ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিতে ২ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিনের এক শরণার্থীশিবিরে ইসরায়েলি সৈন্যরা অভিযান চলানোর সময় তাদের গুলিতে ওই ২ জনের মৃত্যু হয়। স্থানীয় সময় আজ শনিবার ওই ঘটনায় ২ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি আরও ১১ জন আহত হয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আজ শনিবার জানিয়েছে, তাঁরা নিহত দুজনকেই শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। আহমাদ মোহাম্মদ দারাহমেহ এবং মাহমুদ আস–সৌস নামে ওই দুই কিশোরেরই বয়স ১৭ বছর। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই ঘটনায় আরও অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৩ জনের অবস্থা গুরুতর।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শনিবার ভোরে ইসরায়েলি সেনারা ক্যাম্পে ঢুকে একটি বাড়ি ঘেরাও করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলো থেকে গুলি বিনিময়ের আওয়াজও শোনা যায়।
দুই কিশোরের মৃত্যুর পর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দখলদারেরা যত বেশি অপরাধ সংঘটিত করবে প্রতিরোধ ততই কঠিন হবে।’
এদিকে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েলি সৈন্যদের হাতে অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরে ওই দুই অঞ্চলে ইসরায়েলি সৈন্যদের সশস্ত্র অভিযানের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাণহানিও বেড়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের পর পশ্চিম তীরে চলতি বছরটিতেই এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ ইসরায়েলিদের হাতে প্রাণ হারিয়েছে। বিবিসির মতে, প্রাণহানির দিক থেকে এই বছরটিই বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হতে যাচ্ছে। নিহতদের অধিকাংশেরই মৃত্যু হয়েছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে। এ ছাড়া অস্ত্রধারী বেসামরিক ইসরায়েলিদের গুলিতেও বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে পাঁচ ভাগের এক ভাগই শিশু এবং এদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শিশুর বয়স ১৪ বছর।
ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিতে ২ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিনের এক শরণার্থীশিবিরে ইসরায়েলি সৈন্যরা অভিযান চলানোর সময় তাদের গুলিতে ওই ২ জনের মৃত্যু হয়। স্থানীয় সময় আজ শনিবার ওই ঘটনায় ২ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি আরও ১১ জন আহত হয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আজ শনিবার জানিয়েছে, তাঁরা নিহত দুজনকেই শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। আহমাদ মোহাম্মদ দারাহমেহ এবং মাহমুদ আস–সৌস নামে ওই দুই কিশোরেরই বয়স ১৭ বছর। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই ঘটনায় আরও অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৩ জনের অবস্থা গুরুতর।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শনিবার ভোরে ইসরায়েলি সেনারা ক্যাম্পে ঢুকে একটি বাড়ি ঘেরাও করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলো থেকে গুলি বিনিময়ের আওয়াজও শোনা যায়।
দুই কিশোরের মৃত্যুর পর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দখলদারেরা যত বেশি অপরাধ সংঘটিত করবে প্রতিরোধ ততই কঠিন হবে।’
এদিকে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েলি সৈন্যদের হাতে অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরে ওই দুই অঞ্চলে ইসরায়েলি সৈন্যদের সশস্ত্র অভিযানের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাণহানিও বেড়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের পর পশ্চিম তীরে চলতি বছরটিতেই এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ ইসরায়েলিদের হাতে প্রাণ হারিয়েছে। বিবিসির মতে, প্রাণহানির দিক থেকে এই বছরটিই বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হতে যাচ্ছে। নিহতদের অধিকাংশেরই মৃত্যু হয়েছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে। এ ছাড়া অস্ত্রধারী বেসামরিক ইসরায়েলিদের গুলিতেও বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে পাঁচ ভাগের এক ভাগই শিশু এবং এদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শিশুর বয়স ১৪ বছর।
এটাই সফলভাবে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর সবচেয়ে বেশি সময় ধরে হিমায়িত ভ্রূণ হিসেবে থাকার রেকর্ড। এর আগে ১৯৯২ সালে হিমায়িত হওয়া একটি ভ্রূণ থেকে ২০২২ সালে জন্ম নেওয়া যমজ শিশুরাই ছিল এই রেকর্ডের ধারক।
১৮ মিনিট আগেমৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে