অনলাইন ডেস্ক
জ্বালানি সহযোগিতা ও বেসামরিক পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়ে একটি প্রাথমিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরব। এ বছরের শেষ নাগাদ এই চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে গতকাল রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানিমন্ত্রী ক্রিস রাইট।
সৌদি আরবের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রিস রাইট বলেন, দুই দেশের মধ্যে পরমাণু সহযোগিতা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এ বছরের শেষের দিকে জানানো হবে। তিনি বলেন, এই সহযোগিতা সৌদি আরবে একটি বাণিজ্যিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ শিল্প গড়ে তোলার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করবে এবং এ বছরই এই চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের পর এক বিবৃতিতে মার্কিন জ্বালানি দপ্তরের প্রেস সেক্রেটারি ও মুখপাত্র বেন ডিয়েট্রিচ বলেন, ‘রোববার মার্কিন জ্বালানি সচিব ক্রিস রাইট ঘোষণা করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরব জ্বালানি সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে।’
ডিয়েট্রিচ বলেন, ‘এই সমঝোতা স্মারক আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক নয়, এতে কোনো আর্থিক প্রতিশ্রুতি নেই বরং এটি জ্বালানির সকল ক্ষেত্রে দুটি দেশের সেই সব ক্ষেত্র চিহ্নিত করার অভিপ্রায়কে বোঝায়, যেখানে সহযোগিতা প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীর পারস্পরিক স্বার্থ এবং অভিন্ন কৌশলগত লক্ষ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আরব নিউজের এক প্রশ্নের জবাবে ক্রিস রাইট বলেন, দুই পক্ষ প্রধান জ্বালানি খাতগুলোতে সহযোগিতা করবে এবং ‘মার্কিন প্রযুক্তি ও অংশীদারত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’ তিনি বলেন, সৌদি আরবের চমৎকার সৌর সম্পদ রয়েছে এবং প্রযুক্তিগত উন্নতির সুযোগও আছে। রাইট সৌদি আরবের দক্ষ জ্বালানি উন্নয়ন পদ্ধতিরও প্রশংসা করেন এবং বলেন এটি সকল প্রকার জ্বালানি উৎসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে রাইট বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগকারী শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে একটি হবে, যা উভয় দেশের জন্যই লাভজনক।’ তিনি বলেন, সৌদি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় জ্বালানি সহযোগিতা, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থের খনি ও প্রক্রিয়াকরণ, শিল্প উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে।
মার্কিন মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সেই মূল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি যা অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আমাদের আলোচনায় কীভাবে মানুষের জীবন কীভাবে উন্নত করা যায় তা উঠে এসেছে। আমাদের আলোচনায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমাদের উভয় দেশ বিশেষ করে জ্বালানি খাতে যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে তাও উঠে আসে।’
আরব নিউজকে রাইট বলেন, ‘আমরা জ্বালানি খাতের পুরোটা নিয়ে কথা বলেছি। আমি মনে করি, সৌদি আরব এমন এক জাতি যা জ্বালানি সম্পদের দক্ষ ও চিন্তাশীল উন্নয়নের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।’
জ্বালানি সহযোগিতা ও বেসামরিক পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়ে একটি প্রাথমিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরব। এ বছরের শেষ নাগাদ এই চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে গতকাল রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানিমন্ত্রী ক্রিস রাইট।
সৌদি আরবের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রিস রাইট বলেন, দুই দেশের মধ্যে পরমাণু সহযোগিতা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এ বছরের শেষের দিকে জানানো হবে। তিনি বলেন, এই সহযোগিতা সৌদি আরবে একটি বাণিজ্যিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ শিল্প গড়ে তোলার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করবে এবং এ বছরই এই চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের পর এক বিবৃতিতে মার্কিন জ্বালানি দপ্তরের প্রেস সেক্রেটারি ও মুখপাত্র বেন ডিয়েট্রিচ বলেন, ‘রোববার মার্কিন জ্বালানি সচিব ক্রিস রাইট ঘোষণা করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরব জ্বালানি সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে।’
ডিয়েট্রিচ বলেন, ‘এই সমঝোতা স্মারক আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক নয়, এতে কোনো আর্থিক প্রতিশ্রুতি নেই বরং এটি জ্বালানির সকল ক্ষেত্রে দুটি দেশের সেই সব ক্ষেত্র চিহ্নিত করার অভিপ্রায়কে বোঝায়, যেখানে সহযোগিতা প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীর পারস্পরিক স্বার্থ এবং অভিন্ন কৌশলগত লক্ষ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আরব নিউজের এক প্রশ্নের জবাবে ক্রিস রাইট বলেন, দুই পক্ষ প্রধান জ্বালানি খাতগুলোতে সহযোগিতা করবে এবং ‘মার্কিন প্রযুক্তি ও অংশীদারত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’ তিনি বলেন, সৌদি আরবের চমৎকার সৌর সম্পদ রয়েছে এবং প্রযুক্তিগত উন্নতির সুযোগও আছে। রাইট সৌদি আরবের দক্ষ জ্বালানি উন্নয়ন পদ্ধতিরও প্রশংসা করেন এবং বলেন এটি সকল প্রকার জ্বালানি উৎসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে রাইট বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগকারী শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে একটি হবে, যা উভয় দেশের জন্যই লাভজনক।’ তিনি বলেন, সৌদি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় জ্বালানি সহযোগিতা, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থের খনি ও প্রক্রিয়াকরণ, শিল্প উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে।
মার্কিন মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সেই মূল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি যা অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আমাদের আলোচনায় কীভাবে মানুষের জীবন কীভাবে উন্নত করা যায় তা উঠে এসেছে। আমাদের আলোচনায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমাদের উভয় দেশ বিশেষ করে জ্বালানি খাতে যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে তাও উঠে আসে।’
আরব নিউজকে রাইট বলেন, ‘আমরা জ্বালানি খাতের পুরোটা নিয়ে কথা বলেছি। আমি মনে করি, সৌদি আরব এমন এক জাতি যা জ্বালানি সম্পদের দক্ষ ও চিন্তাশীল উন্নয়নের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।’
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ভারতের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হয়ে ওঠে। অস্ত্র রপ্তানি বাড়ানোর দায়িত্বে কর্মরত এক ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো তাদের অস্ত্রভান্ডার ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। রাশিয়ার কারখানাগুলো শুধু তাদের যুদ্ধের জন্যই অস্ত্র তৈরি করছে। ফলে যেসব দেশ ওয়াশিংটন...
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক ভিডিওতে ভারতের দীর্ঘ পথের ট্রেনযাত্রাকে ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার’ মতো অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেছেন ফরাসি ইউটিউবার ভিক্টর ব্লাহো। তিনি বিদেশি পর্যটকদের পরামর্শ দিয়েছেন, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি বা ভালো বাজেট না থাকলে ভারতের দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নীতির কারণে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে পণ্যবাণিজ্য হ্রাস পাবে। এ ছাড়াও পারস্পরিক শুল্ক আরোপ ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন গভীর নেতিবাচক ঝুঁকি রয়েছে, যা বিশ্ব বাণিজ্যে আরও বড় ধরনের পতন ডেকে আনতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
৪ ঘণ্টা আগে