কলকাতা প্রতিনিধি
দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে তাঁকে সামনে রেখেই কংগ্রেস ক্ষমতায় ফিরলেও তিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ড. মনমোহন সিংকে এগিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পদে। এবারও কংগ্রেসের সর্বোচ্চ পদও ছেড়ে দিয়েছেন সোনিয়া গান্ধী। এর আগে অবশ্য একবার ছেলে রাহুল গান্ধীকে দলের সভাপতি করার জন্য পদটি ছেড়েছিলেন তিনি।
কংগ্রেসের সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হননি গান্ধী পরিবারের কেউ। ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে সোনিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও অবাক হওয়ার কিছু ছিল না। তবে পরিবারের বাইরের লোকের হাতে দলের নেতৃত্ব দিতে স্বেচ্ছায় দলের সর্বোচ্চ পদ ত্যাগ করেন তিনি। আর এতে কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে সোনিয়ার আত্মত্যাগ নিয়ে নতুন করে উচ্ছ্বাস।
কংগ্রেসের নেতা কর্মীদের দাবি, পদের প্রতি কোনো মোহ নেই সোনিয়া গান্ধীর। নতুন সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে থেকে শুরু করে কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা অনেকেই ব্যস্ত সোনিয়ার বন্দনায়। সাবেক কংগ্রেস সভাপতি ও সোনিয়ার ছেলে রাহুল গান্ধীও এবার নেমে পড়লেন মায়ের স্তুতি–বন্দনায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, মায়ের জন্য তিনি গর্বিত। শুধু তাই নয়, তিনি জানান—প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী তথা তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধী তাঁকে বলেছিলেন, তাঁর মেয়ে না থাকার দুঃখ দূর করেছিলেন রাহুলের মা।
সোনিয়ার পাশাপাশি রাহুল ও প্রিয়াঙ্কাকে নিয়েও কংগ্রেসের উচ্ছ্বাস অব্যাহত। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট এখনো বলে চলেছেন, রাহুল সভাপতি হলেই সবচেয়ে ভালো হতো। মল্লিকার্জুনও রাহুলকে চটাতে নারাজ। আজ বৃহস্পতিবার তিনি রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রার প্রশংসা করেন। তাঁর মতে, এই ভারত জোড়ো যাত্রাই কংগ্রেসকে আগামী দিনে সুফল দেবে।
দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে তাঁকে সামনে রেখেই কংগ্রেস ক্ষমতায় ফিরলেও তিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ড. মনমোহন সিংকে এগিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পদে। এবারও কংগ্রেসের সর্বোচ্চ পদও ছেড়ে দিয়েছেন সোনিয়া গান্ধী। এর আগে অবশ্য একবার ছেলে রাহুল গান্ধীকে দলের সভাপতি করার জন্য পদটি ছেড়েছিলেন তিনি।
কংগ্রেসের সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হননি গান্ধী পরিবারের কেউ। ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে সোনিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও অবাক হওয়ার কিছু ছিল না। তবে পরিবারের বাইরের লোকের হাতে দলের নেতৃত্ব দিতে স্বেচ্ছায় দলের সর্বোচ্চ পদ ত্যাগ করেন তিনি। আর এতে কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে সোনিয়ার আত্মত্যাগ নিয়ে নতুন করে উচ্ছ্বাস।
কংগ্রেসের নেতা কর্মীদের দাবি, পদের প্রতি কোনো মোহ নেই সোনিয়া গান্ধীর। নতুন সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে থেকে শুরু করে কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা অনেকেই ব্যস্ত সোনিয়ার বন্দনায়। সাবেক কংগ্রেস সভাপতি ও সোনিয়ার ছেলে রাহুল গান্ধীও এবার নেমে পড়লেন মায়ের স্তুতি–বন্দনায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, মায়ের জন্য তিনি গর্বিত। শুধু তাই নয়, তিনি জানান—প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী তথা তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধী তাঁকে বলেছিলেন, তাঁর মেয়ে না থাকার দুঃখ দূর করেছিলেন রাহুলের মা।
সোনিয়ার পাশাপাশি রাহুল ও প্রিয়াঙ্কাকে নিয়েও কংগ্রেসের উচ্ছ্বাস অব্যাহত। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট এখনো বলে চলেছেন, রাহুল সভাপতি হলেই সবচেয়ে ভালো হতো। মল্লিকার্জুনও রাহুলকে চটাতে নারাজ। আজ বৃহস্পতিবার তিনি রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রার প্রশংসা করেন। তাঁর মতে, এই ভারত জোড়ো যাত্রাই কংগ্রেসকে আগামী দিনে সুফল দেবে।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৩১ মিনিট আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৪ ঘণ্টা আগে