অনলাইন ডেস্ক
আসাম সরকার তথাকথিত ‘বিদেশি’ বলে যাদের বাংলাদেশে তাদের ভাষায় ‘পুশব্যাক’ করছে সেটির বিরুদ্ধে রিট আবেদন করা হয়েছে গুয়াহাটি হাইকোর্টে। এই রিট আবেদনটি করেছে অল বিটিসি মাইনরিটি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন। আবেদনে বলা হয়েছে, রাজ্য সরকারের গ্রহণ করা ‘পুশব্যাক’ নীতি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, আসাম সরকারের ‘পুশব্যাক’ নীতির বিরুদ্ধে গুয়াহাটি হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছে অল বিটিসি মাইনরিটি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন। এর আগে, এ বিষয়ে করা তাদের আবেদন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট খারিজ করে দিয়ে হাইকোর্টে যেতে বলে।
গতকাল শুক্রবার গুয়াহাটি হাইকোর্টে এ বিষয়ে শুনানি হয়। বিচারপতি মনীশ চৌধুরী ও মিতালি ঠাকুরিয়ার বেঞ্চ আবেদনের পক্ষে আইনজীবীদের স্পষ্টভাবে জানাতে বলেন, আসাম সরকারের ওই পদক্ষেপে কারা কারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
আদালতের আদেশে বলা হয়, আবেদনকারীর পক্ষে উপস্থিত থাকা আইনজীবী এআর ভূঁইয়া জানিয়েছেন, তিনি ইতিমধ্যে সেই সব ব্যক্তির বিস্তারিত তালিকা পেয়েছেন, যাদের আটক করে পুশব্যাক নীতির আওতায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, ওই ব্যক্তিরা আগে ভারতীয় ভূখণ্ডে অবস্থান করছিলেন, কিন্তু আটক হওয়ার পর থেকে তাদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ভূঁইয়া জানান, তিনি আগামী ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য-সহ অতিরিক্ত হলফনামা জমা দেবেন।
আবেদনের পক্ষে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়ে বলেন, ‘আসাম সরকার আইনগত কোনো ভিত্তি ছাড়াই এই পুশব্যাক চালাচ্ছে।’ তিনি যুক্তি দেন, সীমান্তে কাউকে আটকিয়ে ভেতরে প্রবেশে বাধা দেওয়া গেলে সেটাকে পুশব্যাক বলা যায়। কিন্তু যারা ইতিমধ্যে ভারতের ভেতরে আছেন, তাদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া চলেছে বা সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের আইন মেনে প্রক্রিয়া শেষ না করে সীমান্তে নিয়ে গিয়ে জোর করে ঠেলে দেওয়া যায় না।
আসাম সরকারের পক্ষে অ্যাডভোকেট জেনারেল দেবজিৎ শইকিয়া বলেন, এই মামলা ‘অস্পষ্ট’ এবং তিনি সংগঠনটির আইনি যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। আদালতের আদেশে বলা হয়, শইকিয়া মামলাটি গ্রহণযোগ্য কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
অল বিটিসি মাইনরিটি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন তাদের আবেদনে দাবি করেছে, রাজ্য সরকারের গ্রহণ করা ‘পুশব্যাক’ নীতি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ। তারা আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছে, যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া কাউকে যেন বাংলাদেশে পাঠানো বা ‘পুশব্যাক’ করা না হয়।
আসাম সরকার তথাকথিত ‘বিদেশি’ বলে যাদের বাংলাদেশে তাদের ভাষায় ‘পুশব্যাক’ করছে সেটির বিরুদ্ধে রিট আবেদন করা হয়েছে গুয়াহাটি হাইকোর্টে। এই রিট আবেদনটি করেছে অল বিটিসি মাইনরিটি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন। আবেদনে বলা হয়েছে, রাজ্য সরকারের গ্রহণ করা ‘পুশব্যাক’ নীতি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, আসাম সরকারের ‘পুশব্যাক’ নীতির বিরুদ্ধে গুয়াহাটি হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছে অল বিটিসি মাইনরিটি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন। এর আগে, এ বিষয়ে করা তাদের আবেদন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট খারিজ করে দিয়ে হাইকোর্টে যেতে বলে।
গতকাল শুক্রবার গুয়াহাটি হাইকোর্টে এ বিষয়ে শুনানি হয়। বিচারপতি মনীশ চৌধুরী ও মিতালি ঠাকুরিয়ার বেঞ্চ আবেদনের পক্ষে আইনজীবীদের স্পষ্টভাবে জানাতে বলেন, আসাম সরকারের ওই পদক্ষেপে কারা কারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
আদালতের আদেশে বলা হয়, আবেদনকারীর পক্ষে উপস্থিত থাকা আইনজীবী এআর ভূঁইয়া জানিয়েছেন, তিনি ইতিমধ্যে সেই সব ব্যক্তির বিস্তারিত তালিকা পেয়েছেন, যাদের আটক করে পুশব্যাক নীতির আওতায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, ওই ব্যক্তিরা আগে ভারতীয় ভূখণ্ডে অবস্থান করছিলেন, কিন্তু আটক হওয়ার পর থেকে তাদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ভূঁইয়া জানান, তিনি আগামী ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য-সহ অতিরিক্ত হলফনামা জমা দেবেন।
আবেদনের পক্ষে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়ে বলেন, ‘আসাম সরকার আইনগত কোনো ভিত্তি ছাড়াই এই পুশব্যাক চালাচ্ছে।’ তিনি যুক্তি দেন, সীমান্তে কাউকে আটকিয়ে ভেতরে প্রবেশে বাধা দেওয়া গেলে সেটাকে পুশব্যাক বলা যায়। কিন্তু যারা ইতিমধ্যে ভারতের ভেতরে আছেন, তাদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া চলেছে বা সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের আইন মেনে প্রক্রিয়া শেষ না করে সীমান্তে নিয়ে গিয়ে জোর করে ঠেলে দেওয়া যায় না।
আসাম সরকারের পক্ষে অ্যাডভোকেট জেনারেল দেবজিৎ শইকিয়া বলেন, এই মামলা ‘অস্পষ্ট’ এবং তিনি সংগঠনটির আইনি যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। আদালতের আদেশে বলা হয়, শইকিয়া মামলাটি গ্রহণযোগ্য কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
অল বিটিসি মাইনরিটি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন তাদের আবেদনে দাবি করেছে, রাজ্য সরকারের গ্রহণ করা ‘পুশব্যাক’ নীতি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ। তারা আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছে, যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া কাউকে যেন বাংলাদেশে পাঠানো বা ‘পুশব্যাক’ করা না হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, তাদের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক অফিসের (এসইএআরও) প্রধান সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন। বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের মুখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৮ মিনিট আগেপ্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে ফেলছে বাংলাদেশ সরকার। আজ মঙ্গলবার এই ঘটনা নিয়ে দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসেই ভারতীয় নাগরিকেরা অনলাইন প্রতারণায় প্রায় ৮২০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৯ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা) হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের গভীর অরণ্যে একটি গুহায় বহু বছর ধরে দুই ছোট কন্যাসন্তানকে নিয়ে বসবাস করছিলেন এক রুশ নারী। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ওই নারীর ভারতে ভ্রমণের নথি অনেক আগে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে