আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ওপর যে হামলা চালাচ্ছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় সমর্থন নিয়ে আরবে নিযুক্ত মার্কিন কূটনীতিকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কূটনৈতিক তারবার্তার বরাত দিয়ে সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনকে সতর্ক করে তাঁরা বলেছেন, ইসরায়েলকে সমর্থনের কারণে আরবে একটি প্রজন্মের সমর্থন হারাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের সংকট সমাধানে বরাবরই দ্বিরাষ্ট্রিক সমাধানের কথা বলে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্ট বাইডেনসহ শীর্ষ কূটনীতিকেরা নানা সময়ে বলেছেন, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাই একমাত্র সমাধান। এই পরিস্থিতিতে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার পর যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। হামাসের ওই হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হন। আর এই যুদ্ধ শুরুর পর এ পর্যন্ত ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এই যুদ্ধ শুরুর পর জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই প্রস্তাব বারবারই খারিজ করেছেন এবং প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার জন্য হামলা বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন। আর নেতানিয়াহুর পক্ষে অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই অবস্থান পরিষ্কার করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ-ও বলেছেন, যুদ্ধবরিতিতে হামাস শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করেই মূলত ফুঁসে উঠেছে আরববাসী।
ওমানে মার্কিন দূতাবাস এ নিয়ে একটি বার্তা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসনকে। এতে বলা হয়েছে, ‘আলোচনা করে দেখতে পাচ্ছি, এই যুদ্ধে আমরা হেরে যাচ্ছি।’ ওমান দূতাবাসের দ্বিতীয় শীর্ষ কর্মকর্তা এই বার্তা দিয়েছেন। মূলত ওমানে যুক্তরাষ্ট্রের আস্থাভাজন ও গাজা যুদ্ধকে যাঁরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে বাইডেন প্রশাসনকে এই বার্তা দিয়েছে দূতাবাস। তাঁরা এ-ও জানিয়েছেন, ওমানের লোকজন মনে করছে, ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধ করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য তাদের ভেতরে মার্কিনবিরোধী ক্ষোভ বাড়ছে।
সিএনএনের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওমানের ওই বার্তা হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা কাউন্সিল, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ, কেন্দ্রীয় সংস্থাকেও দেওয়া হয়েছে। আবার এই বার্তা যে শুধু ওমান থেকে এসেছে, এমনটি নয়। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকেই এমন বার্তা এসেছে।
এমন আরেকটি বার্তা এসেছে মিসরে মার্কিন দূতাবাস থেকে। এতে বলা হয়েছে, মিসরে রাষ্ট্রীয় পত্রিকা জো বাইডেনের বিষোদ্গার করেছে। তারা বলছে, ফিলিস্তিনিদের প্রতি নিষ্ঠুরতা ও অবজ্ঞার জায়গায় আগের যেকোনো প্রেসিডেন্টকে ছাড়িয়ে গেছেন বাইডেন।
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ওপর যে হামলা চালাচ্ছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় সমর্থন নিয়ে আরবে নিযুক্ত মার্কিন কূটনীতিকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কূটনৈতিক তারবার্তার বরাত দিয়ে সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনকে সতর্ক করে তাঁরা বলেছেন, ইসরায়েলকে সমর্থনের কারণে আরবে একটি প্রজন্মের সমর্থন হারাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের সংকট সমাধানে বরাবরই দ্বিরাষ্ট্রিক সমাধানের কথা বলে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্ট বাইডেনসহ শীর্ষ কূটনীতিকেরা নানা সময়ে বলেছেন, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাই একমাত্র সমাধান। এই পরিস্থিতিতে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার পর যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। হামাসের ওই হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হন। আর এই যুদ্ধ শুরুর পর এ পর্যন্ত ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এই যুদ্ধ শুরুর পর জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই প্রস্তাব বারবারই খারিজ করেছেন এবং প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার জন্য হামলা বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন। আর নেতানিয়াহুর পক্ষে অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই অবস্থান পরিষ্কার করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ-ও বলেছেন, যুদ্ধবরিতিতে হামাস শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করেই মূলত ফুঁসে উঠেছে আরববাসী।
ওমানে মার্কিন দূতাবাস এ নিয়ে একটি বার্তা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসনকে। এতে বলা হয়েছে, ‘আলোচনা করে দেখতে পাচ্ছি, এই যুদ্ধে আমরা হেরে যাচ্ছি।’ ওমান দূতাবাসের দ্বিতীয় শীর্ষ কর্মকর্তা এই বার্তা দিয়েছেন। মূলত ওমানে যুক্তরাষ্ট্রের আস্থাভাজন ও গাজা যুদ্ধকে যাঁরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে বাইডেন প্রশাসনকে এই বার্তা দিয়েছে দূতাবাস। তাঁরা এ-ও জানিয়েছেন, ওমানের লোকজন মনে করছে, ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধ করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য তাদের ভেতরে মার্কিনবিরোধী ক্ষোভ বাড়ছে।
সিএনএনের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওমানের ওই বার্তা হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা কাউন্সিল, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ, কেন্দ্রীয় সংস্থাকেও দেওয়া হয়েছে। আবার এই বার্তা যে শুধু ওমান থেকে এসেছে, এমনটি নয়। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকেই এমন বার্তা এসেছে।
এমন আরেকটি বার্তা এসেছে মিসরে মার্কিন দূতাবাস থেকে। এতে বলা হয়েছে, মিসরে রাষ্ট্রীয় পত্রিকা জো বাইডেনের বিষোদ্গার করেছে। তারা বলছে, ফিলিস্তিনিদের প্রতি নিষ্ঠুরতা ও অবজ্ঞার জায়গায় আগের যেকোনো প্রেসিডেন্টকে ছাড়িয়ে গেছেন বাইডেন।
গত শুক্রবার লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে ইমিগ্রেশন কাস্টমস অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) অভিযান শুরু করলে এর প্রতিবাদে শহরের ডাউনটাউন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপর থেকে আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তাঁর প্রশাসনের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর আমেরিকার প্রতি রাশিয়ানদের মনোভাব কিছুটা নরম হয়েছে। হোয়াইট হাউস ইউক্রেন যুদ্ধ নিরসনে কূটনৈতিক সমাধানের পথ খুঁজছে বলেও জরিপে মন্তব্য করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমধ্যরাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে হঠাৎ এক নারীর করুণ আর্তনাদ ভেসে আসে মেক্সিকো সিটির অভিজাত আবাসিক এলাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে। নগ্ন, বিভ্রান্ত সেই নারী দাঁড়িয়ে ছিলেন পঞ্চম তলার ব্যালকনিতে। তাকে উদ্ধার করতে ছুটে আসে পুলিশ। ভেতরে ছিলেন এক নির্বিকার, শান্ত মুখের পুরুষ — পরিচয় দিলেন মার্কিন কূটনীতিক হিসেবে
১৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী গভীর রাতে রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি যুদ্ধবিমান ক্ষতিগ্রস্ত করার দাবি করেছে। এই হামলা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন রুশ বাহিনী ধীরে ধীরে ইউক্রেনের সম্মুখ সমর অঞ্চলগুলোতে অগ্রসর হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে