লেবাননের হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ হত্যাকাণ্ডে বিশ্বনেতাদের নীরবতার সমালোচনা করেছেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। গত শনিবার লা গুয়েরা শহরে এক সমাবেশে এ নিয়ে কথা বলেন তিনি।
নিকোলাস মাদুরো বলেন, ‘প্রতিরোধ আন্দোলনের নেতা হাসান নাসরুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় লেবাননের জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছি। বিশ্বের কাপুরুষ নেতারা নীরব রয়েছে। তবে বিদ্রোহী ও বিপ্লবী জনগণকে কেউ থামাতে পারবে না।’
গাজা ও লেবাননের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে তিনি বলেন, এসব অঞ্চলের মানুষ ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠীর গণহত্যা ও সন্ত্রাসী হামলার শিকার। ইসরায়েলের সরকার এমন একজন ব্যক্তির দ্বারা পরিচালিত, যিনি আমাদের কেবল হিটলারের কথা মনে করিয়ে দেন।
ইরানি সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, মুসলিম, আরব এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের জনগণকে ফিলিস্তিন ও লেবাননে ইসরায়েলের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার আহ্বান জানান ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে নেতানিয়াহুর উপস্থিতির কথা উল্লেখ করে মাদুরো বলেন, ‘এই হামলার আদেশ নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে জারি করা হয়েছে।’
এদিকে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, হিজবুল্লাহপ্রধানকে হত্যা করার সন্ত্রাসী নির্দেশ যে নিউইয়র্ক থেকে জারি করা হয়েছিল, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তা ভুলে যাবে না। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবে না। হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুতে গত শনিবার এক শোকবার্তায় এসব কথা বলেন তিনি।
মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, হিজবুল্লাহ নেতা ছিলেন মুসলিম বিশ্বের গর্ব ও প্রতিরোধের মূর্ত প্রতীক। তিনি শেষ পর্যন্ত তাঁর দীর্ঘদিনের কামনা—শাহাদাতের সুউচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। নাসরুল্লাহর রক্ত হিজবুল্লাহকে আরও শক্তিশালী করবে। তাঁর শাহাদাতের ঘটনায় প্রতিরোধ অক্ষের ডালপালা আরও বৃদ্ধি পাবে।
লেবাননের হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ হত্যাকাণ্ডে বিশ্বনেতাদের নীরবতার সমালোচনা করেছেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। গত শনিবার লা গুয়েরা শহরে এক সমাবেশে এ নিয়ে কথা বলেন তিনি।
নিকোলাস মাদুরো বলেন, ‘প্রতিরোধ আন্দোলনের নেতা হাসান নাসরুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় লেবাননের জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছি। বিশ্বের কাপুরুষ নেতারা নীরব রয়েছে। তবে বিদ্রোহী ও বিপ্লবী জনগণকে কেউ থামাতে পারবে না।’
গাজা ও লেবাননের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে তিনি বলেন, এসব অঞ্চলের মানুষ ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠীর গণহত্যা ও সন্ত্রাসী হামলার শিকার। ইসরায়েলের সরকার এমন একজন ব্যক্তির দ্বারা পরিচালিত, যিনি আমাদের কেবল হিটলারের কথা মনে করিয়ে দেন।
ইরানি সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, মুসলিম, আরব এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের জনগণকে ফিলিস্তিন ও লেবাননে ইসরায়েলের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার আহ্বান জানান ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে নেতানিয়াহুর উপস্থিতির কথা উল্লেখ করে মাদুরো বলেন, ‘এই হামলার আদেশ নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে জারি করা হয়েছে।’
এদিকে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, হিজবুল্লাহপ্রধানকে হত্যা করার সন্ত্রাসী নির্দেশ যে নিউইয়র্ক থেকে জারি করা হয়েছিল, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তা ভুলে যাবে না। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবে না। হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুতে গত শনিবার এক শোকবার্তায় এসব কথা বলেন তিনি।
মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, হিজবুল্লাহ নেতা ছিলেন মুসলিম বিশ্বের গর্ব ও প্রতিরোধের মূর্ত প্রতীক। তিনি শেষ পর্যন্ত তাঁর দীর্ঘদিনের কামনা—শাহাদাতের সুউচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। নাসরুল্লাহর রক্ত হিজবুল্লাহকে আরও শক্তিশালী করবে। তাঁর শাহাদাতের ঘটনায় প্রতিরোধ অক্ষের ডালপালা আরও বৃদ্ধি পাবে।
চলতি বছরের ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো পুরস্কার’ জয় করে নিয়েছে গাজার এক আহত শিশুর হৃদয়বিদারক প্রতিকৃতি। ছবিটি তুলেছেন ফিলিস্তিনি আলোকচিত্রী সামার আবু এলউফ, যিনি নিজেও গাজার বাসিন্দা। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ৪২টি চূড়ান্ত ছবির মধ্যে এই ছবিটিকেই সেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেটেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক একাধিক সন্তান নিয়ে একটি ‘বাহিনী’ গড়ার পরিকল্পনা করছেন বলে জানা গেছে। এই উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’ ব্যবহার করে সম্ভাব্য মায়েদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। এ ছাড়া সন্তান জন্মের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে অনেককে তিনি সারোগেট
২ ঘণ্টা আগেকারাবন্দী অধিকার সংস্থা আদ্দামির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ইসরায়েল ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কারাগারে বন্দী আছে প্রায় ১০ হাজার ফিলিস্তিনি। এই বন্দীদের মধ্যে ৩ হাজার ৪৯৮ জনকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটকে রাখা হয়েছে, কোনো ধরনের বিচারও করা হয়নি, ৪০০ জন শিশু, ২৭ জন নারী এবং ২৯৯ জন যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেরায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, পরিবারের বিরুদ্ধে বিয়ের পর জীবন ও স্বাধীনতার ওপর কোনো হুমকি না এলে পুলিশের সাহায্য দাবি করা উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দম্পতির পারস্পরিক সহায়তায় নির্ভর করে সমাজের মুখোমুখি হওয়া উচিত। হুমকির পক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে নিরাপত্তা দেওয়া যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে