বাংলাদেশের চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক হামলার ঘটনায় আবারও নিন্দা জানিয়েছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (এমইএ) মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ নিন্দা জানান।
জয়সওয়াল বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি যে, চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে। তাঁদের সম্পত্তি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লুটপাট করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে লক্ষ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্টের পর এই ঘটনাগুলো ঘটেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের উসকানিমূলক পোস্ট এবং অবৈধ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ও বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আবারও আহ্বান জানাই।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম শহরে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘকে (ইসকন) ঘিরে এক ফেসবুক পোস্টের জের ধরে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মঙ্গলবার রাতে পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথ অভিযান চালায়।
এক হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা জানান, স্থানীয় এক যুবক ওসমান ইসকন নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন। পরিস্থিতি উত্তেজিত হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানে যায়। অভিযোগ আছে, এ সময় পুলিশের ওপর অ্যাসিডের মতো কিছু নিক্ষেপ করা হয়েছিল।
তিনি আরও জানান, রাতে হাজারি গলিতে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০০ জন সন্দেহভাজনকে আটক করে। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট থাকায় ঘটনাটি পুরোপুরি জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে, মিয়ানমার প্রসঙ্গেও মন্তব্য করেছেন ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। তিনি বলেন, মিয়ানমারে গণতন্ত্র, শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে ভারতের অটল সমর্থন রয়েছে।
জয়সওয়াল বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ হিসেবে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ভারত ও এর শিক্ষাবিদ, থিংক ট্যাংক ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের আগ্রহের বিষয়। সম্প্রতি, ৫ ও ৬ নভেম্বর ভারতীয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পরিষদ মিয়ানমারে সাংবিধানিকতা এবং ফেডারেলিজম নিয়ে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছিল, সেখানে মিয়ানমারের বিভিন্ন অংশ থেকে প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।’
তিনি আও বলেন, ‘আমাদের আশা, এই ধরনের মতবিনিময় মিয়ানমারের নিজস্ব উদ্যোগে একটি সমাধান খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। গণতন্ত্র, শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতি মিয়ানমারের প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে।’
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক হামলার ঘটনায় আবারও নিন্দা জানিয়েছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (এমইএ) মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ নিন্দা জানান।
জয়সওয়াল বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি যে, চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে। তাঁদের সম্পত্তি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লুটপাট করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে লক্ষ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্টের পর এই ঘটনাগুলো ঘটেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের উসকানিমূলক পোস্ট এবং অবৈধ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ও বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আবারও আহ্বান জানাই।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম শহরে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘকে (ইসকন) ঘিরে এক ফেসবুক পোস্টের জের ধরে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মঙ্গলবার রাতে পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথ অভিযান চালায়।
এক হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা জানান, স্থানীয় এক যুবক ওসমান ইসকন নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন। পরিস্থিতি উত্তেজিত হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানে যায়। অভিযোগ আছে, এ সময় পুলিশের ওপর অ্যাসিডের মতো কিছু নিক্ষেপ করা হয়েছিল।
তিনি আরও জানান, রাতে হাজারি গলিতে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০০ জন সন্দেহভাজনকে আটক করে। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট থাকায় ঘটনাটি পুরোপুরি জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে, মিয়ানমার প্রসঙ্গেও মন্তব্য করেছেন ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। তিনি বলেন, মিয়ানমারে গণতন্ত্র, শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে ভারতের অটল সমর্থন রয়েছে।
জয়সওয়াল বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ হিসেবে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ভারত ও এর শিক্ষাবিদ, থিংক ট্যাংক ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের আগ্রহের বিষয়। সম্প্রতি, ৫ ও ৬ নভেম্বর ভারতীয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পরিষদ মিয়ানমারে সাংবিধানিকতা এবং ফেডারেলিজম নিয়ে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছিল, সেখানে মিয়ানমারের বিভিন্ন অংশ থেকে প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।’
তিনি আও বলেন, ‘আমাদের আশা, এই ধরনের মতবিনিময় মিয়ানমারের নিজস্ব উদ্যোগে একটি সমাধান খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। গণতন্ত্র, শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতি মিয়ানমারের প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে।’
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর জম্মু-কাশ্মীরের জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। কাশ্মীরের শ্রীনগরে গতকাল রোববার বাজারঘাটে সাধারণ মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। তবে এখনো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ভারত। কোনো আঘাত এলে তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দেশটির সেনা
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দেওয়ার পর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক মনোভাব দেখিয়েছেন। রোববার জেলেনস্কি জানান, ইউক্রেন আলোচনার জন্য প্রস্তুত শুধুমাত্র যদি রাশিয়া আগেই যুদ্ধবিরতির জন্য সম্মত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান চলমান সামরিক উত্তেজনার মধ্যে ভারতের ঠিক কী পরিমাণ সম্পদের ক্ষতি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে ভারতীয় বিমানবাহিনীর এক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বলেছেন, যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে ঠিক কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ বিষয়ে তিনি কোনো বিস্তারিত তথ্য জানাতে রাজি হননি।
৩ ঘণ্টা আগেসমুদ্রে টানা ৫৫ দিন ভেসে থেকে প্রাণে বেঁচে গেছেন পাঁচ জেলে। স্থানীয় সময় শনিবার তাঁদের ইকুয়েডরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের এক বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। একটি টুনা ধরার নৌকা ওই পাঁচজনকে উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে ইকুয়েডর নৌবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে