পুনরায় দূতাবাস চালুর বিষয়ে আলোচনা করছে সৌদি আরব ও সিরিয়া। রাশিয়ার মধ্যস্থতায় এ দুটি দেশ সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে এ আলোচনা শুরু করেছে। এর আগে চীনের মধ্যস্থতায় গত ১০ মার্চ ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও দূতাবাস পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি। গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ মস্কো সফর করেন। সে সময়ে সৌদি-সিরিয়া সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে মধ্যস্থতা করে রাশিয়া।
সৌদির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে আল জাজিরা জানিয়েছে, এটি দু’দেশের মাঝে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের একটি ইঙ্গিত। সিরিয়ায় ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর বিরোধীদের সমর্থন দিয়ে দামেস্কে দূতাবাস বন্ধ করে দেয় সৌদি আরব। ২০১২ সালে সিরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করা হয়।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আল-এখবারিয়া বলেছে, দুই দেশের মধ্যে দূতাবাস কেন্দ্রিক পরিষেবা সহজ করা এবং পুনরায় দূতাবাস চালু করার ব্যাপারে সৌদি ও সিরিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরব ও সিরিয়া দূতাবাস চালুর বিষয়ে একমত হয়েছে। সম্প্রতি সৌদি ও ইরান সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে একমত হওয়ার পর রিয়াদ-দামেস্ক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের বিষয়টি আলোচনায় আসে।
রয়টার্স জানায়, দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পর্ক ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে সৌদি আরব ও সিরিয়া। এখন দেশ দুটি আবার তাঁদের দূতাবাস পুনরায় চালু করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিলের দ্বিতীয়ার্ধে ঈদ উল ফিতরের পরে নিজেদের দূতাবাস পুনরায় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই দেশের সরকার। দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি আঞ্চলিক সূত্র রয়টার্সকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তবে এসব বিষয়ে কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ১০ মার্চ চীনের মধ্যস্থতায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও দূতাবাস পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি আরব। এরপর সিরিয়ার সঙ্গেও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি।
প্রায় ১১ বছর ধরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদবিরোধী বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে এই গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে শরণার্থী হিসেবে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৬০ লাখ মানুষ।
গৃহযুদ্ধের শুরুতে সৌদি আরব, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও তার বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক মিত্র সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সমর্থন দেয়। তবে প্রেসিডেন্ট আসাদ অবশ্য ইরান ও রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে বেশির ভাগ বিদ্রোহী পরাস্ত করেন।
পুনরায় দূতাবাস চালুর বিষয়ে আলোচনা করছে সৌদি আরব ও সিরিয়া। রাশিয়ার মধ্যস্থতায় এ দুটি দেশ সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে এ আলোচনা শুরু করেছে। এর আগে চীনের মধ্যস্থতায় গত ১০ মার্চ ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও দূতাবাস পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি। গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ মস্কো সফর করেন। সে সময়ে সৌদি-সিরিয়া সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে মধ্যস্থতা করে রাশিয়া।
সৌদির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে আল জাজিরা জানিয়েছে, এটি দু’দেশের মাঝে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের একটি ইঙ্গিত। সিরিয়ায় ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর বিরোধীদের সমর্থন দিয়ে দামেস্কে দূতাবাস বন্ধ করে দেয় সৌদি আরব। ২০১২ সালে সিরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করা হয়।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আল-এখবারিয়া বলেছে, দুই দেশের মধ্যে দূতাবাস কেন্দ্রিক পরিষেবা সহজ করা এবং পুনরায় দূতাবাস চালু করার ব্যাপারে সৌদি ও সিরিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরব ও সিরিয়া দূতাবাস চালুর বিষয়ে একমত হয়েছে। সম্প্রতি সৌদি ও ইরান সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে একমত হওয়ার পর রিয়াদ-দামেস্ক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের বিষয়টি আলোচনায় আসে।
রয়টার্স জানায়, দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পর্ক ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে সৌদি আরব ও সিরিয়া। এখন দেশ দুটি আবার তাঁদের দূতাবাস পুনরায় চালু করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিলের দ্বিতীয়ার্ধে ঈদ উল ফিতরের পরে নিজেদের দূতাবাস পুনরায় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই দেশের সরকার। দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি আঞ্চলিক সূত্র রয়টার্সকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তবে এসব বিষয়ে কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ১০ মার্চ চীনের মধ্যস্থতায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও দূতাবাস পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি আরব। এরপর সিরিয়ার সঙ্গেও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি।
প্রায় ১১ বছর ধরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদবিরোধী বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে এই গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে শরণার্থী হিসেবে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৬০ লাখ মানুষ।
গৃহযুদ্ধের শুরুতে সৌদি আরব, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও তার বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক মিত্র সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সমর্থন দেয়। তবে প্রেসিডেন্ট আসাদ অবশ্য ইরান ও রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে বেশির ভাগ বিদ্রোহী পরাস্ত করেন।
তুরস্কে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় বেশি আশা দেখছেন না যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক মার্কো রুবিও। তাঁর মতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে সরাসরি বৈঠক না হলে অগ্রগতি সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বোমা হামলায় খান ইউনিসে ঘরবাড়ি ও আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে নারী ও শিশুসহ ৫৬ জন নিহত হয়েছে। অন্যদিকে জাবালিয়ায় প্রাণঘাতী হামলায় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও নামাজের হলঘরে ১৩ জন নিহত হয়েছে বলে হামাস-নিয়ন্ত্রিত সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে তুরস্ক খোলাখুলিভাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট। ছুটি কাটানোর শেষ দিন ছিল এটি। বিলাসবহুল বেশিয়ান ইয়টে থাকা অতিথিরা বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ব্রিটিশ এই প্রমোদতরিটির মালিক মাইক লিঞ্চ। একটি প্রতারণা মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার খুশিতে তিনি বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে উদ্যাপনে ছিলেন।
১৪ ঘণ্টা আগে