মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে মেক্সিকো তাদের উত্তরের সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বুধবার সিউদাদ হুয়ারেজ ও টেক্সাসের এল পাসোর মধ্যবর্তী সীমান্তে মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড ও সেনাবাহিনীর ট্রাকের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুখোশ পরিহিত অস্ত্রধারী ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা সীমান্তের পাশে টহল দিয়ে লুকিয়ে রাখা মই ও দড়ি উদ্ধার করেছে। অভিবাসীরা অবৈধভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে এগুলো ব্যবহার করত। সীমান্তের নিকটবর্তী শহর তিজুয়ানায়ও ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প ঘোষণা দেন, তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে কঠোর শুল্ক (২৫ শতাংশ) আরোপের সিদ্ধান্ত এক মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করতে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের প্রতিশ্রুতি দেন এবং ফেন্টানাইল মাদক চোরাচালান রোধের প্রতিশ্রুতি দেন।
যদিও গত এক বছরে মার্কিন সীমান্তে মেক্সিকো থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও ফেন্টানাইল ওভারডোজের ঘটনা কমেছে। তবে ট্রাম্প ক্ষমতায় এসেই মার্কিন সীমান্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। এ ছাড়া মেক্সিকোতে মার্কিন অস্ত্র চোরাচালান বন্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
গত মঙ্গলবার প্রথম দফায় মেক্সিকান সেনারা সীমান্ত শহরগুলোতে পৌঁছায় এবং বুধবার থেকে তাদের টহল শুরু করে। ন্যাশনাল গার্ডের কর্মকর্তা হোসে লুইস সান্তোস ইজা বলেন, ‘এখন থেকে সীমান্তে স্থায়ী নজরদারি থাকবে। এই অভিযানের মূল লক্ষ্য অবৈধ অনুপ্রবেশসহ মাদক চোরাচালান, বিশেষ করে ফেন্টানাইল রোধ করা।’
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সিউদাদ হুয়ারেজে কমপক্ষে ১ হাজার ৬৫০ জন সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে, যা তিজুয়ানা সীমান্তের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তিজুয়ানায় ১ হাজার ৯৪৯ জন সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা রয়েছে।
সম্প্রতি লাটিন আমেরিকা সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি মেক্সিকোর এ পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
এদিকে মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউমের এই কৌশলী পদক্ষেপকে বিশেষজ্ঞরা রাজনৈতিকভাবে চতুর বলে আখ্যায়িত করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, ক্লদিয়া হয়তো তাঁর পূর্বসূরি আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদরের মতো দক্ষতার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় সফল হবেন না। কিন্তু ট্রাম্পের হুমকির পর এমন সমঝোতা তাঁর নেতৃত্বের কৌশলকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে মেক্সিকো তাদের উত্তরের সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বুধবার সিউদাদ হুয়ারেজ ও টেক্সাসের এল পাসোর মধ্যবর্তী সীমান্তে মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড ও সেনাবাহিনীর ট্রাকের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুখোশ পরিহিত অস্ত্রধারী ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা সীমান্তের পাশে টহল দিয়ে লুকিয়ে রাখা মই ও দড়ি উদ্ধার করেছে। অভিবাসীরা অবৈধভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে এগুলো ব্যবহার করত। সীমান্তের নিকটবর্তী শহর তিজুয়ানায়ও ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প ঘোষণা দেন, তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে কঠোর শুল্ক (২৫ শতাংশ) আরোপের সিদ্ধান্ত এক মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করতে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের প্রতিশ্রুতি দেন এবং ফেন্টানাইল মাদক চোরাচালান রোধের প্রতিশ্রুতি দেন।
যদিও গত এক বছরে মার্কিন সীমান্তে মেক্সিকো থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও ফেন্টানাইল ওভারডোজের ঘটনা কমেছে। তবে ট্রাম্প ক্ষমতায় এসেই মার্কিন সীমান্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। এ ছাড়া মেক্সিকোতে মার্কিন অস্ত্র চোরাচালান বন্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
গত মঙ্গলবার প্রথম দফায় মেক্সিকান সেনারা সীমান্ত শহরগুলোতে পৌঁছায় এবং বুধবার থেকে তাদের টহল শুরু করে। ন্যাশনাল গার্ডের কর্মকর্তা হোসে লুইস সান্তোস ইজা বলেন, ‘এখন থেকে সীমান্তে স্থায়ী নজরদারি থাকবে। এই অভিযানের মূল লক্ষ্য অবৈধ অনুপ্রবেশসহ মাদক চোরাচালান, বিশেষ করে ফেন্টানাইল রোধ করা।’
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সিউদাদ হুয়ারেজে কমপক্ষে ১ হাজার ৬৫০ জন সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে, যা তিজুয়ানা সীমান্তের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তিজুয়ানায় ১ হাজার ৯৪৯ জন সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা রয়েছে।
সম্প্রতি লাটিন আমেরিকা সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি মেক্সিকোর এ পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
এদিকে মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউমের এই কৌশলী পদক্ষেপকে বিশেষজ্ঞরা রাজনৈতিকভাবে চতুর বলে আখ্যায়িত করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, ক্লদিয়া হয়তো তাঁর পূর্বসূরি আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদরের মতো দক্ষতার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় সফল হবেন না। কিন্তু ট্রাম্পের হুমকির পর এমন সমঝোতা তাঁর নেতৃত্বের কৌশলকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।
কয়েক দিন ধরেই আলোচনায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ বিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রস্তাব। এবার যুদ্ধবিরতির এই প্রস্তাবে আগেভাগে সম্মত হয়ে যায় ইসরায়েল, যা অত্যন্ত বিরল। অন্যদিকে, হামাস অভিযোগ করছে—যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রস্তাবে উপেক্ষিত ফিলিস্তিনি স্বার্থ। তবে, কী আছে ওই প্রস্তাবে তা জানা যাচ্ছিল না। অবশেষে আজ
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আবারও প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন, ৯ ও ১০ মের মধ্যরাতে ভারতের মিসাইল হামলায় পাকিস্তানের একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা হয়েছিল। তিনি এটিও স্বীকার করেন ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের এই অভিযানের বিষয়ে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী পুরোপুরি প্রস্তুত ছিল না।
৪ ঘণ্টা আগেপেশাগত ক্ষেত্রে খুবই উচ্চমাত্রার দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন নারীরা। তবে, যুদ্ধক্ষেত্র ও শারীরিক সক্ষমতার ক্ষেত্রে তাঁরা তাল মেলাতে পারছেন না। যুদ্ধের ময়দানে শত্রুকে ঘায়েল করে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিতে যে ধরনের সক্ষমতা প্রয়োজন তা তাঁদের মধ্যে তুলনামূলক কম।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই প্রস্তাবে ইসরায়েল রাজি কি না সেবিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, হামাসের কাছে যারা এখনো জিম্মি রয়েছেন তাঁদের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ
৯ ঘণ্টা আগে