ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ‘চামচাগিরি’ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক বিজেপি ও বর্তমানে কংগ্রেস নেতা উদিত রাজ। তাঁর এমন মন্তব্যের পর বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ক্ষমতাসীন বিজেপি শিবির। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে নোটিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের ন্যাশনাল কমিশন ফর উইমেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেস নেতা ডা. উদিত রাজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে তাঁর অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘দ্রৌপদী মুর্মুর মতো রাষ্ট্রপতি কোনো দেশেরই পাওয়া উচিত নয়। চামচাগিরিরও সীমা আছে। তিনি বলেছেন, দেশের ৭০ ভাগ মানুষ গুজরাটের লবণ খায়। নিজে লবণ খেয়ে জীবন যাপন করলে বুঝতে পারবেন।’
উদিত রাজের এমন মন্তব্যের পরপরই তাঁকে এবং তাঁর দল কংগ্রেসকে এই বিষয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বলেছে বিজেপি। তবে, টুইটের পর আলোচনা শুরুর পর থেকেই উদিত রাজ নিজের অবস্থানকে ঠিক বলেই দাবি করে যাচ্ছেন। উদিত রাজের এমন মন্তব্য মূলত রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাট সফরের সময় এক বক্তব্যে দ্রৌপদী মুর্মু বলেছিলেন—‘গুজরাট এককভাবে দেশের মোট লবণের ৭৬ শতাংশ উৎপাদন করে। একভাবে বলা যায়, দেশের সব মানুষই গুজরাটের লবণ খায়।’
যদিও ভারতের লবণের চাহিদার সিংহভাগ অংশই গুজরাট পূরণ করে থাকে। বিষয়টি সেখানে নয় আসলে। বরং উদিত রাজের মতো নেতারা ‘গুজরাটের লবণ খায়’–যার অর্থ মূলত আনুগত্য প্রকাশকে বোঝায়–বিষয়টির ওপর জোর দিয়ে রাষ্ট্রপতির ভাষণের সমালোচনা করেছেন বলে ধারণা রাজনীতি বিশ্লেষকদের।
উদিত রাজের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র বলেছেন, তাঁর এমন মন্তব্য ‘অশালীন’ এবং ‘উদ্বেগজনক’। তিনি আরও বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কংগ্রেস নেতাদের এমন মন্তব্য এই প্রথম নয়।’
ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ‘চামচাগিরি’ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক বিজেপি ও বর্তমানে কংগ্রেস নেতা উদিত রাজ। তাঁর এমন মন্তব্যের পর বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ক্ষমতাসীন বিজেপি শিবির। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে নোটিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের ন্যাশনাল কমিশন ফর উইমেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেস নেতা ডা. উদিত রাজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে তাঁর অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘দ্রৌপদী মুর্মুর মতো রাষ্ট্রপতি কোনো দেশেরই পাওয়া উচিত নয়। চামচাগিরিরও সীমা আছে। তিনি বলেছেন, দেশের ৭০ ভাগ মানুষ গুজরাটের লবণ খায়। নিজে লবণ খেয়ে জীবন যাপন করলে বুঝতে পারবেন।’
উদিত রাজের এমন মন্তব্যের পরপরই তাঁকে এবং তাঁর দল কংগ্রেসকে এই বিষয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বলেছে বিজেপি। তবে, টুইটের পর আলোচনা শুরুর পর থেকেই উদিত রাজ নিজের অবস্থানকে ঠিক বলেই দাবি করে যাচ্ছেন। উদিত রাজের এমন মন্তব্য মূলত রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাট সফরের সময় এক বক্তব্যে দ্রৌপদী মুর্মু বলেছিলেন—‘গুজরাট এককভাবে দেশের মোট লবণের ৭৬ শতাংশ উৎপাদন করে। একভাবে বলা যায়, দেশের সব মানুষই গুজরাটের লবণ খায়।’
যদিও ভারতের লবণের চাহিদার সিংহভাগ অংশই গুজরাট পূরণ করে থাকে। বিষয়টি সেখানে নয় আসলে। বরং উদিত রাজের মতো নেতারা ‘গুজরাটের লবণ খায়’–যার অর্থ মূলত আনুগত্য প্রকাশকে বোঝায়–বিষয়টির ওপর জোর দিয়ে রাষ্ট্রপতির ভাষণের সমালোচনা করেছেন বলে ধারণা রাজনীতি বিশ্লেষকদের।
উদিত রাজের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র বলেছেন, তাঁর এমন মন্তব্য ‘অশালীন’ এবং ‘উদ্বেগজনক’। তিনি আরও বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কংগ্রেস নেতাদের এমন মন্তব্য এই প্রথম নয়।’
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১৪ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে