অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস চার ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। বিপরীতে ইসরায়েল ৬২০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। গাজায় চলমান প্রথম ধাপের নাজুক যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে এটি ছিল চূড়ান্ত বন্দিবিনিময়। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় গত ১৯ জানুয়ারি এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও বেশির ভাগ সময় এই যুদ্ধবিরতি বজায় ছিল। তবে আগামী সপ্তাহের শুরুতেই এই যুদ্ধবিরতি শেষ হবে। তবে দ্বিতীয় ধাপের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার হামাস জানিয়েছে, তারা দ্বিতীয় ধাপের আলোচনায় প্রস্তুত এবং বাকি জিম্মিদের মুক্তি কেবল যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতির মাধ্যমেই সম্ভব।
এর আগে, কয়েক দিনের অচলাবস্থার পর গতকাল বুধবার মিসরীয় মধ্যস্থতাকারীরা প্রথম ধাপের চুক্তির অংশ হিসেবে চূড়ান্ত চার জিম্মির মরদেহ হস্তান্তরের ব্যবস্থা করে। এর বিনিময়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক বা ইসরায়েলে বন্দী ৬২০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গত শনিবার হামাস ছয় জিম্মিকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করলেও ইসরায়েল ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। ইসরায়েলের দাবি, হামাস জিম্মিদের মুক্তির সময় ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ আয়োজন করেছিল। তবে শেষ ধাপের হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় এমন কোনো আনুষ্ঠানিকতা রাখা হয়নি।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানায়, আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ইসরায়েল কফিনে থাকা চার জিম্মির মরদেহ গ্রহণ করে। হামাস আগে থেকেই মরদেহগুলোর পরিচয় জানিয়েছিল। তাঁরা হলেন—সাচি ইদান, ইৎজাক এলগারাত, ওহাদ ইয়াহালোমি এবং শলোমো মানজুর। এরা সবাই ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে হামাসের হামলার সময় গাজা সংলগ্ন কিব্বুতজ এলাকা থেকে অপহৃত হয়েছিলেন।
ইসরায়েলে মরদেহগুলোর প্রাথমিক শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া চলছে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারের কাছে তথ্য জানানো হবে বলে নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে।
এর আগে, হামাস ভুলবশত শিরি বিবাসের পরিবর্তে এক অজ্ঞাত ফিলিস্তিনি নারীর মরদেহ হস্তান্তর করেছিল, অবশ্যই পরদিন সঠিক মরদেহ দেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার অজ্ঞাত নারীর মরদেহ ফের গাজার এক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে চিকিৎসা সূত্রে জানা গেছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, গাজায় প্রায় ৩০ জন জিম্মি নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ অপহরণকারীদের হাতে নিহত হয়েছেন, আবার কেউ ইসরায়েলি অভিযানে প্রাণ হারিয়েছেন।
মুক্তি পাওয়া ৬২০ ফিলিস্তিনির মধ্যে ৪৪৫ জন পুরুষ ও ২৪ জন নারী ও শিশু। এদের সবাইকে গাজা থেকে আটক করা হয়েছিল। এ ছাড়া, ১৫১ জন এমন বন্দী আছেন, যারা ইসরায়েলিদের ওপর প্রাণঘাতী হামলার দায়ে যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছিলেন বলে হামাসের একটি সূত্র জানিয়েছে।
সরাসরি সম্প্রচারিত ভিডিওগুলোতে দেখা গেছে, দখলকৃত পশ্চিম তীরে অবস্থিত ইসরায়েলের ওফার কারাগার থেকে একটি বাস ফিলিস্তিনি বন্দীদের নিয়ে রামাল্লায় পৌঁছায়। বাস থেকে নামার পর মুক্তিপ্রাপ্তদের কয়েকজনকে সমর্থকদের কাঁধে তুলে উল্লাস করতে দেখা যায়। তারা সবুজ জ্যাকেট ও কেফিয়াহ পরিহিত ছিলেন।
মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দীদের একজন বিলাল ইয়াসিন (৪২) বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, তিনি ২০ বছর ধরে ইসরায়েলের বন্দী ছিলেন। পশ্চিম তীরে জন্ম নেওয়া ইয়াসিন জানান, তিনি সব সময় নির্যাতন ও অমানবিক পরিস্থিতির মধ্যে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের ত্যাগ ও বন্দিজীবন বৃথা যায়নি। আমাদের (ফিলিস্তিনি) প্রতিরোধের ওপর বিশ্বাস ছিল।’
আরও প্রায় ১০০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মিসরে পাঠানো হয়েছে। যতক্ষণ না কোনো তৃতীয় দেশ তাদের গ্রহণ করে ততক্ষণ তারা মিসরেই থাকবেন বলে জানিয়েছে হামাসের একটি সূত্র ও মিসরীয় গণমাধ্যম।
বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের ইউরোপিয়ান হাসপাতালে মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দীদের নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সগুলো পৌঁছায়, যেখানে তাদের চিকিৎসা পরীক্ষা করা হবে। মোট ৫৮০ জন বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে গাজায় মুক্তি দেওয়া হবে বলে হামাস জানিয়েছে। রেড ক্রসের তত্ত্বাবধানে বাসগুলো তাদের নিয়ে আসার কথা আছে।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে মোট ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তির বিনিময়ে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ইসরায়েলি বাহিনী গাজার কিছু এলাকা থেকে প্রত্যাহার করে এবং বিপুল পরিমাণ মানবিক সহায়তা প্রবাহিত হয়।
তবে ৪২ দিনের এই যুদ্ধবিরতি আগামী শনিবার শেষ হতে চলেছে। এটি বাড়ানো হবে কিনা, বা বাকি ৫৯ জন জিম্মির মুক্তির জন্য আলোচনা শুরু হবে কিনা, তা এখনো অনিশ্চিত।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস চার ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। বিপরীতে ইসরায়েল ৬২০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। গাজায় চলমান প্রথম ধাপের নাজুক যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে এটি ছিল চূড়ান্ত বন্দিবিনিময়। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় গত ১৯ জানুয়ারি এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও বেশির ভাগ সময় এই যুদ্ধবিরতি বজায় ছিল। তবে আগামী সপ্তাহের শুরুতেই এই যুদ্ধবিরতি শেষ হবে। তবে দ্বিতীয় ধাপের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার হামাস জানিয়েছে, তারা দ্বিতীয় ধাপের আলোচনায় প্রস্তুত এবং বাকি জিম্মিদের মুক্তি কেবল যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতির মাধ্যমেই সম্ভব।
এর আগে, কয়েক দিনের অচলাবস্থার পর গতকাল বুধবার মিসরীয় মধ্যস্থতাকারীরা প্রথম ধাপের চুক্তির অংশ হিসেবে চূড়ান্ত চার জিম্মির মরদেহ হস্তান্তরের ব্যবস্থা করে। এর বিনিময়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক বা ইসরায়েলে বন্দী ৬২০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গত শনিবার হামাস ছয় জিম্মিকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করলেও ইসরায়েল ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। ইসরায়েলের দাবি, হামাস জিম্মিদের মুক্তির সময় ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ আয়োজন করেছিল। তবে শেষ ধাপের হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় এমন কোনো আনুষ্ঠানিকতা রাখা হয়নি।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানায়, আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ইসরায়েল কফিনে থাকা চার জিম্মির মরদেহ গ্রহণ করে। হামাস আগে থেকেই মরদেহগুলোর পরিচয় জানিয়েছিল। তাঁরা হলেন—সাচি ইদান, ইৎজাক এলগারাত, ওহাদ ইয়াহালোমি এবং শলোমো মানজুর। এরা সবাই ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে হামাসের হামলার সময় গাজা সংলগ্ন কিব্বুতজ এলাকা থেকে অপহৃত হয়েছিলেন।
ইসরায়েলে মরদেহগুলোর প্রাথমিক শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া চলছে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারের কাছে তথ্য জানানো হবে বলে নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে।
এর আগে, হামাস ভুলবশত শিরি বিবাসের পরিবর্তে এক অজ্ঞাত ফিলিস্তিনি নারীর মরদেহ হস্তান্তর করেছিল, অবশ্যই পরদিন সঠিক মরদেহ দেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার অজ্ঞাত নারীর মরদেহ ফের গাজার এক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে চিকিৎসা সূত্রে জানা গেছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, গাজায় প্রায় ৩০ জন জিম্মি নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ অপহরণকারীদের হাতে নিহত হয়েছেন, আবার কেউ ইসরায়েলি অভিযানে প্রাণ হারিয়েছেন।
মুক্তি পাওয়া ৬২০ ফিলিস্তিনির মধ্যে ৪৪৫ জন পুরুষ ও ২৪ জন নারী ও শিশু। এদের সবাইকে গাজা থেকে আটক করা হয়েছিল। এ ছাড়া, ১৫১ জন এমন বন্দী আছেন, যারা ইসরায়েলিদের ওপর প্রাণঘাতী হামলার দায়ে যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছিলেন বলে হামাসের একটি সূত্র জানিয়েছে।
সরাসরি সম্প্রচারিত ভিডিওগুলোতে দেখা গেছে, দখলকৃত পশ্চিম তীরে অবস্থিত ইসরায়েলের ওফার কারাগার থেকে একটি বাস ফিলিস্তিনি বন্দীদের নিয়ে রামাল্লায় পৌঁছায়। বাস থেকে নামার পর মুক্তিপ্রাপ্তদের কয়েকজনকে সমর্থকদের কাঁধে তুলে উল্লাস করতে দেখা যায়। তারা সবুজ জ্যাকেট ও কেফিয়াহ পরিহিত ছিলেন।
মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দীদের একজন বিলাল ইয়াসিন (৪২) বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, তিনি ২০ বছর ধরে ইসরায়েলের বন্দী ছিলেন। পশ্চিম তীরে জন্ম নেওয়া ইয়াসিন জানান, তিনি সব সময় নির্যাতন ও অমানবিক পরিস্থিতির মধ্যে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের ত্যাগ ও বন্দিজীবন বৃথা যায়নি। আমাদের (ফিলিস্তিনি) প্রতিরোধের ওপর বিশ্বাস ছিল।’
আরও প্রায় ১০০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মিসরে পাঠানো হয়েছে। যতক্ষণ না কোনো তৃতীয় দেশ তাদের গ্রহণ করে ততক্ষণ তারা মিসরেই থাকবেন বলে জানিয়েছে হামাসের একটি সূত্র ও মিসরীয় গণমাধ্যম।
বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের ইউরোপিয়ান হাসপাতালে মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দীদের নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সগুলো পৌঁছায়, যেখানে তাদের চিকিৎসা পরীক্ষা করা হবে। মোট ৫৮০ জন বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে গাজায় মুক্তি দেওয়া হবে বলে হামাস জানিয়েছে। রেড ক্রসের তত্ত্বাবধানে বাসগুলো তাদের নিয়ে আসার কথা আছে।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে মোট ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তির বিনিময়ে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ইসরায়েলি বাহিনী গাজার কিছু এলাকা থেকে প্রত্যাহার করে এবং বিপুল পরিমাণ মানবিক সহায়তা প্রবাহিত হয়।
তবে ৪২ দিনের এই যুদ্ধবিরতি আগামী শনিবার শেষ হতে চলেছে। এটি বাড়ানো হবে কিনা, বা বাকি ৫৯ জন জিম্মির মুক্তির জন্য আলোচনা শুরু হবে কিনা, তা এখনো অনিশ্চিত।
গাজা নিয়ে তৈরি একটি তথ্যচিত্র প্রচার করার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছে বিবিসি। দাবি করা হচ্ছে, তথ্যচিত্রটির প্রচার সংস্থাটির ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর হয়েছে। দুঃখপ্রকাশের পাশাপাশি বিবিসি কর্তৃপক্ষ এই তথ্যচিত্র তৈরির সময় ঘটে যাওয়া ‘গুরুতর ত্রুটিগুলোর’ পূর্ণাঙ্গ পর্যালোচনা করবে বলে জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখন্ডে বদ্রিনাথ মন্দিরের পাশে চামোলি জেলায় তুষারধসে সীমান্ত সড়ক সংস্থার (বিআরও) অন্তত ৪১ জন শ্রমিক আটকা পড়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ শুক্রবার ভারত-চীন সীমান্তের কাছাকাছি মানা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে...
২ ঘণ্টা আগেক্রমবর্ধমান চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য দ্বন্দ্বের অংশ হিসেবে চীনের ওপর নতুন করে আরও ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফেব্রুয়ারির শুরুতেই চীন থেকে আমদানি হওয়া পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার ট্রাম্প আরও জানান, আগামী ৪ মার্চ থেকে
২ ঘণ্টা আগেভারত থেকে বিহারকে বাদ দিলে দেশ উন্নত হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করে বরখাস্ত হয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা। বিহারের জেহানাবাদে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন তিনি। এক ভিডিওতে দেখা যায়, অশালীন ভাষায় তিনি বিহারের সমালোচনা করছেন। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ার পর...
৩ ঘণ্টা আগে