বেকারত্ব নিয়ে অনেক দিন ধরেই লড়াই করছে ভারত। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল রাষ্ট্রের কর্মসংস্থানের বেহাল চিত্র এবার উঠে এসেছে এক সমীক্ষায়। ভারতীয় স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা নিয়ে করা এক সমীক্ষায় দেখা যায়, স্নাতক শেষ করা তরুণ-তরুণীর ৫৮ শতাংশই চাকরি পাওয়ার অযোগ্য। আর এই অযোগ্যতার প্রধান কারণ প্রযুক্তিগত দক্ষতার অভাব।
পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান মার্সারের অনলাইন মূল্যায়ন প্ল্যাটফর্ম মার্সার-মেটল ভারতের তরুণদের দক্ষতা নিয়ে এই সমীক্ষা চালিয়েছে। গত মঙ্গলবার মার্সার প্রকাশিত ইন্ডিয়াস গ্র্যাজুয়েট স্কিল ইনডেক্স ২০২৫—প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, মাত্র ৪২ দশমিক ৬ শতাংশ ভারতীয় স্নাতক চাকরির যোগ্য, যা ২০২৩ সালে ছিল ৪৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
মার্সার-মেটল এই প্রতিবেদনে ভারতের তরুণদের চাকরির জন্য প্রস্তুতির একটি বিস্তৃত বিশ্লেষণ তুলে ধরেছে। ৩১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলজুড়ে ২ হাজার ৭০০ ক্যাম্পাস থেকে ১০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থীর তথ্য নেওয়া হয়েছে। সমীক্ষায় দেখা যায়, ভারতের অঞ্চলগুলোর মধ্যে দিল্লি ৫৩ দশমিক ৪ শতাংশ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে। হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব যথাক্রমে ৫১ দশমিক ১ শতাংশ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্লেষক, মানবসম্পদ (এইচআর) ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মতো অপ্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে ভারতীয় স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ কমে গেছে।
প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও বিজনেস অ্যানালিস্ট হিসেবে চাকরির উপযোগিতা যথাক্রমে ৪৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ। অন্যদিকে, শীর্ষ অপ্রযুক্তিগত চাকরির মধ্যে মানবসম্পদ (এইচআর) অ্যাসোসিয়েট ভূমিকার চাকরির উপযোগিতা মাত্র ৩৯ দশমিক ৯ শতাংশ। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য এই হার ৪১ দশমিক শূন্য শতাংশ। তবে প্রযুক্তিগত চাকরির যোগ্যতা ২০২৩ সালের ৪১ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২০২৪ সালে ৪২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
মার্সার ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট সিদ্ধার্থ গুপ্ত বলেন, এআই ও ডেটা অ্যানালিটিক্সে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এখন আর কেবল বিশেষায়িত চাহিদা নয়; এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি মৌলিক দক্ষতা হয়ে উঠেছে। এ বিষয়টি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
সিদ্ধার্থ গুপ্ত বলেন, ‘ভারতীয় স্নাতকেরা এআই ও মেশিন লার্নিং (এমএল) খাতে এগিয়ে যাচ্ছে। এসব চাকরিতে ৪৬ দশমিক ১ শতাংশ যোগ্য কর্মী পাওয়া যাচ্ছে। তবে ভারতীয় স্নাতকেরা ডেটা সায়েন্টিস্ট ও ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার হিসেবে কম দক্ষ, যা ৩৯ দশমিক ৮ শতাংশ।
সফট স্কিলে ভারতীয় স্নাতকদের দক্ষতা প্রায় ৫০ শতাংশে অবস্থান করছে বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। যার মধ্যে যোগাযোগ দক্ষতা ৫৫ দশমিক ১ শতাংশ, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা ৫৪ দশমিক ৬ শতাংশ ও নেতৃত্ব দক্ষতা ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ। তবে সৃজনশীলতার ক্ষেত্রে এখনো উন্নতির প্রয়োজন রয়েছে, যা বর্তমানে ৪৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুসারে, পুরুষ স্নাতকদের চাকরির উপযোগিতা নারীদের তুলনায় সামান্য বেশি। যেখানে পুরুষ শিক্ষার্থীদের চাকরির উপযোগিতা ৪৩ দশমিক ৪ শতাংশ, সেখানে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য এটি ৪১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিশেষ করে, প্রযুক্তিগত চাকরির ক্ষেত্রে, ২০২৪ সালে পুরুষ স্নাতকদের চাকরির উপযোগিতা ৪৩ দশমিক ৯ শতাংশ, আর নারী স্নাতকদের জন্য এটি ৪১ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে এআই ও এমএল এবং ডেটা সায়েন্টিস্ট ভূমিকায় পুরুষ ও নারী স্নাতকের চাকরির উপযোগিতা সমান। তবে, অপ্রযুক্তিগত চাকরির ক্ষেত্রে পুরুষ ও নারী স্নাতকেরা প্রায় সমান দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন।
পুরুষ স্নাতকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাকরির উপযোগিতা আর্থিক বিশ্লেষক ভূমিকায় ৪৫ দশমিক ২ শতাংশ, এরপর রয়েছে বিজনেস অ্যানালিস্ট ভূমিকায় ৪৪ দশমিক ৬ শতাংশ। নারী স্নাতকদের ক্ষেত্রে, আর্থিক বিশ্লেষক এবং বিজনেস অ্যানালিস্ট চাকরির জন্য চাকরির উপযোগিতা যথাক্রমে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ৪২ দশমিক ৮ শতাংশ।
নারী স্নাতকেরা ডিজিটাল মার্কেটিং ভূমিকায় সর্বোচ্চ চাকরির উপযোগিতা প্রদর্শন করেছেন, যা ৪৩ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মানবসম্পদ বা এইচআরে নারী স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা পুরুষদের তুলনায় বেশি।
মার্সারের প্রেসিডেন্ট মনে করেন, প্রতিবেদনে শিল্পক্ষেত্রের পরিবর্তিত চাহিদা ও ভারতের স্নাতকদের চাকরির উপযোগিতা তুলে ধরা হয়েছে। চাকরি পেতে স্নাতকদের অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। এই ক্রমপরিবর্তনশীল পরিবেশে নিজেদের সক্ষম করে তুলতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
বেকারত্ব নিয়ে অনেক দিন ধরেই লড়াই করছে ভারত। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল রাষ্ট্রের কর্মসংস্থানের বেহাল চিত্র এবার উঠে এসেছে এক সমীক্ষায়। ভারতীয় স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা নিয়ে করা এক সমীক্ষায় দেখা যায়, স্নাতক শেষ করা তরুণ-তরুণীর ৫৮ শতাংশই চাকরি পাওয়ার অযোগ্য। আর এই অযোগ্যতার প্রধান কারণ প্রযুক্তিগত দক্ষতার অভাব।
পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান মার্সারের অনলাইন মূল্যায়ন প্ল্যাটফর্ম মার্সার-মেটল ভারতের তরুণদের দক্ষতা নিয়ে এই সমীক্ষা চালিয়েছে। গত মঙ্গলবার মার্সার প্রকাশিত ইন্ডিয়াস গ্র্যাজুয়েট স্কিল ইনডেক্স ২০২৫—প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, মাত্র ৪২ দশমিক ৬ শতাংশ ভারতীয় স্নাতক চাকরির যোগ্য, যা ২০২৩ সালে ছিল ৪৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
মার্সার-মেটল এই প্রতিবেদনে ভারতের তরুণদের চাকরির জন্য প্রস্তুতির একটি বিস্তৃত বিশ্লেষণ তুলে ধরেছে। ৩১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলজুড়ে ২ হাজার ৭০০ ক্যাম্পাস থেকে ১০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থীর তথ্য নেওয়া হয়েছে। সমীক্ষায় দেখা যায়, ভারতের অঞ্চলগুলোর মধ্যে দিল্লি ৫৩ দশমিক ৪ শতাংশ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে। হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব যথাক্রমে ৫১ দশমিক ১ শতাংশ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্লেষক, মানবসম্পদ (এইচআর) ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মতো অপ্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে ভারতীয় স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ কমে গেছে।
প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও বিজনেস অ্যানালিস্ট হিসেবে চাকরির উপযোগিতা যথাক্রমে ৪৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ। অন্যদিকে, শীর্ষ অপ্রযুক্তিগত চাকরির মধ্যে মানবসম্পদ (এইচআর) অ্যাসোসিয়েট ভূমিকার চাকরির উপযোগিতা মাত্র ৩৯ দশমিক ৯ শতাংশ। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য এই হার ৪১ দশমিক শূন্য শতাংশ। তবে প্রযুক্তিগত চাকরির যোগ্যতা ২০২৩ সালের ৪১ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২০২৪ সালে ৪২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
মার্সার ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট সিদ্ধার্থ গুপ্ত বলেন, এআই ও ডেটা অ্যানালিটিক্সে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এখন আর কেবল বিশেষায়িত চাহিদা নয়; এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি মৌলিক দক্ষতা হয়ে উঠেছে। এ বিষয়টি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
সিদ্ধার্থ গুপ্ত বলেন, ‘ভারতীয় স্নাতকেরা এআই ও মেশিন লার্নিং (এমএল) খাতে এগিয়ে যাচ্ছে। এসব চাকরিতে ৪৬ দশমিক ১ শতাংশ যোগ্য কর্মী পাওয়া যাচ্ছে। তবে ভারতীয় স্নাতকেরা ডেটা সায়েন্টিস্ট ও ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার হিসেবে কম দক্ষ, যা ৩৯ দশমিক ৮ শতাংশ।
সফট স্কিলে ভারতীয় স্নাতকদের দক্ষতা প্রায় ৫০ শতাংশে অবস্থান করছে বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। যার মধ্যে যোগাযোগ দক্ষতা ৫৫ দশমিক ১ শতাংশ, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা ৫৪ দশমিক ৬ শতাংশ ও নেতৃত্ব দক্ষতা ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ। তবে সৃজনশীলতার ক্ষেত্রে এখনো উন্নতির প্রয়োজন রয়েছে, যা বর্তমানে ৪৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুসারে, পুরুষ স্নাতকদের চাকরির উপযোগিতা নারীদের তুলনায় সামান্য বেশি। যেখানে পুরুষ শিক্ষার্থীদের চাকরির উপযোগিতা ৪৩ দশমিক ৪ শতাংশ, সেখানে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য এটি ৪১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিশেষ করে, প্রযুক্তিগত চাকরির ক্ষেত্রে, ২০২৪ সালে পুরুষ স্নাতকদের চাকরির উপযোগিতা ৪৩ দশমিক ৯ শতাংশ, আর নারী স্নাতকদের জন্য এটি ৪১ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে এআই ও এমএল এবং ডেটা সায়েন্টিস্ট ভূমিকায় পুরুষ ও নারী স্নাতকের চাকরির উপযোগিতা সমান। তবে, অপ্রযুক্তিগত চাকরির ক্ষেত্রে পুরুষ ও নারী স্নাতকেরা প্রায় সমান দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন।
পুরুষ স্নাতকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাকরির উপযোগিতা আর্থিক বিশ্লেষক ভূমিকায় ৪৫ দশমিক ২ শতাংশ, এরপর রয়েছে বিজনেস অ্যানালিস্ট ভূমিকায় ৪৪ দশমিক ৬ শতাংশ। নারী স্নাতকদের ক্ষেত্রে, আর্থিক বিশ্লেষক এবং বিজনেস অ্যানালিস্ট চাকরির জন্য চাকরির উপযোগিতা যথাক্রমে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ৪২ দশমিক ৮ শতাংশ।
নারী স্নাতকেরা ডিজিটাল মার্কেটিং ভূমিকায় সর্বোচ্চ চাকরির উপযোগিতা প্রদর্শন করেছেন, যা ৪৩ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মানবসম্পদ বা এইচআরে নারী স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা পুরুষদের তুলনায় বেশি।
মার্সারের প্রেসিডেন্ট মনে করেন, প্রতিবেদনে শিল্পক্ষেত্রের পরিবর্তিত চাহিদা ও ভারতের স্নাতকদের চাকরির উপযোগিতা তুলে ধরা হয়েছে। চাকরি পেতে স্নাতকদের অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। এই ক্রমপরিবর্তনশীল পরিবেশে নিজেদের সক্ষম করে তুলতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৬ মিনিট আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৬ ঘণ্টা আগে