ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী আবারও নতুন পদযাত্রার উদ্যোগ নিয়েছেন। এবার এই উদ্যোগের নাম দেওয়া হচ্ছে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। দলটি মনে করছে, ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এই পদযাত্রা কংগ্রেসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক মূলধন হিসেবে কাজ করবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারকে আগামী নির্বাচনে টেক্কা দিতে ‘ইন্ডিয়া’ জোটকেই প্রাধান্য দেবে কংগ্রেস। এ লক্ষ্যে দলটি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবে। তবে ভারতজুড়ে দলের জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে রাহুলের ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’কেও প্রাধান্য দেবে দলটি।
কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব, দলটির সাধারণ সম্পাদকমণ্ডলী, রাজ্য কংগ্রেসের প্রধান এবং বিভিন্ন রাজ্যে কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীদের এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, কংগ্রেস সর্বাত্মকভাবে ‘ইন্ডিয়া’ জোটকে প্রাধান্য দেবে। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জোটকে শক্তিশালী করতে কোনো ত্রুটি থাকবে না।
কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেও জোর দিয়ে বলেছেন, কংগ্রেস ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে যৌথ কর্মসূচি দেবে। তবে জাতীয় নির্বাচনে জোটের শরিকদের মধ্যে আসন বণ্টন কেমন হবে, সে বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত দেননি তিনি। কংগ্রেসের ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স কমিটি জোটের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি দেখভাল করছে। বিষয়টি নিয়ে কমিটির সদস্যরা এরই মধ্যে দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে আলোচনা করেছে। তবে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
এদিকে দলের মুখপাত্র জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, আগামী ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে কংগ্রেস ও রাহুল গান্ধীর নতুন কর্মসূচি ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। তিনি এরই মধ্যে ইন্ডিয়া জোটের নেতাদের এই যাত্রায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগে ভারতের ১৪টি রাজ্যে এই ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ হওয়ার কথা থাকলেও এখন নতুন সিদ্ধান্ত অনুসারে ১৫টি রাজ্যে হবে এই যাত্রা। নতুন করে অন্ধ্র প্রদেশকে যুক্ত করা হয়েছে তালিকায়।
প্রথমে এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘ন্যায়যাত্রা’। পরে জনগণের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এর নাম রাখা হয় ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। দলের নেতারা মনে করছেন, নতুন কোনো কর্মসূচি হিসেবে এটি পরিচিত না করে ভারত জোড়ো যাত্রার বর্ধিত বা দ্বিতীয় অধ্যায় হিসেবেই এর নাম ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ রাখা ভালো হবে। এর ফলে জনসম্পৃক্ততাও বাড়বে বলে মনে করেন তাঁরা।
ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১৫ রাজ্যে মোট ৬৬ দিন প্রচারণা চালাবেন রাহুল গান্ধী। এই সময়ে তিনি অন্তত ১১০টি জেলা সফর করবেন এবং এই সময়ে তাঁকে প্রায় ৬ হাজার ৭০০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিতে হবে। তাঁর এই যাত্রার অধিকাংশই হবে বাসে। তবে প্রতিদিন তিনি সাত থেকে আট কিলোমিটার হাঁটবেন এবং অন্তত দুটি জনসভায় অংশ নেবেন তিনি।
এর আগে ২০২২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কন্য়াকুমারী থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ শুরু করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের ৩০ তারিখ যেই যাত্রা শেষ হয় কাশ্মীরে। ১৩০ দিন ধরে দেশের ১২টা রাজ্য এবং দুই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল সফর করেন রাহুল। কন্য়াকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত হেঁটে পার করেন প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ।
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী আবারও নতুন পদযাত্রার উদ্যোগ নিয়েছেন। এবার এই উদ্যোগের নাম দেওয়া হচ্ছে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। দলটি মনে করছে, ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এই পদযাত্রা কংগ্রেসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক মূলধন হিসেবে কাজ করবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারকে আগামী নির্বাচনে টেক্কা দিতে ‘ইন্ডিয়া’ জোটকেই প্রাধান্য দেবে কংগ্রেস। এ লক্ষ্যে দলটি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবে। তবে ভারতজুড়ে দলের জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে রাহুলের ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’কেও প্রাধান্য দেবে দলটি।
কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব, দলটির সাধারণ সম্পাদকমণ্ডলী, রাজ্য কংগ্রেসের প্রধান এবং বিভিন্ন রাজ্যে কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীদের এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, কংগ্রেস সর্বাত্মকভাবে ‘ইন্ডিয়া’ জোটকে প্রাধান্য দেবে। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জোটকে শক্তিশালী করতে কোনো ত্রুটি থাকবে না।
কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেও জোর দিয়ে বলেছেন, কংগ্রেস ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে যৌথ কর্মসূচি দেবে। তবে জাতীয় নির্বাচনে জোটের শরিকদের মধ্যে আসন বণ্টন কেমন হবে, সে বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত দেননি তিনি। কংগ্রেসের ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স কমিটি জোটের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি দেখভাল করছে। বিষয়টি নিয়ে কমিটির সদস্যরা এরই মধ্যে দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে আলোচনা করেছে। তবে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
এদিকে দলের মুখপাত্র জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, আগামী ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে কংগ্রেস ও রাহুল গান্ধীর নতুন কর্মসূচি ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। তিনি এরই মধ্যে ইন্ডিয়া জোটের নেতাদের এই যাত্রায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগে ভারতের ১৪টি রাজ্যে এই ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ হওয়ার কথা থাকলেও এখন নতুন সিদ্ধান্ত অনুসারে ১৫টি রাজ্যে হবে এই যাত্রা। নতুন করে অন্ধ্র প্রদেশকে যুক্ত করা হয়েছে তালিকায়।
প্রথমে এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘ন্যায়যাত্রা’। পরে জনগণের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এর নাম রাখা হয় ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। দলের নেতারা মনে করছেন, নতুন কোনো কর্মসূচি হিসেবে এটি পরিচিত না করে ভারত জোড়ো যাত্রার বর্ধিত বা দ্বিতীয় অধ্যায় হিসেবেই এর নাম ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ রাখা ভালো হবে। এর ফলে জনসম্পৃক্ততাও বাড়বে বলে মনে করেন তাঁরা।
ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১৫ রাজ্যে মোট ৬৬ দিন প্রচারণা চালাবেন রাহুল গান্ধী। এই সময়ে তিনি অন্তত ১১০টি জেলা সফর করবেন এবং এই সময়ে তাঁকে প্রায় ৬ হাজার ৭০০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিতে হবে। তাঁর এই যাত্রার অধিকাংশই হবে বাসে। তবে প্রতিদিন তিনি সাত থেকে আট কিলোমিটার হাঁটবেন এবং অন্তত দুটি জনসভায় অংশ নেবেন তিনি।
এর আগে ২০২২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কন্য়াকুমারী থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ শুরু করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের ৩০ তারিখ যেই যাত্রা শেষ হয় কাশ্মীরে। ১৩০ দিন ধরে দেশের ১২টা রাজ্য এবং দুই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল সফর করেন রাহুল। কন্য়াকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত হেঁটে পার করেন প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে ১০-১২ দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাশিয়া শান্তিচুক্তিতে না এলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার স্কটল্যান্ডে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
১০ মিনিট আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর দমনমূলক নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) বিরুদ্ধে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এক প্রতিবেদনে বলেছে...
২৫ মিনিট আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি অবরোধের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। সংকট এতটাই তীব্র যে, এরই মধ্যে অঞ্চলটিতে আর কোনো খাবারই পাওয়া যাচ্ছে। ফলে, স্থানীয়রা এক দুর্ভিক্ষময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে অঞ্চলটি না খেতে পেয়ে মারা গেছে আরও অন্তত ১৪ জন। আর
১ ঘণ্টা আগেচীনের রাজধানী বেইজিং ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে টানা ভারী বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যায় অন্তত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে আরও কয়েকজন। এরই মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার বাসিন্দাকে। চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম সিসিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে