জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে পাকিস্তানের আধাসামরিক বাহিনী ও ভারতের সীমান্তরক্ষীবাহিনী বিএসএফের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। কুপওয়ারা জেলার মাছিল সীমান্তের কাছে পাকিস্তান রেঞ্জার্সের সদস্যরা বিনা উসকানিতে প্রথমে গুলি চালায় বিএসএফের দাবি। পাল্টা গুলি চালিয়ে পাঁচ বন্দুকধারীকে বিএসএফ হত্যা করেছে।
জম্মু-কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার মাছিল সীমান্তের কাছে আধাসামরিক বাহিনী পাকিস্তান রেঞ্জারসের সৈন্যরা বিনা উসকানিতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষীবাহিনী বিএসএফের ওপর গুলি চালিয়েছে। এমনটাই দাবি করেছে ভারত। বিএসএফের কর্মকর্তারা বলেছেন, বিএসএফ জওয়ানরাও পাকিস্তানি বাহিনীকে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে। এ ছাড়া একই এলাকায় বিএসএফ পাঁচ বন্দুকধারীকেও হত্যা করেছে।
বিএসএফের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পাকিস্তান রেঞ্জারসের সদস্যরা কুপওয়ারা জেলার মাছিল সেক্টরের সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের ওপর গুলি চালায়। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে পাকিস্তান রেঞ্জারসের সদস্যরা প্রথম গুলি শুরু করে। পরে বিএসএফ জওয়ানেরাও উপযুক্ত জবাব দিয়েছে।
ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিএসএফের শীর্ষ কর্মকর্তারা এরই মধ্যে মাছিল সেক্টরে পৌঁছেছেন। তাঁরা বিষয়টি ভারতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন এবং এরপর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবেন। বিএসএফের ওই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, মাছিল সেক্টরে সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানে সশস্ত্র সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যেবার ৫ সদস্য নিহত হয়েছে। নিহতরা ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল বলে দাবি করেছেন ওই ভারতীয় কর্মকর্তা।
কাশ্মীর পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বিজয় কুমার বলেন, ‘অভিযানে পাঁচ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।’ তিনি জানান, অভিযানের সময় একে সিরিজের পাঁচটি রাইফেল এবং বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে।
কাশ্মীর পুলিশের এক মুখপাত্র বলেন, ‘কুপওয়ারা পুলিশরে কাছে থাকা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, কুপওয়ারা জেলার মাছিল সেক্টরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পুলিশ ও সেনাবাহিনী একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তানি সন্ত্রাসীদের ভারতে অনুপ্রবেশের একটি প্রচেষ্টা সফলভাবে ব্যর্থ হয়েছে। দ্রুত ও সমন্বিত এই অভিযানে, পাঁচ সন্ত্রাসীকে নিরস্ত্রীকরণ করা হয়েছে।’
জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে পাকিস্তানের আধাসামরিক বাহিনী ও ভারতের সীমান্তরক্ষীবাহিনী বিএসএফের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। কুপওয়ারা জেলার মাছিল সীমান্তের কাছে পাকিস্তান রেঞ্জার্সের সদস্যরা বিনা উসকানিতে প্রথমে গুলি চালায় বিএসএফের দাবি। পাল্টা গুলি চালিয়ে পাঁচ বন্দুকধারীকে বিএসএফ হত্যা করেছে।
জম্মু-কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার মাছিল সীমান্তের কাছে আধাসামরিক বাহিনী পাকিস্তান রেঞ্জারসের সৈন্যরা বিনা উসকানিতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষীবাহিনী বিএসএফের ওপর গুলি চালিয়েছে। এমনটাই দাবি করেছে ভারত। বিএসএফের কর্মকর্তারা বলেছেন, বিএসএফ জওয়ানরাও পাকিস্তানি বাহিনীকে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে। এ ছাড়া একই এলাকায় বিএসএফ পাঁচ বন্দুকধারীকেও হত্যা করেছে।
বিএসএফের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পাকিস্তান রেঞ্জারসের সদস্যরা কুপওয়ারা জেলার মাছিল সেক্টরের সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের ওপর গুলি চালায়। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে পাকিস্তান রেঞ্জারসের সদস্যরা প্রথম গুলি শুরু করে। পরে বিএসএফ জওয়ানেরাও উপযুক্ত জবাব দিয়েছে।
ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিএসএফের শীর্ষ কর্মকর্তারা এরই মধ্যে মাছিল সেক্টরে পৌঁছেছেন। তাঁরা বিষয়টি ভারতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন এবং এরপর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবেন। বিএসএফের ওই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, মাছিল সেক্টরে সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানে সশস্ত্র সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যেবার ৫ সদস্য নিহত হয়েছে। নিহতরা ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল বলে দাবি করেছেন ওই ভারতীয় কর্মকর্তা।
কাশ্মীর পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বিজয় কুমার বলেন, ‘অভিযানে পাঁচ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।’ তিনি জানান, অভিযানের সময় একে সিরিজের পাঁচটি রাইফেল এবং বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে।
কাশ্মীর পুলিশের এক মুখপাত্র বলেন, ‘কুপওয়ারা পুলিশরে কাছে থাকা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, কুপওয়ারা জেলার মাছিল সেক্টরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পুলিশ ও সেনাবাহিনী একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তানি সন্ত্রাসীদের ভারতে অনুপ্রবেশের একটি প্রচেষ্টা সফলভাবে ব্যর্থ হয়েছে। দ্রুত ও সমন্বিত এই অভিযানে, পাঁচ সন্ত্রাসীকে নিরস্ত্রীকরণ করা হয়েছে।’
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৫ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে