প্রতিনিধি, কলকাতা
উত্তর প্রদেশের জেলা পঞ্চায়েতের চেয়ারপারসন নির্বাচনে বিপুলভাবে এগিয়ে গেল বিজেপি। তবু স্বস্তিতে নেই বিজেপির সর্বভারতীয় নেতৃত্ব। কারণ, সামনের বছরই ভারতের সবচেয়ে বড় এ রাজ্যে ভোট হবে।
উত্তর প্রদেশ বিধানসভা ভোটের দিকেই নজর এখন গোটা ভারতের। সেখানে বিজেপিকে হারাতে পারলেই বিরোধীরা বাড়তি অক্সিজেন পেতে পারে ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় লোকসভা ভোটে। সেখানে মূল লড়াই শাসক দল বিজেপির সঙ্গে সমাজবাদী পার্টির। কংগ্রেস ও বহুজন সমাজ পার্টিও থাকবে লড়াইয়ের ময়দানে। ফলে চতুর্মুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা প্রবল।
বিধানসভা ভোটের আগে জেলা পঞ্চায়েতের চেয়ারপারসন নির্বাচনের ফল ঘোষিত হয়েছে। সর্বশেষ খবরে, ৭৫টি জেলার ৭৫টি আসনের মধ্যে বিজেপি একাই পেতে চলেছে ৬০ টির বেশি আসন। অবশ্য রাজ্যটির বিজেপি সভাপতি স্বতন্দ্রদেব সিংয়ের দাবি, অন্তত ৬৭টি চেয়ারপারসন পদ তাঁরাই পাবেন।
এবারের নির্বাচনে বিজেপি বিনা ভোটে ২১টি ও সমাজবাদী পার্টি ১টি আসনে জয়ী হয়েছে। কংগ্রেসের ঘর শূন্য। বহুজন ভোটেই লড়েনি।
তবে পঞ্চায়েতের এই নির্বাচনকে গুরুত্ব দিতে নারাজ নির্বাচনী পর্যবেক্ষকেরা। তাঁরা বলছেন, ২০১৬ সালে ঠিক একইভাবে জিতেছিল সমাজবাদী পার্টি। কিন্তু ২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে বিজেপি ৪০৩ টির মধ্যে একাই জেতে ৩০৬ টিতে।
এদিকে ভোটে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছে সমাজবাদী পার্টি। দলের কর্মীরা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নিরপেক্ষ ভোটের দাবিতে পথ অবরোধও করেন।
অন্যদিকে, কংগ্রেস বিধানসভা ভোটের দিকে নজর রেখে সংগঠনকে চাঙা করার চেষ্টা করছে। কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র বলেছেন, তৃণমূল স্তরে সংগঠন গড়ে তোলাকেই তাঁরা এখন পাখির চোখ করেছেন।
আজ শনিবারই রাজ্যের বিভিন্ন জেলা ও শহরে নতুন করে কংগ্রেস সভাপতিদের নাম ঘোষিত হয়। উত্তর প্রদেশের কংগ্রেসের সাংগঠনিক দায়িত্বে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কাই। কংগ্রেসের শক্তি দুর্বল হলেও উত্তর প্রদেশ থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া কংগ্রেস।
অন্যদিকে, বিজেপিকে চিন্তায় রেখেছে করোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ, জাতপাতের রাজনীতি ও বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল। তাই নরেন্দ্র মোদিকে সামনে রেখেই ভোটে লড়বে তারা।
উত্তর প্রদেশের জেলা পঞ্চায়েতের চেয়ারপারসন নির্বাচনে বিপুলভাবে এগিয়ে গেল বিজেপি। তবু স্বস্তিতে নেই বিজেপির সর্বভারতীয় নেতৃত্ব। কারণ, সামনের বছরই ভারতের সবচেয়ে বড় এ রাজ্যে ভোট হবে।
উত্তর প্রদেশ বিধানসভা ভোটের দিকেই নজর এখন গোটা ভারতের। সেখানে বিজেপিকে হারাতে পারলেই বিরোধীরা বাড়তি অক্সিজেন পেতে পারে ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় লোকসভা ভোটে। সেখানে মূল লড়াই শাসক দল বিজেপির সঙ্গে সমাজবাদী পার্টির। কংগ্রেস ও বহুজন সমাজ পার্টিও থাকবে লড়াইয়ের ময়দানে। ফলে চতুর্মুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা প্রবল।
বিধানসভা ভোটের আগে জেলা পঞ্চায়েতের চেয়ারপারসন নির্বাচনের ফল ঘোষিত হয়েছে। সর্বশেষ খবরে, ৭৫টি জেলার ৭৫টি আসনের মধ্যে বিজেপি একাই পেতে চলেছে ৬০ টির বেশি আসন। অবশ্য রাজ্যটির বিজেপি সভাপতি স্বতন্দ্রদেব সিংয়ের দাবি, অন্তত ৬৭টি চেয়ারপারসন পদ তাঁরাই পাবেন।
এবারের নির্বাচনে বিজেপি বিনা ভোটে ২১টি ও সমাজবাদী পার্টি ১টি আসনে জয়ী হয়েছে। কংগ্রেসের ঘর শূন্য। বহুজন ভোটেই লড়েনি।
তবে পঞ্চায়েতের এই নির্বাচনকে গুরুত্ব দিতে নারাজ নির্বাচনী পর্যবেক্ষকেরা। তাঁরা বলছেন, ২০১৬ সালে ঠিক একইভাবে জিতেছিল সমাজবাদী পার্টি। কিন্তু ২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে বিজেপি ৪০৩ টির মধ্যে একাই জেতে ৩০৬ টিতে।
এদিকে ভোটে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছে সমাজবাদী পার্টি। দলের কর্মীরা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নিরপেক্ষ ভোটের দাবিতে পথ অবরোধও করেন।
অন্যদিকে, কংগ্রেস বিধানসভা ভোটের দিকে নজর রেখে সংগঠনকে চাঙা করার চেষ্টা করছে। কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র বলেছেন, তৃণমূল স্তরে সংগঠন গড়ে তোলাকেই তাঁরা এখন পাখির চোখ করেছেন।
আজ শনিবারই রাজ্যের বিভিন্ন জেলা ও শহরে নতুন করে কংগ্রেস সভাপতিদের নাম ঘোষিত হয়। উত্তর প্রদেশের কংগ্রেসের সাংগঠনিক দায়িত্বে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কাই। কংগ্রেসের শক্তি দুর্বল হলেও উত্তর প্রদেশ থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া কংগ্রেস।
অন্যদিকে, বিজেপিকে চিন্তায় রেখেছে করোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ, জাতপাতের রাজনীতি ও বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল। তাই নরেন্দ্র মোদিকে সামনে রেখেই ভোটে লড়বে তারা।
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-কে বিশ্বের বৃহত্তম বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) হিসেবে অভিহিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শতবর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে তিনি হিন্দুত্ববাদী এই সংগঠনের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং জাতি গঠনে তাদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। চলতি বছর আরএসএস প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর পূর্তি উদ্যাপন
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১৩ জনই প্রাণ হারিয়েছেন বিতর্কিত সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনের ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে। এ ছাড়া, নিহতের তালিকার চারজনের মৃত্যু হয়েছে অনাহার-অপুষ্টিজনিত কারণে।
২ ঘণ্টা আগেবিয়ের আগে অনেকেই জীবনের সঙ্গীকে খুঁজে পান। কিন্তু নিউইয়র্কের মিশের ফক্স খুঁজে পেলেন জীবনের সঙ্গীর পাশাপাশি এক অমূল্য হিরাও। ৩১ বছর বয়সী ফক্স দুই বছর আগে সিদ্ধান্ত নেন, নিজের বিয়ের আংটির জন্য হিরা তিনি নিজেই খুঁজে বের করবেন। আর এর জন্য তিনি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ৭৬ বছর বয়সী থংবুয়ে ওংবানডু (ডাকনাম ‘বু’) একদিন হঠাৎ একদিন পরিবারকে জানালেন, তিনি নিউইয়র্কে এক পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। বৃদ্ধের মুখে এই কথা শুনে তাঁর স্ত্রী লিন্ডা কিছুটা অবাকই হলেন—কারণ, বহু বছর আগে নিউইয়র্ক ছেড়ে আসা বু সেখানে কাউকেই চিনতেন না।
১৩ ঘণ্টা আগে