দ্বিধা-দ্বন্দ্ব কাটিয়ে পাকিস্তানি ফেসবুক বন্ধুকে বিয়ে করেছেন সীমান্ত পাড়ি দেওয়া ভারতীয় বিবাহিত নারী অঞ্জু। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের যুবক নাসরুল্লাহর সঙ্গে গত মঙ্গলবার তাঁর বিয়ে হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে।
মেয়ের কর্মকাণ্ডের জন্য রাগ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন অঞ্জুর বাবা গয়া প্রসাদ। তাকে উদ্ধৃত করে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘পরিবারের কাছে সে (অঞ্জু) মৃত। ভারতে ফিরে আসার কোনো অধিকার নেই তার। ফিরলে সে কঠোর শাস্তির মুখে পড়বে। অঞ্জু কাজটি ঠিক করেনি এবং এজন্য তার শাস্তি হওয়া উচিত।’
অঞ্জুর প্রথম ঘরে দুই সন্তান রয়েছে। এবিষয়ে জানতে পেরে তারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। স্বামী অরবিন্দু কুমারকে জয়পুরের এক বন্ধুর সাথে দেখা করার কথা বলে বের হন অঞ্জু।
‘নিজের বাচ্চাদের পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার কোনো অধিকার অঞ্জুর নেই’ বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তার বাবা। তিনি মেয়ের নাম থেকে নিজের নাম বাদ দিতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেন। মেয়ের ‘কৃতকর্মের’ জন্য ক্ষমা চাও তিনি।
অঞ্জুর খবর আমলে নিয়েছে তাৎক্ষণিক তদন্ত শুরু করেছে রাজস্থান পুলিশ। বিহারী এএসপি সুজিত শংকর বলেন, ‘ঘটনাটি প্রেমের, অঞ্জু যদি ভুয়া কাগজপত্র নিয়ে পাকিস্তানে ঢুকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেসবুক বন্ধুর প্রেমের টানে অঞ্জুর পাকিস্তানে যাওয়ার খবর গত ২৪ জুলাই প্রথম প্রকাশ করে এনডিটিভি। এরপর দুজনই বিয়ে করবেন না বলে খবর বের হলেও উল্টোটা ঘটল।
অঞ্জু জানান, পাকিস্তানে প্রবেশের পর প্রেমিকসহ তিনি পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। পরে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা মুশতাক খাব ভিসাসহ বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই করে তাঁদের ছেড়ে দেন। নথিপত্র ঠিক থাকায় অঞ্জুকে পাকিস্তানে অবস্থান করার অনুমতি দেওয়া হয়। দেশের ভাবমূর্তি যেন ক্ষুণ্ন না হয়, সে জন্য তাঁকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাও দেয় স্থানীয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে অঞ্জুর স্বামী অরবিন্দ পুলিশকে বলেন, ‘বন্ধুর সঙ্গে দেখা করবেন বলে অঞ্জু বাসা থেকে বের হন। কয়েক দিন আগে হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ হলে জানতে পারি, সে লাহোরে আছে।’
অঞ্জু ও অরবিন্দ ২০০৭ সালে বিয়ে করেন। তাঁরা একসঙ্গেই থাকতেন। দুজনই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। তাঁদের ১৫ বছরের একটি মেয়ে ও ৬ বছরের একটি ছেলে আছে।
অরবিন্দ জানান, দেশের বাইরে চাকরির জন্য আবেদন করবেন বলে ২০২০ সালে অঞ্জু পাসপোর্ট তৈরি করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কারও সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের কথা জানতেন না তিনি।
এর আগে পাবজি নামের অনলাইন গেমসের মাধ্যমে সীমা হায়দার নামের এক পাকিস্তানি নাগরিক তার ভারতীয় প্রেমিক শচীন মিনার সঙ্গে থাকতে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন।
দ্বিধা-দ্বন্দ্ব কাটিয়ে পাকিস্তানি ফেসবুক বন্ধুকে বিয়ে করেছেন সীমান্ত পাড়ি দেওয়া ভারতীয় বিবাহিত নারী অঞ্জু। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের যুবক নাসরুল্লাহর সঙ্গে গত মঙ্গলবার তাঁর বিয়ে হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে।
মেয়ের কর্মকাণ্ডের জন্য রাগ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন অঞ্জুর বাবা গয়া প্রসাদ। তাকে উদ্ধৃত করে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘পরিবারের কাছে সে (অঞ্জু) মৃত। ভারতে ফিরে আসার কোনো অধিকার নেই তার। ফিরলে সে কঠোর শাস্তির মুখে পড়বে। অঞ্জু কাজটি ঠিক করেনি এবং এজন্য তার শাস্তি হওয়া উচিত।’
অঞ্জুর প্রথম ঘরে দুই সন্তান রয়েছে। এবিষয়ে জানতে পেরে তারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। স্বামী অরবিন্দু কুমারকে জয়পুরের এক বন্ধুর সাথে দেখা করার কথা বলে বের হন অঞ্জু।
‘নিজের বাচ্চাদের পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার কোনো অধিকার অঞ্জুর নেই’ বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তার বাবা। তিনি মেয়ের নাম থেকে নিজের নাম বাদ দিতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেন। মেয়ের ‘কৃতকর্মের’ জন্য ক্ষমা চাও তিনি।
অঞ্জুর খবর আমলে নিয়েছে তাৎক্ষণিক তদন্ত শুরু করেছে রাজস্থান পুলিশ। বিহারী এএসপি সুজিত শংকর বলেন, ‘ঘটনাটি প্রেমের, অঞ্জু যদি ভুয়া কাগজপত্র নিয়ে পাকিস্তানে ঢুকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেসবুক বন্ধুর প্রেমের টানে অঞ্জুর পাকিস্তানে যাওয়ার খবর গত ২৪ জুলাই প্রথম প্রকাশ করে এনডিটিভি। এরপর দুজনই বিয়ে করবেন না বলে খবর বের হলেও উল্টোটা ঘটল।
অঞ্জু জানান, পাকিস্তানে প্রবেশের পর প্রেমিকসহ তিনি পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। পরে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা মুশতাক খাব ভিসাসহ বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই করে তাঁদের ছেড়ে দেন। নথিপত্র ঠিক থাকায় অঞ্জুকে পাকিস্তানে অবস্থান করার অনুমতি দেওয়া হয়। দেশের ভাবমূর্তি যেন ক্ষুণ্ন না হয়, সে জন্য তাঁকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাও দেয় স্থানীয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে অঞ্জুর স্বামী অরবিন্দ পুলিশকে বলেন, ‘বন্ধুর সঙ্গে দেখা করবেন বলে অঞ্জু বাসা থেকে বের হন। কয়েক দিন আগে হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ হলে জানতে পারি, সে লাহোরে আছে।’
অঞ্জু ও অরবিন্দ ২০০৭ সালে বিয়ে করেন। তাঁরা একসঙ্গেই থাকতেন। দুজনই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। তাঁদের ১৫ বছরের একটি মেয়ে ও ৬ বছরের একটি ছেলে আছে।
অরবিন্দ জানান, দেশের বাইরে চাকরির জন্য আবেদন করবেন বলে ২০২০ সালে অঞ্জু পাসপোর্ট তৈরি করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কারও সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের কথা জানতেন না তিনি।
এর আগে পাবজি নামের অনলাইন গেমসের মাধ্যমে সীমা হায়দার নামের এক পাকিস্তানি নাগরিক তার ভারতীয় প্রেমিক শচীন মিনার সঙ্গে থাকতে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন।
ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলার চাশোটি এলাকায় আজ দুপুরে ভয়াবহ ক্লাউডবার্স্টে আকস্মিক বন্যা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে তৎপরতা চালাচ্ছে উদ্ধারকারী দলগুলো। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ)
১৭ মিনিট আগেগাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে ইসরায়েলের নতুন বিধিনিষেধের কারণে জীবন ধারণের অতি প্রয়োজনীয় ত্রাণ সহায়তা গাজায় ঢুকতে পারছে না বলে অভিযোগ তুলেছে শতাধিক আন্তর্জাতিক সংগঠনের। সংস্থাগুলোর দাবি, এসব বিধিনিষেধের ফলে জর্ডান ও মিসরের গুদামঘরে বিপুল পরিমাণ ত্রাণসামগ্রী আটকে আছে, অন্যদিকে খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে
১ ঘণ্টা আগেহৃদ্যন্ত্রের বিরল সংক্রমণে কোমায় চলে গিয়েছিলেন চীনের হেনান প্রদেশের ১৮ বছর বয়সী এক তরুণী। চিকিৎসকেরা আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন। কিন্তু, এমন সময় পরিবারের হাতে এল এক সুখবর। জিয়াং চেননান নামে ওই তরুণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর ভর্তির চিঠিও পাঠিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্ব আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদানে পুনর্বাসনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে। হামাসের বিরুদ্ধে টানা ২২ মাসের সামরিক অভিযানে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ার পর অঞ্চলটিতে ব্যাপক অভিবাসন ত্বরান্বিত করার ইসরায়েলের বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই...
১ ঘণ্টা আগে