কলকাতা প্রতিনিধি
উপনির্বাচনে ধাক্কা খেল ভারতের শাসক দল বিজেপি। ১৪টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তিনটি লোকসভা ও ২৯টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে এমন ছবিই ভেসে উঠছে। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যাশা মতোই ফল করেছে ৪-০।
আসাম, মণিপুর, মিজোরাম-সহ উত্তর-পূর্ব ভারতে বিজেপি ও তাঁদের জোট সঙ্গীরাই সব আসনে জিতেছে। কংগ্রেস খুব ভালো ফল করেছে বিজেপি শাসিত হিমাচল প্রদেশে। একটি লোকসভা আসনের পাশাপাশি সেখানকার তিনটি বিধানসভা আসনেও জিতেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানে দুটি বিধানসভা আসনই নিজেদের দখলে রেখেছে শাসক দল।
বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস লোকসভা আসনে জিততে না পারলেও ব্যবধান কমাতে সক্ষম হয়েছে। বিধানসভায় বিজেপি দুটি পেলেও কংগ্রেস ছিনিয়ে নিয়েছে একটি। মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকেও ভালো ফল করেছে কংগ্রেস।
উত্তর পূর্ব ভারতের বাইরে বিজেপির ফল হতাশজনকই বলা যেতে পারে। বিহারের আরজেডির সঙ্গে তাঁদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দাদরা ও নগর হবেলির একমাত্র লোকসভা কেন্দ্রটি এবার শিবসেনা ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপির থেকে।
তবে বিজেপির সবচেয়ে হতাশজনক ফল পশ্চিমবঙ্গে। বিধানসভা ভোটে ২-২ হলেও এবার চারটি কেন্দ্রের উপনির্বাচনে তৃণমূল ৪-০। কিছুদিন আগেই উপনির্বাচনে তৃণমূলের ফল হয়েছিল ৩-০। পরাজয়ের ফলে বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসছে।
২৯৪ সদস্যের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপির সদস্য সংখ্যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ৭০। পশ্চিমবঙ্গে হারের জন্য বিজেপি নেতারা সরকারিভাবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ করেছেন। অন্যদিকে মমতা ব্যানার্জির মতে, এই জয় মানুষের জয়। অপপ্রচার ও ঘৃণার বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ সবসময়ই উন্নয়ন ও একতাকে বেশি গুরুত্ব দেন। এই জয়ে সেটাই ফের প্রমাণিত হলো। মমতার ভাইপো, দলের সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশ, কোনো বিজয় মিছিল করা চলবে না। কারণ ভারতের নির্বাচন কমিশন আগেই করোনার কারণে মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
উপনির্বাচনে ধাক্কা খেল ভারতের শাসক দল বিজেপি। ১৪টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তিনটি লোকসভা ও ২৯টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে এমন ছবিই ভেসে উঠছে। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যাশা মতোই ফল করেছে ৪-০।
আসাম, মণিপুর, মিজোরাম-সহ উত্তর-পূর্ব ভারতে বিজেপি ও তাঁদের জোট সঙ্গীরাই সব আসনে জিতেছে। কংগ্রেস খুব ভালো ফল করেছে বিজেপি শাসিত হিমাচল প্রদেশে। একটি লোকসভা আসনের পাশাপাশি সেখানকার তিনটি বিধানসভা আসনেও জিতেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানে দুটি বিধানসভা আসনই নিজেদের দখলে রেখেছে শাসক দল।
বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস লোকসভা আসনে জিততে না পারলেও ব্যবধান কমাতে সক্ষম হয়েছে। বিধানসভায় বিজেপি দুটি পেলেও কংগ্রেস ছিনিয়ে নিয়েছে একটি। মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকেও ভালো ফল করেছে কংগ্রেস।
উত্তর পূর্ব ভারতের বাইরে বিজেপির ফল হতাশজনকই বলা যেতে পারে। বিহারের আরজেডির সঙ্গে তাঁদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দাদরা ও নগর হবেলির একমাত্র লোকসভা কেন্দ্রটি এবার শিবসেনা ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপির থেকে।
তবে বিজেপির সবচেয়ে হতাশজনক ফল পশ্চিমবঙ্গে। বিধানসভা ভোটে ২-২ হলেও এবার চারটি কেন্দ্রের উপনির্বাচনে তৃণমূল ৪-০। কিছুদিন আগেই উপনির্বাচনে তৃণমূলের ফল হয়েছিল ৩-০। পরাজয়ের ফলে বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসছে।
২৯৪ সদস্যের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপির সদস্য সংখ্যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ৭০। পশ্চিমবঙ্গে হারের জন্য বিজেপি নেতারা সরকারিভাবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ করেছেন। অন্যদিকে মমতা ব্যানার্জির মতে, এই জয় মানুষের জয়। অপপ্রচার ও ঘৃণার বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ সবসময়ই উন্নয়ন ও একতাকে বেশি গুরুত্ব দেন। এই জয়ে সেটাই ফের প্রমাণিত হলো। মমতার ভাইপো, দলের সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশ, কোনো বিজয় মিছিল করা চলবে না। কারণ ভারতের নির্বাচন কমিশন আগেই করোনার কারণে মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৭ ঘণ্টা আগে