সম্মতির ভিত্তিতে যৌন সম্পর্ক গড়ার এক পর্যায়ে তিক্ততা তৈরি হলে পুরুষ সঙ্গীর বিরুদ্ধে নারীদের ‘বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণের’ মামলা করার চলমান প্রবণতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এক আপিল নিষ্পত্তি করে রায় দেওয়ার সময় এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সর্বোচ্চ আদালত। আজ বুধবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিচারপতি বিবি নাগরত্ন ও এন কোটীশ্বর সিংয়ের বেঞ্চে গতকাল মঙ্গলবার ভুক্তভোগী এক পুরুষের পক্ষে আপিল আবেদন শুনানি হয়। সম্মতির ভিত্তিতে ৯ বছরের সম্পর্কের অবসানের তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন সঙ্গী নারী। আদালত তাঁর আবেদন গ্রহণ করে ওই মামলার এজাহার খারিজের আদেশ দেন।
আবেদনের শুনানি শেষে আদালত বলেন, অধিকাংশ মামলার ক্ষেত্রে দেখা যায়, দুজনের সম্মতিতে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থেকেছেন। কিন্তু যখন সম্পর্ক খারাপ হয়, তখন নারী সঙ্গী পুরুষ সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করে বিষয়টিকে ‘অপরাধমূলক হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেন’। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক সম্পর্কের সময় নারী সঙ্গীর পক্ষ থেকে কোনো প্রতিবাদ বা বিয়ের দাবি না থাকা ‘সম্মতিসূচক সম্পর্কেরই’ সাক্ষ্য দেয়।
‘সম্মতিসূচক সম্পর্ক’ ও ‘মিথ্যা বিয়ের প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে সম্পর্কের’ মধ্যে পার্থক্য করার উপর জোর দিয়ে আদালত বলেন, বিয়ের প্রতিশ্রুতি ছাড়াও ব্যক্তিগত আবেগ বা অন্য কোনো কারণেও নারী পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। সেক্ষেত্রে শারীরিক সম্পর্কে দুটি প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়। একটিতে উভয় পক্ষের সম্মতির ভিত্তিতে সম্পর্ক যা অপরাধমূলক নয়। অন্যটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে সম্পর্ক, যা প্রতারণাপ্রসূত এবং দণ্ডযোগ্য অপরাধ।
ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি এর আগে বোম্বে হাই কোর্টে আবেদন করলেও সেটা খারিজ হয়েছে। তিনি তখন হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন। সেই আপিল শুনে গতকাল আদালত তাঁর পক্ষে রায় দেন।
সম্মতির ভিত্তিতে যৌন সম্পর্ক গড়ার এক পর্যায়ে তিক্ততা তৈরি হলে পুরুষ সঙ্গীর বিরুদ্ধে নারীদের ‘বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণের’ মামলা করার চলমান প্রবণতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এক আপিল নিষ্পত্তি করে রায় দেওয়ার সময় এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সর্বোচ্চ আদালত। আজ বুধবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিচারপতি বিবি নাগরত্ন ও এন কোটীশ্বর সিংয়ের বেঞ্চে গতকাল মঙ্গলবার ভুক্তভোগী এক পুরুষের পক্ষে আপিল আবেদন শুনানি হয়। সম্মতির ভিত্তিতে ৯ বছরের সম্পর্কের অবসানের তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন সঙ্গী নারী। আদালত তাঁর আবেদন গ্রহণ করে ওই মামলার এজাহার খারিজের আদেশ দেন।
আবেদনের শুনানি শেষে আদালত বলেন, অধিকাংশ মামলার ক্ষেত্রে দেখা যায়, দুজনের সম্মতিতে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থেকেছেন। কিন্তু যখন সম্পর্ক খারাপ হয়, তখন নারী সঙ্গী পুরুষ সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করে বিষয়টিকে ‘অপরাধমূলক হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেন’। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক সম্পর্কের সময় নারী সঙ্গীর পক্ষ থেকে কোনো প্রতিবাদ বা বিয়ের দাবি না থাকা ‘সম্মতিসূচক সম্পর্কেরই’ সাক্ষ্য দেয়।
‘সম্মতিসূচক সম্পর্ক’ ও ‘মিথ্যা বিয়ের প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে সম্পর্কের’ মধ্যে পার্থক্য করার উপর জোর দিয়ে আদালত বলেন, বিয়ের প্রতিশ্রুতি ছাড়াও ব্যক্তিগত আবেগ বা অন্য কোনো কারণেও নারী পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। সেক্ষেত্রে শারীরিক সম্পর্কে দুটি প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়। একটিতে উভয় পক্ষের সম্মতির ভিত্তিতে সম্পর্ক যা অপরাধমূলক নয়। অন্যটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে সম্পর্ক, যা প্রতারণাপ্রসূত এবং দণ্ডযোগ্য অপরাধ।
ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি এর আগে বোম্বে হাই কোর্টে আবেদন করলেও সেটা খারিজ হয়েছে। তিনি তখন হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন। সেই আপিল শুনে গতকাল আদালত তাঁর পক্ষে রায় দেন।
স্লোভেনিয়ায় মেলানিয়া ট্রাম্পের প্রথম ভাস্কর্যটি আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর, একই স্থানে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু সেটিও উধাও হয়ে গেছে! এই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
১৩ মিনিট আগেবিগত কয়েক বছরে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ‘ইঞ্জিনিয়ার, মানবিকতা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক সেবা’—এসব বিষয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে ভিসার মাধ্যমে বিদেশি শ্রমিক আসছেন। গত এক দশকে এ ধরনের শ্রমিকের সংখ্যা তিন গুণ বেড়ে ৪ লাখের বেশি হয়েছে। জাপানের সংবাদ মাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড-এর এক
১ ঘণ্টা আগেতুরস্কে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় বেশি আশা দেখছেন না যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক মার্কো রুবিও। তাঁর মতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে সরাসরি বৈঠক না হলে অগ্রগতি সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বোমা হামলায় খান ইউনিসে ঘরবাড়ি ও আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে নারী ও শিশুসহ ৫৬ জন নিহত হয়েছে। অন্যদিকে জাবালিয়ায় প্রাণঘাতী হামলায় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও নামাজের হলঘরে ১৩ জন নিহত হয়েছে বলে হামাস-নিয়ন্ত্রিত সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে