অনলাইন ডেস্ক
নানা কল্পনা-জল্পনা আছে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নিওম প্রকল্প নিয়ে। মাঝে গুঞ্জন উঠেছিল অর্থের অভাবে দেড় লাখ কোটি ডলারের এই প্রকল্পের ৯৮ শতাংশই বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সৌদি নীতি নির্ধারকেরা সেই বিষয়টিকে উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁরা এখনো আশবাদী, এই প্রকল্প অবশ্যই বাস্তবায়িত হবে। আর এই প্রকল্পেরই অংশ অত্যাধুনিক বিলাসবহুল নগরী নূরলানা।
নিওম প্রকল্পের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বরে নিওম কর্তৃপক্ষ এই নূরলানা শহরের ঘোষণা দেন। আকাবা উপসাগরের উপকূলে অবস্থিত এই শহরে ৩ হাজার এলিট মানুষকে বাসিন্দা করা হবে। এই নগরীতে সর্বাধুনিক জীবনযাপনের সব উপকরণ থেকে শুরু করে সর্বশেষ প্রযুক্তির সেবাও দেওয়া হবে এই নগরীতে।
মোদ্দা কথা, সর্বাধুনিক জীবনযাপন পদ্ধতি ও সর্বশেষ প্রযুক্তির সহায়তা টেকসই জীবনযাপন পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে এই শহর নূরলানায়। এই নগরীতে থাকবে ৭১১টি আবাসন ইউনিট। এসব ইউনিট বিলাসবহুল ম্যানসন, পর্যাপ্ত কামরার ফ্ল্যাট, সমুদ্র উপকূলের ভিলা—নিয়ে গঠিত হবে। সমুদ্র, বালিয়াড়ি ও প্রযুক্তির সংমিশ্রণে সৃষ্ট এসব আবাসন ইউনিটকে এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে নিরাপত্তার পাশাপাশি শান্ত-সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
এই নূরলানার সমুদ্র বন্দরে একসঙ্গে ১২০টি ইয়ট বা প্রমোদতরী ভেড়ানোর ব্যবস্থা থাকবে। এই বন্দর স্থানীয় এবং পর্যটক উভয় শ্রেণির মানুষ ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়া, এই বন্দরে দেওয়া হবে ওয়াটার ট্যাক্সি সেবাও।
এ ছাড়া, নূরলানায় পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত একটি সুপরিসর গলফ কোর্স এবং এর কাছেই একটি বিশ্বমানের পোলো এবং রেসকোর্স মাঠ থাকবে। এ ছাড়া পানিতে খেলার উপযোগী বিভিন্ন ধরনের জল ক্রীড়া—যেমন সেইলিং বা নৌকা চালানো, গভীর সমুদ্রের নিচে যাওয়ার মতো ব্যবস্থাও থাকবে।
নিওমের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নূরলানা গড়ে তোলার লক্ষ্য হলো—আধুনিক ও সক্রিয় জীবনকে নতুন করে আবিষ্কারের সুযোগ তৈরি করে দেওয়া। এই উদ্ভাবনী শহরটিতে বাসিন্দা ও পর্যটকদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি তাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের প্রচুর সুযোগ থাকবে।
নানা কল্পনা-জল্পনা আছে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নিওম প্রকল্প নিয়ে। মাঝে গুঞ্জন উঠেছিল অর্থের অভাবে দেড় লাখ কোটি ডলারের এই প্রকল্পের ৯৮ শতাংশই বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সৌদি নীতি নির্ধারকেরা সেই বিষয়টিকে উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁরা এখনো আশবাদী, এই প্রকল্প অবশ্যই বাস্তবায়িত হবে। আর এই প্রকল্পেরই অংশ অত্যাধুনিক বিলাসবহুল নগরী নূরলানা।
নিওম প্রকল্পের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বরে নিওম কর্তৃপক্ষ এই নূরলানা শহরের ঘোষণা দেন। আকাবা উপসাগরের উপকূলে অবস্থিত এই শহরে ৩ হাজার এলিট মানুষকে বাসিন্দা করা হবে। এই নগরীতে সর্বাধুনিক জীবনযাপনের সব উপকরণ থেকে শুরু করে সর্বশেষ প্রযুক্তির সেবাও দেওয়া হবে এই নগরীতে।
মোদ্দা কথা, সর্বাধুনিক জীবনযাপন পদ্ধতি ও সর্বশেষ প্রযুক্তির সহায়তা টেকসই জীবনযাপন পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে এই শহর নূরলানায়। এই নগরীতে থাকবে ৭১১টি আবাসন ইউনিট। এসব ইউনিট বিলাসবহুল ম্যানসন, পর্যাপ্ত কামরার ফ্ল্যাট, সমুদ্র উপকূলের ভিলা—নিয়ে গঠিত হবে। সমুদ্র, বালিয়াড়ি ও প্রযুক্তির সংমিশ্রণে সৃষ্ট এসব আবাসন ইউনিটকে এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে নিরাপত্তার পাশাপাশি শান্ত-সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
এই নূরলানার সমুদ্র বন্দরে একসঙ্গে ১২০টি ইয়ট বা প্রমোদতরী ভেড়ানোর ব্যবস্থা থাকবে। এই বন্দর স্থানীয় এবং পর্যটক উভয় শ্রেণির মানুষ ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়া, এই বন্দরে দেওয়া হবে ওয়াটার ট্যাক্সি সেবাও।
এ ছাড়া, নূরলানায় পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত একটি সুপরিসর গলফ কোর্স এবং এর কাছেই একটি বিশ্বমানের পোলো এবং রেসকোর্স মাঠ থাকবে। এ ছাড়া পানিতে খেলার উপযোগী বিভিন্ন ধরনের জল ক্রীড়া—যেমন সেইলিং বা নৌকা চালানো, গভীর সমুদ্রের নিচে যাওয়ার মতো ব্যবস্থাও থাকবে।
নিওমের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নূরলানা গড়ে তোলার লক্ষ্য হলো—আধুনিক ও সক্রিয় জীবনকে নতুন করে আবিষ্কারের সুযোগ তৈরি করে দেওয়া। এই উদ্ভাবনী শহরটিতে বাসিন্দা ও পর্যটকদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি তাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের প্রচুর সুযোগ থাকবে।
মিয়ানমারে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত জাতীয় প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা পরিষদ গতকাল শুক্রবার রাজধানী নেপিডোতে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়। পরে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়
৭ মিনিট আগেসীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৮ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৯ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৯ ঘণ্টা আগে