প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে পুড়ছে উত্তর ভারতের বড় একটি অংশ। কোথাও কোথাও তাপমাত্রার পারদ ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁই ছুঁই। ফলে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাপন। গত বৃহস্পতিবারই উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি বড় শহরে তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি রাজস্থানের বারমার শহরে তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ৪৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ বলছে, খুব শিগগির এই তাপপ্রবাহ কমবে এমন সম্ভাবনা নেই। তারা বলছে, চলতি সপ্তাহের বুধবার নাগাদ এই অবস্থা চলতে পারে।
গরমের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, তা বিদ্যুতের চাহিদার ওপরও চাপ সৃষ্টি করেছে। গত বুধবার দিল্লিতে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৮ হাজার মেগাওয়াটে, যা ভারতের রাজধানীর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। দিল্লিতে চলতি সপ্তাহের বিগত কয়েক দিন থেকেই তাপমাত্রা ওঠানামা করছে ৪৫-৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিল্লিসহ উত্তর ভারতের শহরগুলোর বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় যেকোনো সময় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে। এরই মধ্যে এসব শহরের হাসপাতাল, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলো গরমসংক্রান্ত রোগ-বালাইয়ের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।
দিল্লির একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরত ৩৪ বছরের যুবক রোহিত নায়ার বলেন, ‘এই গরম এক কথায় অসহনীয়। সারা দিনই ক্লান্তি বোধ হয়। এই বছর গরম এত বেশি যে, দিল্লি যেন আক্ষরিক অর্থেই ফুটছে।’ তিনি জানান, প্রয়োজন না হলে বিকেলের আগে তিনি বাসা থেকে বের হন না। তবে আক্ষেপর বিষয় হলো—ঘরের ভেতরেও অসহনীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে পুড়ছে উত্তর ভারতের বড় একটি অংশ। কোথাও কোথাও তাপমাত্রার পারদ ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁই ছুঁই। ফলে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাপন। গত বৃহস্পতিবারই উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি বড় শহরে তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি রাজস্থানের বারমার শহরে তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ৪৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ বলছে, খুব শিগগির এই তাপপ্রবাহ কমবে এমন সম্ভাবনা নেই। তারা বলছে, চলতি সপ্তাহের বুধবার নাগাদ এই অবস্থা চলতে পারে।
গরমের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, তা বিদ্যুতের চাহিদার ওপরও চাপ সৃষ্টি করেছে। গত বুধবার দিল্লিতে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৮ হাজার মেগাওয়াটে, যা ভারতের রাজধানীর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। দিল্লিতে চলতি সপ্তাহের বিগত কয়েক দিন থেকেই তাপমাত্রা ওঠানামা করছে ৪৫-৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিল্লিসহ উত্তর ভারতের শহরগুলোর বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় যেকোনো সময় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে। এরই মধ্যে এসব শহরের হাসপাতাল, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলো গরমসংক্রান্ত রোগ-বালাইয়ের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।
দিল্লির একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরত ৩৪ বছরের যুবক রোহিত নায়ার বলেন, ‘এই গরম এক কথায় অসহনীয়। সারা দিনই ক্লান্তি বোধ হয়। এই বছর গরম এত বেশি যে, দিল্লি যেন আক্ষরিক অর্থেই ফুটছে।’ তিনি জানান, প্রয়োজন না হলে বিকেলের আগে তিনি বাসা থেকে বের হন না। তবে আক্ষেপর বিষয় হলো—ঘরের ভেতরেও অসহনীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
নেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
১ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
১ ঘণ্টা আগেভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, নেপালের উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
১ ঘণ্টা আগে