরও একজন নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২-এ। এর মধ্যে গতকাল সোমবারের বিক্ষোভেই প্রাণ হারায় অন্তত ১৯ জন।
২ ঘণ্টা আগে